Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » খাবার, পানি সঙ্গে নিয়ে মাঠে আসতে হবে মুশফিকদের




খাবার, পানি সঙ্গে নিয়ে মাঠে আসতে হবে মুশফিকদের

করোনাভাইরাস আমূল বদলে দিয়েছে মানুষের জীবন। চিরায়ত অভ্যাসও বদলে ফেলতে বাধ্য হয়েছেন অনেকে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা গুরুত্ব পাচ্ছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেট মাঠেও লেগেছে পরিবর্তনের হাওয়া। ক্রিকেটারদের নিরাপদ রাখতে খাবার, পানি সঙ্গে নিয়ে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রবেশ করতে বলা হয়েছে মুশফিক-মিঠুন-ইমরুলদের।

করোনা-বিরতি কাটিয়ে রোববার থেকে শুরু হচ্ছে দেশের চারটি আন্তর্জাতিক ভেন্যুতে টাইগার ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত অনুশীলন। করোনার প্রকোপ থেকে যাওয়ায় অনুশীলনে ইচ্ছুক ক্রিকেটারের সংখ্যা মাত্র ৯ জন। বাকিরা ঘরে বসে আরও কিছুদিন ফিটনেসের কাজ চালিয়ে যাবেন। করোনা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হলে তারা শুরু করবেন মাঠের কাজ।

শনিবার ক্রিকেটারদের অনুশীলনের সময়সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে খাবার, পানি সরবরাহ করা হবে না, প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে হবে নিজ উদ্যোগে।

ক্রিকেটারদের ঝুঁকিমুক্ত রাখতে স্টেডিয়ামের ড্রেসিংরুম, টয়লেট ব্যবহারেও অনুৎসাহিত করা হয়েছে।

বিসিবি চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী জানিয়েছেন ‘খেলোয়াড়রা বাসা থেকে এমনভাবে প্রস্তুতি নিয়ে আসবে যেন মাঠের কোনো কিছু তাদের স্পর্শ করতে না হয়। যার জন্য যতটুকু সময় বরাদ্দ সে এসে ততটুকু কাজ করে সে চলে যাবে। বাড়তি সময় কাটানোর সুযোগ নেই।’



শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে এসে রানিং, জিম সেশনের পাশাপাশি ইনডোরে বোলিং মেশিনে ব্যাটিং অনুশীলনও করতে পারবেন ক্রিকেটাররা। আগামী এক সপ্তাহ মিরপুরে কাজ করবেন চার ক্রিকেটার। তারা হলেন- মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ মিঠুন, ইমরুল কায়েস ও শফিউল ইসলাম।

ঢাকার বাইরে যে পাঁচ ক্রিকেটার স্থানীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলন করতে চেয়েছেন তারা শুধু জিম ও রানিং করতে পারবেন। ব্যাটিং করার সুবিধা এখনই পাবেন না তারা। অবশ্য তাদের চারজনই বোলার, একজন অলরাউন্ডার।

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে খালেদ আহমেদ ও নাসুম আহমেদ, খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান ও নুরুল হাসান সোহান, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে নাঈম হাসান ফিটনেস নিয়ে কাজ করবেন রোববার থেকে।

করোনাভাইরাসের কারণে ১৬ মার্চের পর বিসিবির অধীনে ক্রিকেট ম্যাচ হয়নি দেশের কোথাও। অনুশীলনও বন্ধ ছিল। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে অবশেষে। চার মাস পেরিয়ে খুলতে যাচ্ছে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের বদ্ধ দুয়ার। ব্যক্তিগত অনুশীলনের জন্য হোম অব ক্রিকেটে আসতে পারবেন টাইগাররা। স্বাভাবিক চিত্র না ফিরলেও কিছুটা হলেও কাটবে স্টেডিয়ামটির নিস্তব্ধতা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply