Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » জাপানে নির্বাচন যোগ্য প্রার্থীর অভাব, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ৪০ শতাংশ প্রার্থী




জাপানে নির্বাচন যোগ্য প্রার্থীর অভাব, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ৪০ শতাংশ প্রার্থী জনসংখ্যা কমার সঙ্গে সঙ্গে নতুন নতুন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে জাপান। দেশটিতে স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি জেলা পর্যায়ে হওয়া এক নির্বাচনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রার্থীর অভাবে ৪০ শতাংশ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা

য় নির্বাচিত হয়েছেন প্রার্থীরা। জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রার্থীর অভাবে ফাক পড়ে রয়েছে জাপানের একটি নির্বাচনী পোস্টার বোর্ড। ছবি: নিক্কেই এশিয়া জনসংখ্যা কমতে থাকায় নানা সমস্যায় ভুগছে জাপান। জন্মহার বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। সমস্যা সমাধানে পৃথক একটি সংস্থাও করেছে ফুমিও কিশিদার সরকার। তবে তাতেও কাজ হয়নি। জনসংখ্যা কমায় সমস্যা ফুটে উঠেছে স্থানীয় নির্বাচনে। দেশটির জেলা পর্যায়ে হওয়া স্থানীয় নির্বাচনে প্রায় ৪০ শতাংশ প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন। রোববার (৯ এপ্রিল) জাপানের ৯টি প্রদেশের গভর্নর (প্রশাসনিক অঞ্চল যা স্থানীয়ভাবে প্রিফেকচার নামে পরিচিত), ৬টি বড় শহরের মেয়র এবং ৪১টি রাজ্যে ও ১৭টি শহরে অ্যাসেম্বলি সদস্যপদে ভোট হয়েছে। জেলা পর্যায়ে স্থানীয় নির্বাচনে প্রায় ৪০ শতাংশ প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন। ১৭ শহরের অ্যাসেম্বলি সদস্য নির্বাচনে ৫৬৫ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রায় ২৫ শতাংশ প্রার্থীর কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না। আরও পড়ুন: জনসংখ্যা বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে জাপান দেশটির ইন্টারনাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, প্রিফেকচার নির্বাচনে প্রায় ৫৬৫ জন প্রার্থীর বিপরীতে (প্রায় ২৫ শতাংশ) কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিল না। ৩৪৮ নির্বাচনী জেলায় নির্বাচনে প্রায় ৪০ শতাংশ প্রার্থীর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল না। ২৩ এপ্রিল দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে রাজধানী টোকিও বিভিন্ন পৌরসভার ওয়ার্ড এবং ছোট শহর ও গ্রামের জনপ্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে। সাম্প্রতিক এক জরিপে বলা হয়েছে, জাপানের অনূর্ধ্ব ৩০ বছর বয়সী অবিবাহিত ব্যক্তির অর্ধেকই অর্থনৈতিক উদ্বেগের কারণে সন্তান ধারণে আগ্রহী নন। প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, এ জন্মহার কমার প্রবণতার ফলে জাপানি সমাজের টিকে থাকাই হুমকির মুখে পড়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply