Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ভারতে লকডাউনে যেভাবে চলবে অফিস, মদের দোকান, সেলুন




ভারতে তৃতীয় দফার লকডাউনে অফিস, মদের দোকান এবং সেলুন খোলার বিষয়ে থাকছে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি সব রাজ্য ও অঞ্চলে রেড, অরেঞ্জ ও গ্রিন জোনে ভাগ করে জীবনযাত্রা কিছুটা স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা হয়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে তৃতীয় দফায় আগামী ১৮ মে পর্যন্ত ভারতজুড়ে লকডাউনের ঘোষণা দিয়ে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। যা যা খোলা ও নিষিদ্ধ গোটা দেশকে তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। রেড, অরেঞ্জ এবং গ্রিন জোন। যেখানে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ সেখানে রেড জোন। অপেক্ষাকৃত কম সংক্রমণ, সেখানে অরেঞ্জ জোন। আর যেখানে একেবারেই সংক্রমণ নেই সেটা গ্রিন জোন। তৃতীয় দফার লকডাউনে যথারীতি বন্ধ থাকছে বিমান, রেল, মেট্রো এবং সড়ক পরিবহণ। ভারতের কোথাও এই তিনটি পরিবহন চলবে না। আন্তঃরাজ্য গতিবিধিও বন্ধ রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে রেস্তোরাঁ, হোটেলও বন্ধ থাকবে। বড় জমায়েতের স্থান যথা সিনেমা হল, মল, জিম ও ক্রীড়া সংস্থাগুলিও বন্ধ রাখা হবে। এছাড়াও সরকার কোনও রকমের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক জমায়েতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করে রেখেছে। ধর্মীয় সমাবেশও নিষিদ্ধ। ‘রেড জোনে’ পুলিশের পারমিট ছাড়া কোনও যান রাস্তায় নামবে না। ব্যক্তিগত গাড়ি, স্কুটার, বাইকের ক্ষেত্রেও এই একই নির্দেশ বহাল থাকবে। বিশেষ করে নজর রাখা হবে রেড জোনের কান্টাইনমেন্ট এলাকার উপর। স্কুল, কলেজ এবং সবরকম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এছাড়াও অটো রিকশা, রিকথা, টোটো চলাচলও বন্ধ থাকবে ‘রেডজোনে’। সেলুন, স্পাও বিউটি পার্লার বন্ধ থাকবে গোটা দেশে। আগেও এই নির্দেশিকা ছিল। কোনও রকম উৎসব অনুষ্ঠান জমায়েত করা যাবে না গোটা দেশে। লকডাউন উপেক্ষা হচ্ছে বুঝতে পারলে স্থানীয় প্রশাসন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করতে পারেন। বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন সব জোনেই ৬৫ বছরের উপরে প্রবীণ ব্যক্তি, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা এবং ১০ বছরের কম বয়সীদের বাড়ির বাইরে বেরোতে নিষেধ করা হয়েছে। সন্ধ্যা সাতটা থেকে সকাল সাতটা পর্যন্ত কেউ বাইরে বেরোতে পারবেন না। অধিকাংশ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি অফিস খোলা যাবে। তবে ৩৩ শতাংশ কর্মী নিয়ে। বাকিরা ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ করবেন। ওষুধের দোকানগুলি খোলা যাবে। তবে সকলকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়াতে হবে। অত্যাবশ্যক সামগ্রী নির্মাণের কাজ চালু থাকবে। ‘রেড জোন’-এর ক্ষেত্রে ই-কমার্স সংস্থাগুলি কেবলমাত্র আবশ্যক সামগ্রী সরবরাহ করতে পারবে। নির্মাণকার্য শুরু করা যাবে। তবে বাইরে থেকে শ্রমিক আনা যাবে না। ব্যাংক, বিদ্যুৎ, জল স্যানিটেশন ও ইন্টারনেট খোলা থাকবে। তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা, প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মাধ্যম, কোল্ড স্টোরেজ ইত্যাদি চালু থাকবে। এছাড়া অরেঞ্জ জোন ও গ্রিন জোনে ছাড় অরেঞ্জ জোনে একাধিক ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে। গ্রিন এবং অরেঞ্চ জোনে মদের দোকান খোলা থাকবে। তবে কোন রাজ্য সরকার যদি বন্ধ করার নির্দেশ দেয় তাহলে শুধু ওই এলাকায় বন্ধ থাকতে পারে। তবে মদ কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ৬ ফিট দুরুত্ব রেখে দোকানে দাঁড়াতে হবে এবং একসাথে পাঁচ জনের বেশি মানুষকে কেনার অনুমতি দেওয়া হবে না। এছাড়া এই জোনে ট্যাক্সি চালানো গেলে চালক একজন প্যাসেঞ্জারই নিতে পারবেন। অটো রিকশার জন্যএই নিয়মই বহাল থারবে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দোকান ছাড়াও অন্যান্য জিনিসের দোকান খোলা যাবে। যেমন হার্ডওয়্যার, রং, ইলেকট্রিক, ড্রাইক্লিনার্সের দোকান খোলা যাবে। গ্রিন জোনে সবক্ষেত্রেই ছাড় দেওয়া হয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply