Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ন্যানো প্রযুক্তিতে করোনা ধ্বংস হবে, আশা দেখছেন বিজ্ঞানীরা




  ন্যানো প্রযুক্তিতে করোনা ধ্বংস হবে, আশা দেখছেন বিজ্ঞানীরা

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের জীবন। করোনা সংক্রমিত হওয়ার তথ্য জানার আগেই অনেকের মৃত্যু ঘটছে। তবে বিজ্ঞানীদের একটি দল মানব দেহের অভ্যন্তরে করোনভাইরাসকে প্রতিহত এবং র্নিমূল করতে পারে এমন একটি নতুন ‘ন্যানো প্রযুক্তি’ খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। যা কোভিড-১৯-এর কারণ হিসাবে তৈরি সার্স-কোভি-২ জীবাণুর সংক্রমণ রোধ করতে সক্ষম।

ন্যানো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থেকে প্রকাশিত ‘ন্যানো লেটার’ নামের একটি মেডিকেল জার্নালে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞানীদের দাবি, করোনা জীবাণু মূলত মানুষের ফুসফুসে হামলা চালায়। তাই সংক্রমণ যাতে ফুসফুসে ছড়িয়ে না পড়ে তার ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি।

এখন পর্যন্ত পরীক্ষাগারেই আবদ্ধ রয়েছে বিজ্ঞানীদের এ পরিকল্পনা। যেখানে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা ডেয়ক পলিমার ব্যবহার করেছেন। এই কৃত্রিম কণা করোনাভাইরাসের সংক্রমণে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জীবাণুগুলিকে একটি জায়গায় আবদ্ধ রেখে ক্ষয় সাধন করতে পারচ্ছে বলে দাবি করেছে বিজ্ঞানীরা।


বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এটি একটি ক্ষয় প্রযুক্তি। যা অতিক্ষুদ্র জৈব প্রক্রিয়াযুক্ত পলিমার তৈরি করতে সক্ষম। ফুসফুসের টিস্যুগুলির সঙ্গে লেগে থেকে কোষগুলিকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়। যার কারণে বাইরে থেকে ন্যানো কণা বা পলিমারগুলিকে জীবন্ত কোষের মতই দেখায়। তাই করোনার জীবাণু এগুলিকে মানুষের ফুসফুসের কোষ বলে ভেবে নিয়ে হামলা চালায়। আর সেই কারণে পলিমারের মধ্যে আটকে পড়ে।

স্বাভাবিক নিয়মে করোনা ভাইরাস যখন কোন মানুষের দেহে প্রবেশ করে তখন ব্যাপকভাবে সংখ্যায় বৃদ্ধি পায় ভাইরাসটি। নতুন ভাইরাসটি দেখতে দেখতে ছড়িয়ে পড়ে ফুসফুসে। একসঙ্গে অনেক বেশি কোষকে ঘায়েল করতে সক্ষম হয়।

বিজ্ঞানীদের কথায়, ন্যানো প্রযুক্তিতে জৈব বান্ধব পলিমার তৈরি করা হয়। যা ফুসফুসের টিস্যু বা রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা থাকে এমন কোষগুলিতে আবদ্ধ হয়ে গিয়ে মানুষের শরীরের ভিতরে সংক্রমণ ছড়ানোতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

সংশ্লিষ্ট গবেষকের দাবি, কোষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এটি ভাইরাসটিকে বিনাশ করতে সক্ষম। এগুলি প্লাষ্টিকের সামান্য বিট যা কেবলমাত্র জীবন্ত কোষের অভ্যন্তরীণ সেলুলার যন্ত্রপাতির সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। এটি অনেকটা স্পঞ্জের মত। যেকারণে গবেষকরা এটির নাম দিয়েছেন ন্যানোস্পঞ্জ। বিজ্ঞানীদের দাবি এটি ইবোলার মত ভাইরাস রোগের ক্ষেত্রেও কার্যকর হতে পারে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply