Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সংসদ নির্বাচনে ইসির করা আচরণবিধির বিশেষ বিশেষ বিধিগুলো




সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য

র বিশেষ বিশেষ বিধিগুলো ৩। কোন প্রতিষ্ঠানে চাঁদা, অনুদান ইত্যাদি, প্রদান নিষিদ্ধ কোন প্রার্থী বা তার পক্ষ থেকে অন্য কোন ব্যক্তি নির্বাচন-পূর্ব সময়ে উক্ত প্রার্থীর নির্বাচনী এলাকায় বসবাসকারী কোন ব্যক্তি, গােষ্ঠী বা উক্ত এলাকা বা অন্যত্র অবস্থিত কোন প্রতিষ্ঠানে প্রকাশ্যে বা গােপনে কোন প্রকার চাঁদা বা অনুদান দিতে বা দেয়ার অঙ্গীকার করতে পারবেন না। ৩ক। নির্বাচন-পূর্ব সময়ে প্রকল্প অনুমোদন, ফলক উন্মোচন, ইত্যাদি নিষিদ্ধ (১) নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোন সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে রাজস্ব বা উন্নয়ন তহবিলভুক্ত কোন প্রকল্পের অনুমােদন, ঘোষণা বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কিংবা ফলক উন্মােচন করা যাবে না; (২) নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোন সরকারি সুবিধাভােগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, সরকারের মন্ত্রী, চীফ হুইপ, ডেপুটি হইপ, ডেপুটি স্পিকার, বিরােধী দলীয় নেতা, সংসদ উপনেতা, বিরােধী দলীয় উপনেতা, প্রতিমন্ত্রী, হইপ, উপমন্ত্রী ও তাদের সমপদমর্যাদার কোন ব্যক্তি, সংসদ-সদস্য এবং সিটি কর্পোরেশনের মেয়র) সরকারি বা আধা-সরকারি বা স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের তহবিল থেকে কোন ব্যক্তি বা গােষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কোন প্রকার অনুদান ঘােষণা বা বরাদ্দ প্রদান বা অর্থ অবমুক্ত করতে পারবেন না। ৪। সাকিট হাউজ, ডাক-বাংলাে ইত্যাদি ব্যবহার (১) সরকারি ডাক-বাংলাে, রেস্ট হাউজ, সার্কিট হাউজ বা কোন সরকারি কার্যালয়কে কোন দল বা প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারের স্থান হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না; (২) কোন প্রার্থী কিংবা তাহার পক্ষ থেকে অন্য কোন ব্যক্তিকে সরকারি ডাক-বাংলাে, রেস্ট হাউজ ও সার্কিট হাউজ ব্যবহারের অনুমতি প্রদানের ক্ষেত্রে প্রথম আবেদনের ভিত্তিতে ব্যবহার সংক্রান্ত বিদ্যমান নীতিমালা এবং Warrant of Precedence ও প্রাধিকার অনুযায়ী সম-অধিকার দিতে হবে; (৩) উপ-বিধি (২) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, নির্বাচন পরিচালনার কাজে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সরকারি ডাক-বাংলাে, রেস্ট হাউজ ও সার্কিট হাউজ ব্যবহারের অগ্রাধিকার পাইবেন। ৫। নির্বাচনী প্রচারণা নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রত্যেক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তিকে বিধি ৬ থেকে বিধি ১৪ এর বিধানাবলী অনুসরণ করতে হবে। ৬। সভা সমিতি অনুষ্ঠান সংক্রান্ত বাধা নিষেধ (১) কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি – (ক) প্রচারণার ক্ষেত্রে সমান অধিকার পাবে তবে প্রতিপক্ষের সভা, শােভাযাত্রা এবং অন্যান্য প্রচারাভিযান পণ্ড বা তাতে বাধা প্রদান বা ভীতি সঞ্চারমূলক কিছু করতে পারবে না; (খ) সভার দিন, সময় ও স্থান সম্পর্কে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিখিত অনুমতি গ্রহণ করবে তবে এ ধরনের অনুমতি লিখিত আবেদন প্রাপ্তির সময়ের ক্রমানুসারে দিতে হবে; (গ) সভা করতে চাইলে প্রস্তাবিত সভার কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা আগে তার স্থান এবং সময় সম্পর্কে স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে, যাতে ওই স্থানে চলাচল ও আইন-শৃংখলা রক্ষার জন্য পুলিশ প্রশাসন প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে; (ঘ) জনগণের চলাচলের বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে এমন কোন সড়কে জনসভা কিংবা পথ সভা করতে পারবে না এবং তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তিও অনুরূপভাবে জনসভা বা পথসভা ইত্যাদি করতে পারবে না; (ঙ) কোন সভা অনুষ্ঠানে বাধাদানকারী বা অন্য কোনভাবে গােলযােগ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সভার আয়ােজকরা পুলিশের শরণাপন্ন হবেন এবং এ ধরনের ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তারা নিজেরা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন না।নির্বাচন-আচরণবিধি-আচরণ বিধিমালা ৭। পােস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ব্যবহার সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ (১) কোন প্রার্থী কিংবা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি নিচে উল্লিখিত স্থান বা যানবাহনে কোন প্রকার পােস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগাতে পারবেন না: (ক) সিটি কর্পোরেশন এবং পৌর এলাকায় অবস্থিত দালান, দেয়াল, গাছ, বেড়া, বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের খুঁটি বা অন্য কোন দণ্ডায়মান বস্তুতে; (খ) সমগ্র দেশে অবস্থিত সরকারি বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের স্থাপনাসমূহে; এবং (গ) বাস, ট্রাক, ট্রেন, স্টিমার, লঞ্চ, রিক্সা কিংবা অন্য কোন প্রকার যানবাহনে; তবে শর্ত থাকে যে, দেশের যে কোন স্থানে পােস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ঝুলাতে বা টাঙাতে পারবে। (২) কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট, হ্যান্ডবিল ইত্যাদির উপর অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পােস্টার, লিফলেট, হ্যান্ডবিল ইত্যাদি লাগানাে যাবে না এবং উক্ত পােস্টার, লিফলেট ও হ্যান্ডবিল ইত্যাদির কোন প্রকার ক্ষতিসাধন অর্থাৎ বিকৃতি বা বিনষ্ট করা যাবে না। (৩) কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহৃতব্য পােস্টার সাদাকালাে রঙের হতে হবে এবং তার আয়তন অনধিক ৬০ (ষাট) সেন্টিমিটার x ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) সেন্টিমিটার এবং ব্যানার সাদা-কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৩ (তিন) মিটার X ১ (এক) মিটার হতে হবে এবং পােস্টার বা ব্যানারে প্রার্থী পােস্টারে তার প্রতীক ও নিজের ছবি ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তির ছবি বা প্রতীক ছাপাতে পারবেন না। (৪) উপ-বিধি (৩) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মনােনীত হলে সেক্ষেত্রে তিনি শুধু তার বর্তমান দলীয় প্রধানের ছবি পােস্টারে ছাপাতে পারিবে। (৫) উপ-বিধি (৩) ও (৪) এ উল্লিখিত ছবি সাধারণ ছবি (Portrait) হতে হবে এবং কোন অনুষ্ঠান, মিছিলে নেতৃত্বদান, প্রার্থনারত অবস্থা ইত্যাদি ভঙ্গিমায় ছবি কোন অবস্থাতেই ছাপানাে যাবে না। (৬) নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহৃতব্য সাধারণ ছবি (Portrait) এর আয়তন “৬০ (ষাট) সেন্টিমিটার x ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) সেন্টিমিটার” এর বেশি হতে পারবেন না। (৭) কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতীকের সাইজ, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা তিন মিটারের বেশি হতে পারবে না। (৮) কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা ও মুদ্রণের তারিখবিহীন কোন পােস্টার লাগাতে পারবেন না। ৮। যানবাহন ব্যবহার সংক্রান্ত বাধা নিষেধ কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি – (ক) কোন ট্রাক, বাস, মােটর সাইকেল, নৌ-যান, ট্রেন কিংবা অন্য কোন যান্ত্রিক যানবাহনসহ মিছিল কিংবা মশাল মিছিল বের করতে পারবে না বা কোন ধরনের শোডাউন করতে পারবে না; (খ) মনােনয়নপত্র দাখিলের সময় কোন প্রকার মিছিল কিংবা শােডাউন করতে পারবে না; (গ) নির্বাচনী প্রচার কাজে হেলিকপ্টার বা অন্য কোন আকাশযান ব্যবহার করা যাবে না তবে দলীয় প্রধানের যাতায়াতের জন্য তা ব্যবহার করতে পারবে। কিন্তু যাতায়াতের সময় হেলিকপ্টার থেকে লিফলেট, ব্যানার বা অন্য কোন প্রচার সামগ্রী প্রদর্শন বা বিতরণ করতে পারবে না; (ঘ) নির্বাচনে শান্তি-শৃংখলা রক্ষার সুবিধার্থে নির্বাচন কমিশন অনুমােদিত ব্যক্তি ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি কর্তৃক ভােটকেন্দ্রের নির্ধারিত চৌহদ্দির মধ্যে মােটরসাইকেল বা অন্য কোন যান্ত্রিক যানবাহন চালাতে পারবে না। ৮ক। কোন প্রার্থীর মনােনয়নপত্র দাখিলে বাধা প্রদান নিষেধ কোন প্রার্থী বা কোন প্রার্থীর পক্ষে মনোনয়নপত্র রিটার্নিং অফিসার বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কাছে দাখিল করার সময় অন্য কোন প্রার্থী বা কোন ব্যক্তি কোন প্রকার বাধা সৃষ্টি করতে পারবেন না।নির্বাচন-আচরণবিধি-আচরণ বিধিমালা ৯। দেয়াল লিখন সংক্রান্ত বাধা নিষেধ কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি – (ক) দেয়ালে লিখে কোন প্রকার নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারবেন না; এবং (খ) কালি বা রং দিয়ে বা অন্য কোনভাবে দেয়াল ছাড়াও কোন দালান, থাম, বাড়ি বা ঘরের ছাদ, সেতু, সড়ক দ্বীপ, রােড ডিভাইডার, যানবাহন বা অন্য কোন স্থাপনায় প্রচারণামূলক কোন লিখন বা অংকন করতে পারবেন না। ৯ক। প্রতীক হিসাবে জীবন্ত প্রাণী ব্যবহার সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ নির্বাচনি প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রতীক হিসেবে জীবন্ত প্রাণী ব্যবহার করা যাইবে না। ১০। গেইট বা তােরণ নির্মাণ, প্যান্ডেল বা ক্যাম্প স্থাপন ও আলোকসজ্জাকরণ সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি – (ক) নির্বাচনী প্রচারণায় কোন গেইট বা তােরণ নির্মাণ করতে পারবেন না কিংবা চলাচলের পথে কোন প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবেন না; (খ) নির্বাচনী প্রচারণার জন্য ৪০০ (চারশ’) বর্গফুটের বেশি স্থান নিয়ে কোন প্যান্ডেল তৈরি করতে পারবেন না; (গ) নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে বিদ্যুতের সাহায্যে কোন প্রকার আলােকসজ্জা করতে পারবেন না; (ঘ) কোন সড়ক কিংবা জনগণের চলাচল ও সাধারণ ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত স্থানে নির্বাচনী ক্যাম্প বসাতে পারবেন না; একজন প্রার্থী দলীয় ও সহযােগী সংগঠনের কার্যালয় নির্বিশেষে প্রতিটি ইউনিয়নে সর্বোচ্চ একটি এবং প্রতিটি পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন এলাকার প্রতি ওয়ার্ডে একটির বেশি নির্বাচনী ক্যাম্প স্থাপন করতে পারবেন না; (ঙ) নির্বাচনী প্রচারণার জন্য প্রার্থীর ছবি বা প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণামূলক কোন বক্তব্য বা কোন শার্ট, জ্যাকেট, ফতুয়া ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন না; এবং (চ) নির্বাচনী ক্যাম্পে ভােটারদেরকে কোনরূপ কোমল পানীয় বা খাদ্য পরিবেশন বা কোনরূপ উপঢৌকন দিতে পারবেন না। ১১। উস্কানিমূলক বক্তব্য বা বিবৃতি প্রদান, উচ্ছৃঙ্খল আচরণ এবং বিস্ফোরক বহন সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি – (ক) নির্বাচনী প্রচারণাকালে ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করে বক্তব্য প্রদান বা কোন ধরনের তিক্ত উস্কানিমূলক বা মানহানীকর কিংবা লিঙ্গ, সাম্প্রদায়িকতা বা ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগে এমন কোন বক্তব্য দিতে পারবেন না; (খ) মসজিদ, মন্দির, গির্জা বা অন্য কোন ধর্মীয় উপাসনালয়ে কোন প্রকার নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারবেন না; (গ) নির্বাচন উপলক্ষে কোন নাগরিকের জমি, ভবন বা অন্য কোন স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তির কোনরূপ ক্ষতিসাধন করা যাবে না এবং অনভিপ্রেত গােলযোগ ও উচ্ছৃঙ্খল আচরণ দ্বারা কারও শান্তি ভঙ্গ করতে পারবেন না; (ঘ) কমিশন অনুমােদিত ব্যক্তি ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি ভােটকেন্দ্রের নির্ধারিত চৌহদ্দির মধ্যে অস্ত্র বা বিস্ফোরক দ্রব্য এবং Arms Act, ১৯৭৮ (Act No. XI of ১৮৭৮) এর সংজ্ঞায় অর্থে Fire Arms বা অন্য কোন Arms বহন করতে পারবেন না। (ঙ) কোন প্রার্থী বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে ভােটারদের প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে কোন প্রকার বলপ্রয়োগ বা অর্থ ব্যয় করতে পারবেন না। ১২। প্রচারণার সময় কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি ভােট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ সময়ের আগে কোন প্রকার নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না। ১৩। মাইক ব্যবহার সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনােনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি কোন নির্বাচনী এলাকায় মাইক বা শব্দের মাত্রা বর্ধনকারী অন্য কোন যন্ত্রের ব্যবহার দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখবেন। ১৪। সরকারি সুবিধাভােগী কতিপয় ব্যক্তির নির্বাচনী প্রচারণা সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ (১) সরকারি সুবিধাভােগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তার সরকারি কর্মসূচির সঙ্গে নির্বাচনী কর্মসূচি বা কর্মকাণ্ড যােগ করতে পারবেন না। (২) সরকারি সুবিধাভােগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তার নিজের বা অন্যের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় সরকারি যানবাহন, সরকারি প্রচারযন্ত্রের ব্যবহার বা অন্য কোন সরকারি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না এবং এ উদ্দেশ্যে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী বা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক বা কর্মকর্তাকে ব্যবহার করতে পারবেন না। (৩) কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তার নির্বাচনী এলাকায় সরকারি উন্নয়ন কর্মসূচিতে কর্তৃত্ব করতে পারবেন না কিংবা এ সংক্রান্ত সভায় যোগ দিতে পারবেন না। (৪) কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে আগে সভাপতি বা সদস্য হিসেবে নির্বাচিত বা মনােনীত হয়ে থাকলে বা তার দ্বারা কোন মনােনয়ন দেয়া হয়ে থাকিলে নির্বাচন-পূর্ব সময়ে তিনি বা তার মনােনীত ব্যক্তি উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন সভায় সভাপতিত্ব বা অংশগ্রহণ করবেন না অথবা উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন কাজে জড়িত হবেন না। (৫) সরকারি সুবিধাভােগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নিজে প্রার্থী কিংবা অন্য কোন প্রার্থীর নির্বাচনে এজেন্ট না হলে ভােটদান ছাড়া নির্বাচনের দিন ভােটকেন্দ্রে প্রবেশ বা ভােট গণনার সময় গণনা কক্ষে প্রবেশ বা উপস্থিত থাকতে পারবেন না। (৬) জাতীয় সংসদের কোন শূন্য আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি সুবিধাভােগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচন-পূর্ব সময়ের মধ্যে কোন সফর বা নির্বাচনী প্রচারণায় যেতে পারবেন না। তবে শর্ত থাকে যে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি উক্ত নির্বাচনী এলাকার ভােটার হলে তিনি শুধু ভােট দানের জন্য উক্ত এলাকায় যেতে পারবেন।নির্বাচন-আচরণবিধি-আচরণ বিধিমালা ১৫। নির্বাচনী ব্যয়সীমা সংক্রান্ত বাধা-নিষেধ কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নির্ধারিত নির্বাচনী ব্যয়সীমা কোন অবস্থাতেই অতিক্রম করতে পারবেন না। ১৬। ভােটকেন্দ্রে প্রবেশাধিকার (১) ভােটকেন্দ্রে নির্বাচনী কমর্কর্তা কমর্চারী, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, নির্বাচনী এজেন্ট, নির্বাচনী পর্যবেক্ষক, কমিশন অনুমােদিত ব্যক্তিবর্গ এবং শুধু ভােটারদেরই প্রবেশাধিকার থাকবে। (২) কোন রাজনৈতিক দলের বা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কর্মীরা ভােটকেন্দ্রের ভেতরে ঘােরাফেরা করতে পারবেন না। (৩) পােলিং এজেন্টরা তাদের জন্য নির্ধারিত স্থানে উপস্থিত থেকে তাদের নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালন করবেন। ১৭। নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম (১) এই বিধিমালার যে কোন বিধানের লঙ্ঘন “নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম” হিসেবে গণ্য হবে এবং এ জাতীয় অনিয়মের দ্বারা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল প্রতিকার চেয়ে নির্বাচনী তদন্ত কমিটি বা কমিশন বরাবর দরখাস্ত পেশ করতে পারবে। (২) উপ-বিধি (১) এর অধীনে পাওয়া দরখাস্ত কমিশনের বিবেচনায় বস্তুনিষ্ঠ হলে কমিশন তা তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট বা যে কোন নির্বাচনী তদন্ত কমিটির কাছে পাঠাবে। (৩) কোন তথ্যের ভিত্তিতে বা অন্য কোনভাবে কমিশনের কাছে কোন নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম দৃষ্টিগোচর হলে, কমিশন – (ক) তা প্রয়ােজনীয় তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট বা অন্য কোন নির্বাচনী তদন্ত কমিটির কাছে পাঠাতে পারবে; অথবা (খ) তাৎক্ষণিকভাবে রিটার্নিং অফিসার বা প্রিজাইডিং অফিসার অথবা আইন প্রয়ােগকারী সংস্থাকে বিধি মােতাবেক প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিতে পারবে। (৪) উপ-বিধি (১) বা (২) বা (৩) এ উলিখিত ক্ষেত্রে নির্বাচনী তদন্ত কমিটি Representation of the People Order, ১৯৭২ (P.O. No. ১৫৫ of ১৯৭২) এর Article ৯১A এর বিধান মােতাবেক তদন্ত কাজ পরিচালনা করে কমিশনের বরাবর সুপারিশ দেবে। ১৮। বিধিমালার বিধান লঙ্ঘন শাস্তিযোগ্য অপরাধ (১) কোন প্রার্থী বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি নির্বাচন-পূর্ব সময়ে এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করলে অনধিক ছয় মাসের কারাদণ্ড অথবা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন। (২) কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নির্বাচন-পূর্ব সময়ে এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করলে অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply