Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » আন্দোলকারীদের খাবার ও কম্বল কেড়ে নিল পুলিশ




ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চালার সময় আন্দোলনকারীদের খাবার ও কম্বল কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠছে পুলিশের বিরুদ্ধে। ভারতের লক্ষ্ণৌ শহরে শনিবার প্রতিবাদ চলাকালে তাদের খাবারের প্যাকেট ও কম্বল সরিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের লক্ষ্ণৌতে প্রতিবাদ শুরু করে আন্দোলনকারীরা। মোবাইল ফোনে তোলা ছবিতে দেখা যায়, শুধু খাবারের প্যাকেট বা কম্বলই নয়, রাতে প্রতিবাদীদের বসার জন্য নিয়ে আসা প্লাস্টিকের শিটও সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে হেলমেট পরিহিত পুলিশ। তবে পুলিশের বিরুদ্ধে আনা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে লক্ষ্ণৌ পুলিশ। রোববার লক্ষ্ণৌ পুলিশের পক্ষ থেকে গুজব না ছড়ানোর জন্য আবেদন জানানো হয়। শুক্রবার প্রায় ৫০ জন মহিলা লক্ষ্ণৌ শহরের ঘণ্টাঘরের সিঁড়ির কাছে আন্দোলন শুরু করেন। তারা জানিয়েছেন, এ প্রতিবাদ অনির্দিষ্ট কালের জন্য। আইন বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এই প্রতিবাদ চলবে। শনিবার ওই প্রতিবাদে আরও মহিলা ও শিশুরা যোগ দেয়। বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন শনিবার তোলা মোবাইল ফোন ভিডিওতে দেখা যায়, আন্দোলনকারী কয়েকজন নারী পুলিশকে প্রশ্ন করছেন, কেন তাদের কম্বল তুলে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ? নারী ও শিশুদের জন্য খাবার ও কম্বল নিয়ে আসা এক শিখ ব্যক্তি বলেন, ‘কিছু পুলিশ আমাদের থামাতে চাইছে। কিন্তু বাকিরা সমর্থন করছে। এটা সাধারণ মানবকিতা এবং তাই আমরা এখানে।’ লক্ষ্ণৌ পুলিশ বিবৃতিতে জানিয়েছে, ঘণ্টাঘরের কাছে ওই প্রতিবাদীরা কোনও অনুমতি ছাড়াই তাবু খাটানোর চেষ্টা করছিল। অনেকে সেখানে কম্বল বিতরণ করছিল। ফলে বহু মানুষ জমায়েত হয়েছিল যারা আন্দোলনকারী নয়। তারা কেবল কম্বল নিতে এসেছিল। সেকারণেই ভিড় সরাতে হস্তক্ষেপ করে পুলিশ। আর তাই কম্বলগুলি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পাশাপাশি, সকলকে গুজব ছড়াতে বারণও করা হয় ওই বিবৃতিতে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ থেকে ২০১৫ সালের আগে আগত অমুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সমালোচকদের মতে, এই আইন বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানে বর্ণিত দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির পরিপন্থী।আইনটি পাস হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে আন্দোলন চলে আসছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply