Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলার সাজা কী? অনধিক ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে




আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলার সাজা কী? ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী অরিত্রী অধিকারীর (১৫) আত্মহত্যার ঘটনায় পল্টন থানায় মামলা দায়ের করেছেন তাঁর বাবা দিলীপ অধিকারী। দিলীপ মামলায় অভিযোগ করেছেন, তাঁর মেয়েকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে। এ কারণে দণ্ডবিধির ৩০৫ ধারায় অভিযোগটি করা হয়। ওই মামলায় আসামি করা হয়েছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস, শাখাপ্রধান জিন্নাত আরা ও শ্রেণিশিক্ষক হাসনা হেনাকে। ফৌজদারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফারুক আহম্মেদ

জানান, দণ্ডবিধির ৩০৫ ধারায়, শিশুর বা উন্মাদ ব্যক্তির আত্মহত্যায় সহায়তা বা প্ররোচনার বিষয়ে বলা আছে। ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘আইনে বলা আছে ,যদি আঠারো বছরের কম বয়স্ক কোনো ব্যক্তি, কোনো উন্মাদ ব্যক্তি, প্রলাপগ্রস্ত ব্যক্তি, নির্বোধ ব্যক্তি, বা কোনো ব্যক্তি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় আত্মহত্যা করে, তবে যে ব্যক্তি এই আত্মহত্যায় সহায়তা বা প্ররোচনা দান করে, সে ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজীবন কারাদণ্ডে অথবা অনধিক ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে এবং তদুপরি অর্থ দণ্ডেও দণ্ডিত হবে।’ ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোষীরা সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। অন্যদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হলে তাঁরা খালাস পাবেন।’ এদিকে এ মামলার এজাহার ও এফআইআর (প্রাথমিক তথ্য বিবরণী) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে এসে পৌঁছালে বিচারক আগামী ৯ জানুয়ারি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার এ ঘটনায় অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে মামলা করেন। অবশ্য এখনো এ মামলায় কেউ গ্রেপ্তার বা আটক হননি। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার আত্মহত্যার ঘটনাকে হৃদয়বিদারক ও বাজে রকমের দৃষ্টান্ত বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। অরিত্রী অধিকারী ভিকারুননিসা নূন স্কুলের প্রভাতি শাখার ইংরেজি মাধ্যমে নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। তাদের বাসা শান্তিনগরে। অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারীর গ্রামের বাড়ি বরগুনা জেলায়। তিনি কাস্টমসের সিঅ্যান্ডএফের ব্যবসা করেন। তাঁর ছোট মেয়েও ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষার্থী।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply