Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » বারাণসীতে প্রিয়াঙ্কার না লড়ার কারণ ব্যাখ্যা করলেন স্যাম পিত্রোদা




নয়াদিল্লি: জল্পনার অবসান হয়েছে বৃহস্পতিবারই৷ বারাণসী থেকে মোদীর বিরুদ্ধে লড়ছেন না প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা৷ কিন্তু কেন? তা নিয়ে এখনও কৌতুল রয়েছে৷ যাতে নয়া মাত্রা যোগ করল প্রবাসী ভারতীয় কংগ্রেসের প্রধান স্যাম পিত্রোদা৷ আরও পড়ুন: ৫০ আইএস জঙ্গির ওপর নজর গোয়েন্দাদের, হামলার আশঙ্কা ভারতে এদিন স্যাম পিত্রোদা এদিন বলেন, ‘‘ভোটের না লড়ার সিদ্ধান্ত একেবাড়েই প্রিয়াঙ্কার নিজের৷ দলের অন্য দায়িত্ব সামলানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কংগ্রেসের পূর্ব উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক৷’’ বারাণসী৷ ২০১৪ থেকে এই লোকসভাই পরিচিত দেশের প্রধানমন্ত্রীর কেন্দ্র হিসাবে৷ এবারও বারাণসী থেকেবিজেপির প্রার্থী নরেন্দ্র মোদীই৷ কিন্তু হেভিওয়েট মোদীর বিরুদ্ধে কংগ্রেসের ঢাল হবেন কে? এইসব চিন্তার মাঝেই পূর্ব উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস সংগঠনের দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরাকে৷ শুরু হয় নতুন ভাবনা৷ তাহলে কী এবার মোদীর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে রাহুল গান্ধীর বাজি বোন প্রিয়াঙ্কা? এই খবরেই উজ্জীবিত হতে শুরু করেন উত্তরপ্রদেশের হাত শিবিরের নেতা, কর্মীরা৷ গোটা রাজ্যজুড়ে প্রচারেও অংশ নেন তিনি৷ যত দিন এগিয়েছে ততই তারা বিশ্বাস করতে শুরু করেন মোদীর বিরুদ্ধে কংগ্রেস প্রার্থী এবার রাজীব-সোনিয়া তনয়াই৷ প্রিয়াঙ্কা নিজেও বলেছিলেন, ‘‘আমি ভোটে লড়ার জন্য প্রস্তুত৷ এরপর দাদা ও কংগ্রেস সভাপতি যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই চূড়ান্ত৷’’ ভাবা হয়েছিল রাহুল বোনের ইচ্ছেকেই মান্যতা দেবেন৷ কিন্তু বৃহস্পতিবার সকালেই বারাণসীর কংগ্রেস প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়৷ বারাণসী থেকে এবার মোদীর প্রতিপক্ষ অজয় রাই৷ এবার ভোটে লড়লে সেটাই হত প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরার জীবনে প্রথমবারের জন্য নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা৷ প্রথম লড়াইতেই হেভিওয়েটের মুখোমুখি হতে হবে৷ অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ফল ভালো না হলে প্রশ্ন উঠবে প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে৷ তাই সবদিক বিবেচনা করেই আপাতত ভোটের লড়াই তেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে তাঁকে৷ মনে করছে রাজনৈতিক শিবির৷ তাই কিছুটা সাবধানী প্রবাসী ভারতীয় কংগ্রেসের প্রধান স্যাম পিত্রোদা৷ এদিন তিনি বলেন, ‘‘ভোটের না লড়ার সিদ্ধান্ত একেবারেই প্রিয়াঙ্কার নিজের৷ দলের অন্য দায়িত্ব সামলানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কংগ্রেসের পূর্ব উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক৷ তাঁর মনে হয়েছে একটি কেন্দ্র থেকে লড়াই করার বদলে নিজের দায়িত্বপ্রাপ্ত কাজে মনোনিবেশ করা বেশী প্রয়োজনীয়৷’’ অনেকেই অবশ্য এতে বিতর্কে গন্ধ পাচ্ছেন৷ তাদের মতে রাহুল গান্ধী সাত-পাঁচ বিবেচনা করেই বোনকে ভোটের প্রার্থী হতে দেননি৷ প্রাধান্য পায়নি প্রিয়াঙ্কার মতামত বা ইচ্ছে৷ তাই তাঁর ভোট না লড়ার বিষয়টিকেও কৌশলে সামনে আনছে কংগ্রেস৷






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply