Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রাহুল সম্পর্কে যা বললেন দিব্যা




বাবার মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। শুধু মুষড়ে পড়াই নয়, বার বারই নিজেকে শেষ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনাও ঘিরে ধরেছিল তাকে। তবে সেই ভাবনা থেকে তাকে সরে আসতে সহযোগিতা করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক সাক্ষাৎকারে এমনই দাবি করেছেন কন্নড় অভিনেত্রী দিব্যা স্পন্দনা। Advertisement টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, কীভাবে তিনি নিজের মনের সঙ্গে লড়াই চালিয়েছেন, কীভাবে তার দিনগুলি কেটেছে, আর কীভাবেই বা সেই কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসেছেন, সাক্ষাৎকারে তা খোলসা করেছেন ভারতীয় লোকসভার সাবেক সংসদ সদস্য দিব্যা স্পন্দনা। কংগ্রেসের এ মুখপাত্র বলেন, বাবার মৃত্যুর দুই সপ্তাহ পর সংসদে গিয়েছিলাম। তখনও শোকের মুহূর্ত কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সংসদে কী হচ্ছিল, কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। কংগ্রেসের সাবেক সংসদ সদস্য আরও জানান, বাবার মৃত্যুর শোক এমনভাবে ঘিরে ধরেছিল যে, তিনি কাজে মন বসাতে পারছিলেন না। তার ওপর আবার নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। একে তো বাবার মৃত্যু, তার ওপর নির্বাচনে হার- একসঙ্গে দুই ধাক্কা মানসিক অশান্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল। তখন মনে হচ্ছিল, আত্মহত্যাই একমাত্র পথ। সেই পথই যখন বেছে নেওয়ার পথে হাঁটছিলেন, ঠিক সেই সময়েই তার পাশে এসে দাঁড়ান রাহুল গান্ধী। তাকে মানসিকভাবে যথেষ্ট সহযোগিতা ও শক্তি যোগান। আত্মহত্যার চিন্তাভাবনার পথ থেকে সরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন তিনি, বলেন দক্ষিণী নায়িকা। স্পন্দনা বলেন, আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রভাব রয়েছে যাদের, তারা হলেন আমার মা, তার পর বাবা এবং তৃতীয় জন রাহুল গান্ধী। কন্নড় অভিনেত্রীর দাবি, রাহুল যদি সেদিন তার পাশে এসে না দাঁড়াতেন, তা হলে অনেক কিছু ঘটে যেতে পারতো। প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে যুব কংগ্রেসে যোগ দেন স্পন্দনা। কর্নাটকের মান্ড্য থেকে ২০১৩ সালের উপনির্বাচনে জিতে সংসদ সদস্য হন। কংগ্রেসের সমাজমাধ্যম সেলের প্রধান ছিলেন স্পন্দনা। পরে ওই পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। গত বছর আবার অভিনয়ে ফেরার কথাও ঘোষণা করেছিলেন দিব্যা। Advertisement






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply