Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » একে একে ফিরছেন বিধায়করা, ক্রমেই কি একা হয়ে পড়ছেন অজিত পওয়ার?




ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন অজিত পওয়ার। শনিবার সকালে দেবেন্দ্র ফডণবীসের সঙ্গে আদরের ভাইপো যে সটান রাজভবনে গিয়ে হাজির হবেন, এ কথা দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারেননি মরাঠা স্ট্রংম্যান। অজিত গেরুয়া শিবিরকে আশ্বস্ত করে স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠতা জোগাড়ের জন্য সাহায্য করবেন। এমনকি ৩০ বিধায়কের সমর্থন যে তাঁর দিকে আছে, জানিয়েছিলেন সে কথাও। কিন্তু চব্বিশ ঘণ্টা পেরোনোর পরে তাঁর সেই প্রতিশ্রুতিতে খুব একটা আশার আলো দেখছে না গেরুয়া শিবিরে। ফিকে হচ্ছে তাদের চওড়া হাসি। ন্যাশালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (এনসিপি) স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ন্যূনতম ৪৯ জন বিধায়ক ঘরেই রয়েছেন। দলীয় সূত্রে আরও খবর, অজিতের অঙ্গুলিহেলনে যাঁরা ‘নিখোঁজ’ হয়েছিলেন তাঁরা একে একে ঘরে ফিরে এসেছেন। শনিবার ওয়াই বি চহ্বণ সভাগৃহে দলের বৈঠক ডাকেন শরদ। তাতে প্রথমে দেখা মেলেনি ছয় বিধায়কের। যদিও এনসিপি নেতা ধনঞ্জয় মুণ্ডে কিছু ক্ষণের মধ্যে বৈঠকে এসেছিলেন। তবে খোঁজ মেলেনি অন্যদের। অনেকেই দাবি করতে থাকেন, অজিতের তত্ত্বাবধানেই দিল্লি উড়ে গিয়েছেন তাঁরা। খেলা ঘুরতে থাকে রবিবার সকাল থেকে। নিখোঁজ বিধায়কের তালিকায় নাম ছিল সুনীল ভূসার, দিলীপ বাঁকার, দৌলত দারোদা, নরহরি জিরোয়ার, অনিল পাতিল, নিতিন পওয়ারের। এনসিপি সূত্রে খবর, একে একে খোঁজ মিলছে ‘হারিয়ে যাওয়া’ বিধায়কদের। প্রায় সকলেই বলে দিচ্ছেন, ‘শরদ পওয়ারের সঙ্গেই আছি।’ আরও পড়ুন:‘ফ্লোর টেস্ট’ নিয়ে কাল ফের শুনানি, রাজ্যপাল ও ফডণবীসের চিঠি জমা দিতে বলল সুপ্রিম কোর্ট আরও পড়ুন:সাতসকালে শরদ পওয়ারের কাছে ‘ব্যক্তিগত’ কাজে হাজির বিজেপি সাংসদ রবিবার সকালেই সবুজ সঙ্কেত এল নিতিন পওয়ারের তরফে। দলীয় সূত্রে খবর, যোগাযোগ করা সম্ভব হয়েছে অনিল পাটিল, বাবাসাহেব পাটিলের সঙ্গে। রবিবার দেখা মিলেছে দৌলত দারোদারও। তাঁকে খুঁজে না পেয়ে শনিবার পরিবারের তরফে নিখোঁজ ডায়েরিও করা হয়। শনিবার সকালে যখন অজিত শপথ নিচ্ছেন, তাঁর পাশেই ছিলেন মানিকরাও কাটেকর। এখন তিনি অন্য এনসিপি নেতাদের সঙ্গে মুম্বইয়ের রেনেসাঁ হোটেলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। শনিবারই ফিরে এসছেন এনসিপি নেতা রাজেন্দ্র শিংনে। তাঁরও দাবি, শনিবার কিছু না বুঝেই তিনি রাজভবনে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক মহলের দাবি, যত ঘর ভরছে শরদের, ততই একা হচ্ছেন অজিত। যে দাবি নিয়ে তিনি শপথ নিয়েছিলেন, তা পূরণ করতে না পরলে একঘরে হতে হবে তাঁকে, এ কথা ভালই জানেন অজিত পওয়ার। এ দিন সুপ্রিম কোর্টে কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি প্রশ্ন তোলেন, ৪৯ জন নেতা যদি শরদ পওয়ারের সঙ্গে থাকেন, তা হলে কাদের জোরে শপথ নিলেন অজিত? সুপ্রিম কোর্ট সোমবারই বিরোধীদের মামলার পরবর্তী শুনানি। নিজেকে প্রমাণ করার জন্য খুব বেশি সময় তাই নেই অজিতের হাতে। কোন চালে বাজিমাত করবেন তিনি? বা আদৌ কি পারবেন বাজিমাত করতে? মরাঠা স্ট্রংম্যানের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কিন্তু অন্য কথা বলছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply