Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » সুস্থতায় আবারও সব রেকর্ড ছাড়াল ভারত




প্রতিদিনের সংক্রমণ হার দুশ্চিন্তায় ফেললেও সুস্থতা আশার আলো দেখাচ্ছে ভারতকে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে আবারও একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক রোগী করোনামুক্ত হয়েছেন। তবে, কমছে না প্রাণহানি। নতুন করে সহস্রাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে সেখানে। এতে করে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮৭ হাজার ছুঁতে চলেছে। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২ হাজার ৬০৫ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে করে সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ৫৪ লাখ ৬১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, গত একদিনে প্রাণহানি ঘটেছে ১ হাজার ১৩৩ জনের। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৮৬ হাজার ৭৫২ জনের মৃত্যু হলো করোনায়। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজারের বেশি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ লাখ ৬ হাজারের বেশি। যা একদিনে সর্বোচ্চ পরীক্ষা। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে সর্বাধিক সংক্রমণ ছড়িয়েছে মহারাষ্ট্রে। তারপরেই, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, দিল্লি, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক এবং তেলেঙ্গানা। বিশ্ব তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরেই বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ করোনাক্রান্ত দেশ হলো ভারত। এদিকে মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা ১১ লাখ ৮৮ হাজারের বেশি। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৩২ হাজার ২১৬ জন মানুষের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অন্ধ্রপ্রদেশে করোনার শিকার ৬ লাখ ১৭ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে, প্রাণহানি কিছুটা কম এখানে। যার সংখ্যা ৫ হাজার ৩০২ জন। তিনে থাকা তামিলনাড়ুতে মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার ৭৫১ জনে ঠেকেছে। আর আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৫ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। চারে থাকা কর্ণাটকে করোনার ভুক্তভোগী ৫ লাখ ১১ হাজারের বেশি মানুষ। যেখানে প্রাণহানি ৭ হাজার ৯২২ জন। উত্তর প্রদেশে সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ৩ লাখ সাড়ে ৪৮ হাজার। সেখানে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটিতে ভুগে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৯৫৩ জন মানুষ। আর রাজধানী দিল্লিতে করোনা হানা দিয়েছে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৪৪ হাজার মানুষের দেহে। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৯৪৫ জন। বর্তমানে সেখানে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করেছে করোনার দাপট। সংক্রমণ ঠেকাতে ভারতে প্রথমদিকে সামাজিক দূরত্বের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন লকডাউনের কড়াকড়ি নেই। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হওয়ায় বাজার-হাট, গণপরিবহনে বেড়েছে লোকের ভিড়। বেড়েছে একে অপরের সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনাও। তাই, প্রতিদিনই আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা। আর গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতা লাভ করেছেন ৯৪ হাজার ৬১২ জন রোগী। এতে করে বেঁচে ফেরার সংখ্যা বেড়ে ৪৩ লাখ ৩ হাজার ৪৩ জনে পৌঁছেছে। দেশটিতে বর্তমানে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ১০ লাখ ১০ হাজার ৮২৪ জন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply