Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রাজউকের বিরুদ্ধে ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ টিআইবির, প্রতিবাদ মন্ত্রীর




রাজউকের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি, নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে টিআইবি যে অভিযোগ করেছে তা ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি। এছাড়া টিআইবি সঠিক তথ্য না দিয়ে অনুমাননির্ভর অভিযোগ করেছে বলেও জানান পূর্তমন্ত্রী। তিনি বলেন, নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাবের অভিযোগ আনা হলেও মন্ত্রী হওয়ার পরে এখনো নতুন কোনো নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। এবং রাজউকের সেবা নিতে দুই কোটি টাকা ঘুষ লাগে বলে টিআইবির অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই। এছাড়া প্রকল্প অনুমোদনে দুই কোটি পর্যন্ত ঘুষের কথা বলা হলেও মন্ত্রী হওয়ার পরে টিআইবির অভিযোগ করা এমন কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়নি। ফ্ল্যাটের চাবি প্রদানের ক্ষেত্রে ঘুষ দেয়ার অভিযোগও যথার্থ নয় বলেও জানান মন্ত্রী। দালাল কর্তৃক ফাইল দেখানোর অভিযোগ করলেও বর্তমানে তা নেই। রাজউকে এখন আর দৃশ্যমান কোনো দালাল নেই বলে দাবি করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, টিআইবি এসব অভিযোগ করার আগে রাজউককে কিছু জানায়নি। জানানো হলে, টিআইবিকে সহযোগিতা করা যেত। তবে এখনো সব দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যায়নি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অনিয়মের সঠিক তথ্য দিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতোমধ্যে বদলি, ওএসডি করাসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। টিআইবির অভিযোগ অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হলে টিআইবির বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করা হবে কিনা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রতিবেদনটি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এর আগে সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে রাজউক নিয়ে টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশকালে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাজউকও দুর্নীতির সমার্থক। তাই রাজউক নিজেদের দায়িত্ব ভুলে গিয়ে এখন ব্যবসায়ী, মুনাফাকারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। তাদের দায়িত্ব হলো নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা রাখা। কিন্তু তারা রক্ষক থেকে ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। রাজউকের তীব্র সমালোচনা করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, রাজউকের গোড়ায় গলদ। এ জন্যই দুর্নীতি অনিয়ম বেশি। তারা রক্ষক থেকে ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। পরিণত হয়েছে এক মুনাফাকারী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে। তাদের কর্মকাণ্ডে জবাবদিহিতা নেই। নিয়োগ থেকে শুরু করে প্রতিটা খাতে দুর্নীতি। এখন সময় এসেছে নতুন স্বাধীন একটি প্রতিষ্ঠান করার। নির্বাচন কমিশন কিংবা দুদকের মতো নামেই স্বাধীন প্রতিষ্ঠান করলে কোনো লাভ হবে না। সত্যিকার অর্থেই একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান যেন হয়, যারা নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থাকবে। আর রাজউক তারা ব্যবসা পরিচালনা করুক। ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, আমরা ১৪ দফা সুপারিশ করেছি। রাজউকের দায়িত্ব অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে হস্তান্তর জরুরি। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা দরকার। দরকার আর্থিক ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply