Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » জনমত জরিপ<>বড় ব্যবধানে আওয়ামী লীগের জয়ও নিশ্চিত: জয়




বড় ব্যবধানে আওয়ামী লীগের জয়ও নিশ্চিত জয় সজীব ওয়াজেদ জয় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বড় ব্যবধানে জয় নিশ্চিত বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। প্রাক-নির্বাচনি এক জনমত জরিপের ফল তুলে ধরে তিনি এ তথ্য জানান। সজীব ওয়াজেদ জয় তার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ওই জনমত জরিপের ফল প্রকাশ করেন। জয় জানান, ঢাকার দুই সিটিতে রাজনৈতিক দলগুলো প্রার্থী ঘোষণার পর এই জনমত জরিপটি করানো হয়। জরিপে উত্তরের ভোটারদের মধ্যে ১ হাজার ৩০১ জন ও দক্ষিণের ভোটারদের মধ্যে ১ হাজার ২৪৫ জন ভোটার অংশ নেন। ভোটার লিস্ট থেকে র‌্যান্ডম স্যাম্পলিংয়ের মাধ্যমে তাদের বাছাই করা হয়। জরিপটি করা হয় সামনাসামনি, অর্থাৎ অনলাইনের মাধ্যমে নয়। ঢাকা উত্তর সিটিতে জরিপে অংশ নেয়া ৫০ দশমিক ৭ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন নৌকার প্রার্থী আতিকুল ইসলামকে। ভোটারদের মধ্যে ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ ধানের শীষের তাবিথ আউয়ালকে ভোট দিয়েছেন। এছাড়া জরিপে অংশ নেয়া ২৫ দশমিক ৩ শতাংশ ভোটার জরিপে ভোট দেয়ার সময় কোনও সিদ্ধান্ত নেননি এবং শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ ভোটার ভোট দেবেন না বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে জরিপে অংশ নেয়া ৫৪ দশমিক ৩ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে। এই সিটিতে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ ভোটার জরিপে ভোট দিয়েছেন বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে। এছাড়া জরিপে অংশ নেয়া ১৬ দশমিক ৮ শতাংশ ভোটার এখনও সিদ্ধান্ত নেননি কোন প্রার্থীকে ভোট দেবেন, আর ৩ দশমিক ৮ শতাংশ ভোটার জানিয়েছেন, তারা ভোট দেবেন না। জয় বলেন, মক ব্যালটের মাধ্যমে এই জরিপটি পরিচালনা করার কারণে আমরা বা জরিপকারী কারোরই জানার সুযোগ ছিল না যে কে কাকে ভোট দিয়েছেন। জরিপ করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নির্ভুল পদ্ধতি এটি। এতে করে নির্ভয়ে, নির্দ্বিধায় মানুষ জরিপে অংশ নিতে পারে। তারপরও যারা কোনও অপশনই বেছে নেয় না, তাদের ভোট দেয়ার সম্ভাবনাই কম। কারণ সাধারণত কোনও নির্বাচনেই শতভাগ ভোট পড়ে না। এই জরিপের ফলাফল ভুল হওয়ার সম্ভাবনা +/- ৩ শতাংশ। ফেসবুক পোস্টে জয় আরও বলেন, প্রার্থীদের নাম ঘোষণার পর জরিপটি পরিচালনা করা হয়। সে কারণে জরিপের সঙ্গে প্রকৃত ভোটের ফলে কিছুটা পার্থক্য হতে পারে। তবে সেই পার্থক্য ৫ থেকে ১০ শতাংশের বেশি হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম। কারণ মাত্র একমাসের ব্যবধানে ১০ শতাংশের বেশি ভোট কোনও দলের পক্ষেই পরিবর্তন করে নিজেদের পক্ষে নিয়ে আসা কঠিন। তাই এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের বিজয় শুধু নিশ্চিতই নয়, বড় ব্যবধানে জয়ও নিশ্চিত।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply