ঐতিহাসিকভাবে চিন্তা করলে গোলমাল ভরা পৃথিবীতে সবসময়ের চাহিদার শীর্ষে যে বস্তুটি ছিলো তা হলো যুদ্ধাস্ত্র। যুগে যুগে মানুষ তার বুদ্ধিমত্তার অনেকটাই খাটিয়েছে অস্ত্র নির্মাণে। ফলত এই ক্ষেত্রে ফসলও ফলেছে ঢের। অস্ত্রবিদ্যায় মানুষের পারদর্শিতার খবর নিয়েই এই আয়োজন।
এক্সএম ২৯
মার্কিন সেনারা এই ঘাতক বন্দুকটি ব্যবহার করে। এটি সেমি-অটোমেটিক স্মার্ট গ্রেনেড লঞ্চার। এর বিশেষত্ব হল একই সময়ে দু’জায়গায় একসঙ্গে নিশানা বানানো যায়। যেকোনো চলমান বস্তুকে নিখুঁত ভাবে টার্গেট করতে এর জুড়ি মেলা ভার।
মেটাল স্টর্ম সেন্ট্রি গান
এক মিনিটে ১৬ লক্ষ গুলি বের হয় এই বন্দুক দিয়ে। ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে পারে এই বন্দুক। এক সঙ্গে ২৪ হাজার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
কর্নার শট
এই বন্দুকের স্রষ্টা ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স-এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল অ্যামোস গোলান। কোণায় লুকিয়ে থাকা কোন লক্ষ্যবস্তুর সামনাসামনি না গিয়েও হামলা চালানো যায় এই বন্দুক দিয়ে। জঙ্গি হামলা কিংবা পণবন্দি বানানোর মতো ঘটনার মোকাবেলায় এটা খুব উপযোগী।
রেল গান
ইলেকট্রোম্যাগনেটিক পাল্স-কে কাজে লাগিয়ে এই বন্দুক চালানো যায়। সেকেন্ডে ২.৪ কিলোমিটার বেগে ১৬০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম। মার্কিন নৌবাহিনী ব্যবহার করে এই বন্দুক।
এক্সএম ২৫
হালকা ওজনের গ্রেনেড লঞ্চার। একবারে ২৫টি গ্রেনেড ছোড়ার ক্ষমতা রাখে। ৬০০ মিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম।
No comments: