Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » দাগি ছাতারে (বৈজ্ঞানিক নাম: Turdoides earlei)[88]




মহসিন আলী আঙ্গুর//

দাগি ছাতারে Turdoides earlei Striated Babbler.jpg সংরক্ষণ অবস্থা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত (আইইউসিএন ৩.১)[১] বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: প্রাণী জগৎ পর্ব: কর্ডাটা শ্রেণী: পক্ষী বর্গ: Passeriformes পরিবার: Leiothrichidae গণ: Turdoides প্রজাতি: T. earlei দ্বিপদী নাম Turdoides earlei (Blyth, 1844) প্রতিশব্দ Argya earlei Argya earlii Turdoides earlii দাগি ছাতারে (বৈজ্ঞানিক নাম: Turdoides earlei) বা ডোরা সাতভায়লা Leiothrichidae (লিওথ্রিকিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Turdoides (টুর্ডোইডিস) গণের অন্তর্গত এক প্রজাতির মাঝারি গায়ক পাখি।[২][৩] এরা সাধারণত ছয় থেকে দশটির দলে বিচরণ করে, অধিকাংশ সময়ে সাতটি ছাতারেকে একসাথে দেখা যায়। দাগি ছাতারের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ আর্লির দামার সহজাত (লাতিন: turdus = দামা, oides = সাদৃশ্য, earlei = উইলিশ আর্লি, ব্রিটিশ বণিক, ১৮৫৫)।[৩] পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ৯ লক্ষ ৫৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[৪] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা কমছে, তবে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[১] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩] বিবরণ দাগি ছাতারে সাধারণত নলখাগড়ার বন, শনবন, নদীর ধার, ছোট ঝোপ এবং বর্ধিষ্ণু জলায় বিচরণ করে।[৩] এরা বেশ সামাজিক পাখি। এরা দলবদ্ধভাবে বসবাস করে। চলেও দলবদ্ধভাবে। দলনেতা আছে কি না, তা জানা যায়নি। তবে দলের প্রথম পাখিটি যে দিকে উড়ে যাবে, অন্যরা তাকেই অনুসরণ করবে। কেউ পথ হারালে অন্যরা ডাকাডাকি করে তাকে পথ চিনতেও সাহায্য করে।[৫] দাগি ছাতারে ডোরাযুক্ত মাঝারি আকারের পাখি। লেজ লম্বা। দেহের দৈর্ঘ্য চার ইঞ্চি (২১ সেমি)। পালক মেটে বাদামি, তার ওপর কালচে বাদামি রেখা থাকে, যা মাথা, ঘাড়, পিঠ হয়ে লেজের আগ পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে। চোখের মণি হলুদ, ঠোঁট হালকা হলুদ, পা সিসা রঙের ও নখর গোলাপি। প্রজননের সময় মার্চ থেকে অক্টোবর। পানির কাছাকাছি নিচু ঝোপে, ঘাসবনে বাসা বানায়। বাসার উপকরণ ঘাস, লতাপাতা। বাসা গোলাকার ও মজবুত। তিন-চারটি ডিম পাড়ে, রং ফ্যাকাশে নীল। দলের সব পাখি ছানাদের দেখাশোনা করে।[৫] তথ্যসূত্র "Turdoides earlei"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১০। রেজা খান (২০০৮)। বাংলাদেশের পাখি। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ২৫০। আইএসবিএন 9840746901। জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) (২০০৯)। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ৪৯৪। আইএসবিএন 9843000002860 |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)। "Striated Babbler Turdoides earlei"। BirdLife International। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-১২। সৌরভ মাহমুদ (০৪-০৪-২০১১)। "পিউ পিউ ডাকে দাগি ছাতারে"। ঢাকা। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ 2 জুলাই 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply