Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » করোনার ভ্যাকসিন চূড়ান্ত ধাপে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন।





করোনার ভ্যাকসিন চূড়ান্ত ধাপে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন। করোনাভাইরাসা বা কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন তৈরিতে কাজ করছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকার পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন চূড়ান্ত ধাপে পৌঁছেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথম শুক্রবার এমন তথ্য জানিয়েছেন বলে খবর দিয়েছ রয়টার্স ও হিন্দুস্তান টাইমস। খবরে বলা হয়েছে, ভ্যাকসিনটি বৃহৎ ও মাঝারি পরিসরে ইতোমধ্যে মানবদেহে প্রয়োগ শুরু করেছে। এখন অপেক্ষা ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতা প্রমাণিত হওয়ার। ভ্যাকসিনটি তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে ‘সিএইচএডিওএক্সওয়ান’ ভাইরাস, যা মূলত সাধারণ সর্দি-কাশির দুর্বল ভাইরাস (অ্যাডেনোভাইরাস) হিসেবে পরিচিত। এটি শিম্পাঞ্জিকে সংক্রমিত করে। গবেষকরা এ ভাইরাসের জেনেটিক পরিবর্তন করেছেন, যাতে তা মানুষের ক্ষতি না করে। এদিকে বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক কোটি ছাড়িয়ে যাবে, এমন পরিস্থিতিতে সবাইকে সচেতন থাকতে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। যদিও করোনায় বিপর্যস্ত বিশ্ববাসী অপেক্ষায় আছে কবে নাগাদ এ প্রতিষেধক তৈরির সুখবর দিবে বিজ্ঞানীরা সেই আশায়। এরইমধ্যে ডব্লিউএইচও বলছে, যত শিগগিরই সম্ভব করোনা ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চলছে। তবে ঠিক কবে নাগাদ এই ভ্যাকসিন বাজারে আসবে সে বিষয়ে নিশ্চিত করতে পারেনি সংস্থাটি। corona-6month বিশ্বজুড়ে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়েছে তবে এই মুহূর্তে অক্সফোর্ডের 'কোভ্যাক্স' (করোনা ভ্যাকসিন)-কে গুরুত্ব দিতে চাইছে ডব্লিউএইচও। সব দেশের হাতে কোভ্যাক্স তুলে দেওয়াটাই তাদের কাছে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। এ ভ্যাকসিন তৈরির জন্য ১৮ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করাটাও সহজ নয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে, শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছেন ডব্লিউএইচও'র প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথন। এরই মধ্যেই বিশ্বে মোট ২০০টি ভ্যাকসিন প্রয়োগ হয়েছে। প্রতিটি ভ্যাকসিন এক এক পর্যায়ে রয়েছে। এদের মধ্যে ১৫টি ভ্যাকসিনকে মানব দেহে ট্রায়ালও করা হয়েছে। সৌম্যা স্বামীনাথন আশা করছেন আগামী ১২ থেকে ১৮ মাসের মধ্যেই তৈরি হয়ে যাবে এই করোনা ভ্যাকসিন। ডব্লিউএইচও'র প্রধান বিজ্ঞানী বলেন, উচ্চ আয় এবং উচ্চ মধ্য আয়ের দেশগুলোতে কোভ্যাক্স ভ্যাকসিনের প্রায় ৯৫০ মিলিয়ন ডোজের প্রয়োজন এবং তা যতদ্রুত সম্ভব। তিনি এও জানান, এই মুহূর্তে অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন তৈরির সময়ের নিরিখে এগিয়ে আছে। privet-hospi1 ঘুমের ওষুধ-স্যালাইনেই হাসপাতালের বিল ৯৪ হাজার টাকা! চট্টগ্রামে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই চলছে বেসরকারি হাসপাতালের কার্যক্রম। করোনা রোগী ভর্তির ক্ষেত্রেও রয়েছে অনীহা। আবার কোন রোগী ভর্তি করা হলেও... সৌম্যা স্বামীনাথন বলেন, 'তারা এরইমধ্যে অ্যাডভানস ফেজ-২ ট্রায়াল শেষ করেছে। অনেক দেশে ফেজ-৩-এর কাজ শুরু করার পরিকল্পনাও করেছে। মডার্নাও তাদের তৈরি ভ্যাকসিনের ফেজ-৩ পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করবে জুলাইয়ের মাঝামাঝি। এখন এই ক্লিনিকাল ট্রায়ালে রোগীদের কতটা উন্নতি হচ্ছে এবং সুরক্ষা বজায় থাকছে কি না তা এখনও অজানা আমাদের কাছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply