বিদায় নিচ্ছে নূরুল হুদা কমিশন আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়ে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি বিদায় নিচ্ছে কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত ৫ বছরে নিজেদের কর্মকান্ড নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন বিদায়ী তিন কমিশনার । স্থানীয় সরকারের গোনা কয়েকটি নির্বাচন বাদে গত পাঁ
চ বছরের প্রায় সব নির্বাচন এবং এতে কমিশনের ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা প্রশ্ন ছিল। কমিশনের ভেতর থেকেও নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে একাধিকবার। এই কমিশনের বিরুদ্ধে জাতীয় নির্বাচনে গুরুতর অসদাচরণ এবং আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ এনে তা তদন্তে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের দাবিতে রাষ্ট্রপতিকে দুই দফা চিঠি দিয়েছিলেন দেশের বিশিষ্টজনেরা। এদিকে নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন বলছেন, ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাতে ভোট হয়নি। তবে ২১৩টি ভোটকেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়া ছিল অস্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক সংস্কৃতি উত্তরণ ছাড়া বিতর্কমুক্ত নির্বাচন সম্ভব নয় বলে জানান তারা। ২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব নেয় কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন। এই কমিশনের সদস্যরা হলেন মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও শাহাদাত হোসেন চৌধুরী। গঠনের পর থেকেই এই কমিশন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক ছিল। শুরুতে বিতর্কের কেন্দ্রে ছিলেন সিইসি কে এম নূরুল হুদা। তাঁর কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং কুমিল্লার জেলা প্রশাসক থাকাকালে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ‘জনতার মঞ্চের’ সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি সামনে এনে বিএনপিসহ বিরোধীরা বলেছিল, নূরুল হুদার নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ। গত পাঁচ বছরে সিইসি এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিশনকে বিতর্ক আর পিছু ছাড়েনি। নানা অভিযোগ সঙ্গে নিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি বিদায় নিচ্ছে এই কমিশন। দায়িত্ব গ্রহণের পর ২০১৭ সালের মার্চে কুমিল্লা সিটি নির্বাচন, রংপুর সিটি এবং সর্বশেষ গত ১৬ জানুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন ছিল বিতর্কমুক্ত। এর বাইরে বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে ইসির ভূমিকা ছিল আলোচনায়। তবে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিরোধীদলগুলো বেশি সমালোচনা করেছে। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৬৬, জাতীয় পার্টি ২২ এবং বিএনপি ৭ আসনে জয়লাভ করে। এই নির্বাচনের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফলে দেখা যায়, ১০৩টি আসনের ২১৩টি ভোটকেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী জানান, শুধু নির্বাচন কমিশন দিয়ে ভাল ভোট সম্ভব নয়। এর জন্য রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনদের সহযোহিতা দরকার। কমিশনের বিদায়ী বছরে ব্যাপক সহিংসতার ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। মারা যায় শতাধিক। এই সহিংসতার দায় কমিশন না নিয়ে, দায় চাপায় প্রার্থীদের ওপর। দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে কমিশনের নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব নিয়ে অনেক সময় হাস্যরস ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়।Slider
দেশ
মেহেরপুর জেলা খবর
মেহেরপুর সদর উপজেলা
গাংনী উপজেলা
মুজিবনগর উপজেলা
ফিচার
খেলা
যাবতীয়
ছবি
ফেসবুকে মুজিবনগর খবর
Mujibnagar Khabor's Admin
We are.., This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Labels
- Advertisemen
- Advertisement
- Advertisementvideos
- Arts
- Education
- English News
- English News Featured
- English News lid news
- English News national
- English News news
- English Newsn
- Entertainment
- Featured
- games
- id news
- l
- l national
- li
- lid news
- lid news English News
- lid news others
- media
- national
- others
- pedia
- photos
- politics
- politics English News
- t
- videos
- w
- world
- Zilla News
No comments: