Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » গো শালিক বৈজ্ঞানিক নাম Gracupica contra[৪৯]




মহসিন আলী আঙ্গুর//

গোশালিক/গোবরে শালিক গোবরে শালিক.JPG গো শালিক, রমনা উদ্যান, ঢাকা সংরক্ষণ অবস্থা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত (আইইউসিএন ৩.১)[১] বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: Animalia পর্ব: কর্ডাটা শ্রেণী: পক্ষী বর্গ: Passeriformes পরিবার: Sturnidae গণ: Gracupica প্রজাতি: G. contra দ্বিপদী নাম Gracupica contra (Linnaeus, 1758) গোশালিক বা গোবরে শালিক ভারতীয় উপমহাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একপ্রজাতির শালিক। বৈজ্ঞানিক নাম Gracupica contra। সমতলভূমি ও পাহাড়ের পাদদেশে খুব সহজেই এদের দেখা মেলে। ভাতশালিকের মত এরাও মানুষের আশেপাশে থাকতে ভালবাসে। সেকারণে শহরে আর গ্রামেগঞ্জে অতি সহজেই এদের দেখা মিলে যায়। এরা বেশ উচ্চস্বরে ডাকে এবং ডাক বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ ও সুরেলা। বর্ণনা গোশালিক সর্বোচ্চ ২৩ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়।[২] এদের ঠোঁট লম্বা এবং হলুদাভ, ঠোঁটের গোড়া লালাচে। কালো পুতির মতো দুটো চোখ এবং চোখের দু’পাশে, দু’ডানার পাশে লম্বা রেখার মতো সাদা পালক এদের আকর্ষণীয় করে তোলে। এদের বুকের পালক সাদা বা সাদাটে, লেজ পুরোটাই কালো রঙের। এছাড়া পিঠ, মাথা, গলার পালকের রং কালো।[২] গোশালিকের স্ত্রী ও পুরুষে কোন ভিন্নতা নেই। অপ্রাপ্তবয়স্ক শালিকের গায়ের রঙ গাঢ় বাদামি।[৩] এরা বেশ ধীরলয়ে ওড়ে এবং ওড়ার ধরন অনেকটা প্রজাপতির মত।[৪] সম্পূর্ণ শ্বেতকায় গোশালিক দেখা গেছে, তবে তা হয়েছে জিনগত কারণে।[৫] ১৮৯০ সালে জোসেফ স্মিট অঙ্কিত তিনটি উপপ্রজাতির মস্তকচিত্র; G. c. contra (উপরে), G. c. superciliaris (মাঝে) এবং G. c. jalla (নিচে) স্বভাব বাসা গোশালিক খড়, শুকনো ঘাস, লতাপাতা ইত্যাদি দিয়ে আগোছালো বাসা বানায়। এরা মূলত পোকা মাকড় খেতেই বেশি ভালবাসে। এদের গোবরে শালিক নামকরণের অন্যতম কারণ এদের গরু, ঘোড়া অন্যান্য পশুর গোবর ঘেঁটে পোকা মাকড় খেতেই দেখা যায় বেশি।[২]






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply