Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের পর চালের দাম আরও বাড়লো




বাজারে ৫৮ টাকা কেজি চালের দাম এখন ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সম্পাহ যে চাল ৫৮ টাকা ছিল আজকে ৬০ টাকা। বাজারে চালের দাম কোনভাবেই কমছে না। চালের দাম কমাতে বৈঠক করার পর উল্টো চালের দাম বাড়লো। রাজধানীর বাবুবাজার-বাদামতলী চালের আড়তসহ খুচরা বাজারে আরও চালের দাম বেড়েছে। চালের দাম কমাতে গত সপ্তাহে চাল আমদানি ও বাজারদর নিয়ে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বৈঠকের পর নতুন করে কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা বেড়েছে। অন্য চালও আগের মতো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। ksrm চাল ব্যবসায়ীদের মতে, বাজারে চালের আমদানি কম। কারণ আগামী দুই মাসের মধ্যেই কৃষক বোর ধান কাটবে। এজন্য চালের আমদানি কম। ফলে সরু চালের দাম বেড়েছে। কাওরানবাজারের চাল ব্যবসায়ী লিয়াকত আলী বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় গত দুই দিনে সরু চালের মূল্য বেড়েছে কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা। তবে মোটা চালের দাম একই রয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, সরু চালের দাম কেজিতে ২ টাকা বেড়ে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্য মতে, সরু চালের মধ্যে মিনিকেট এখন ৬২ থেকে ৬৬ টাকা ও নাজিরশাইল ৬২ থেকে ৭০ টাকা। মৌসুমের শেষ সময়ে গত দু'সপ্তাহ ধরে নাজিরশাইল চাল কেজিতে ৪ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া মাঝারি চাল ৫০ থেকে ৫৬ ও মোটা চাল ৪৪ থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আজিমপুরে বসবাস করেন ফিরোজ চৌধুরী। তিনি বাজার থেকে খুচরা চাল কিনেন নিয়মিত। তার মতে, গত শুক্রবার সরু চাল ৫৮ টাকা কেজি কিনেছেন। কিন্তু আজকে এসে বাজারে শুনি কেজিতে দুই টাকা বেড়েছে। চালের মূল্য বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে রাজধানীর উত্তরা কামারপাড়া নির্মাণ শ্রমিক আশিকুর রহমান বলেন, আমাদের দৈনিক মজুরি বেড়েছে, মজুরি বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। দৈনিক কাজ করি দৈনিক বাজার থেকে চাল কিনে নিয়ে বাড়িতে যাই। কিন্তু যেভাবে দিনের পর দিন চালের দাম বাড়ছে এতে বেঁচে থাকা কষ্টকর হয়ে পড়ছে। তিনি আরও বলেন, বাজার থেকে কাঁচা সবজি কমবেশি নিলেও চলে কিন্তু চাল কমবেশি করা যায় না। আমার সংসারে দৈনিক ৩ কেজি চাল লাগে। কাঁচা বাজার ও চাল কিনে হাতে আর কোন টাকা থাকে না। আমাদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষের প্রতি সরকারের লোকজনের নজর দেওয়ার সময় নেই। তাই ব্যবসায়ীরাও বেশি মুনাফার জন্য সুযোগ গ্রহণ করেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply