Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » বহেড়া




বহেড়া Terminalia bellirica Terminalia bellirica.jpg বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: Plantae বিভাগ: Tracheophyta শ্রেণী: Magnoliopsida বর্গ: Myrtales পরিবার: Combretaceae গণ: Terminalia প্রজাতি: Terminalia bellirica দ্বিপদী নাম Terminalia bellirica (Gaertn.) Roxb. প্রতিশব্দ Terminalia punctata Roth Terminalia moluccana Roxb. Terminalia laurinoides Teijsm. & Binn. Terminalia gella Dalz. Terminalia eglandulosa Roxb. ex C. B. Clarke Terminalia biticaria Roxb. Terminalia belirica (Gaertn.) Wall. Terminalia attenuata Edgew. Myrobalanus laurinoides Kuntze Myrobalanus bellirica Gaertn. Buceras bellirica (Gaertn.) Lyons Baheda (Bengali- বহেড়া) (3393797615).jpg বহেড়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia bellirica) (ইংরেজি: bahera or beleric or bastard myrobalan) Combretaceae পরিবারের Terminalia গণের একটি বৃক্ষ। বহেড়া গাছ উচ্চতায় ৬০-১০০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয় অর্থাৎ খুবই বড় গাছ। গাছের গুড়িও অনেক লম্বা। শীত কালে এর ফল পুষ্ট হয়, তারপর নিজ থেকেই গাছ থেকে খসে পড়ে। এ গাছের ফল দু’রকমের হয়-এক প্রকার গোল, আরেকটি ডিম্বাকৃতির। এর ফল ও ফলের শাস ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রাপ্তিস্থান আমাদের দেশের কোন কোন অঞ্চল এবং ভারতের ছোটনাগপুর, বিহার, হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে প্রধানতঃ এ গাছ বেশি দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম, বাঁকুড়া ও বর্ধমানের শালবনেও এ গাছ প্রচুর জন্মে। উত্তোলণের সময়: শীতের প্রাক্কালে ফল সংগ্রহ করা হয়। আবাদী/অনাবাদী/বনজ: এই গাছটি সাধারনতঃ বনজ জাতীয় গাছ। চাষাবাদের ধরণ গ্রীষ্মকালে এই গাছে ফুল আসে। তারপর হয় ফল। সেই ফল পুষ্ট হয় শীতের প্রাক্কালে। তারপর আপনা আপনি ঝরে পড়ে। এই গাছ রোপনের দরকার হয়না। পতিত জমির ধারে, জমির আইলে এটি আপনা আপনি জন্মে। ঔষধি গুণাগুণ আমাশয়ঃ সাদা বা রক্ত যে কোনও আমাশয়ে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুড়া খেলে উপকার পাওয়া যায়। অকালে চুল পাকলেঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানি ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে চুল ওঠা বন্ধ হয়। শ্লেস্মায়ঃ আধা চা-চামচ বহেড়া গুড়া, ঘি গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ দু’টি করে বহেড়া বিচির শাঁস খেতে হবে। এর ফলে এই রোগ ভাল হয়। শ্বেতী রোগেঃ বহেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর ওপর লাগালে গায়ের রং অল্পদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক হবে। অকালে টাক পড়লেঃ বহেড়া বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে চন্দনের মতো টাকে লাগালে, টাক সেরে যায়। ফুলা কমানোর জন্যঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ছাল বেটে একটু গরম করে ফুলায় প্রলেপ দিলে ফুলা কমে যায়। কৃমি রোগ : বহেড়া বিচি বাদ দিয়ে শাঁসের গুড়া ডালিম পাতার রসের সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমি দূর হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply