অপরাধের ৩০ বছর পরে মৃত্যুদণ্ড মার্কিন নাগরিকের
: জায়গার নাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি। ঘটনাটি ১৯৮৫ সালের। সাত বছরের শিশু কন্যার বেবি সিটিং অর্থাৎ দেখভাল করছিলেন বিলি আইরিক নামক এই ব্যক্তি। দেখভালের নামে নাবালিকাকে নৃশংসভাবে ধর্ষণ করে খুন করেছিলেন এই ব্যক্তি। সেই অপরাধে প্রায় দীর্ঘ ৩০ বছর পর অবশেষে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে টেনেসি আদালত। যা এখন রীতিমত চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে।
আদালত সূত্রে খবর, সকাল ৭টা ৪৮ মিনিট নাগাদ প্রাণঘাতী ইঞ্জেকশনের সাহায্যে তাঁকে এই শাস্তি প্রদান করা হয়েছে। দীর্ঘদিন আইনি জটিলতার কারণে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া স্থগিত ছিল টেনেসিতে। প্রায় এক দশক বাদে টেনেসিতে আবার কোনও অপরাধীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হল। মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা আগেও অপরাধীর শাস্তি মকুবের আবেদন খারিজ করে দেয় মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট । আসামী পক্ষের আইনজীবি দাবি করেছিলেন আইরিক মানসিকভাবে সুস্থ নন। প্রায় ৩০ বছর ধরেই তিনি মানসিক রোগে ভুগছেন। কিন্তু এই আবেদনে সাড়া দেয়নি শীর্ষ আদালত। বিচারপতি জানিয়ে দেন আইরিক জেনে বুঝেই এই অপরাধ করেছিলেন। সুতরাং তার কোনও ক্ষমা নেই। অবশেষে প্রায় ৩৩ বছর আগের অপরাধের সাজা বিষাক্ত ইঞ্জেকশনেই পেলেন আইরিক।
জানা গিয়েছে, ২০০৯ সালে এই মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছিল টেনেসি আদালত। তারপর চলে বিস্তর নাটক। কিন্তু অবশেষে সেই মৃত্যুদণ্ড দিতে সফল হল আদালত। ৫৯ বছরের আইরিককে যে ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে সেটা আসলে প্যারালিটিক ড্রাগ। যার নাম ভেকুরোনিয়াম ব্রোমাইড। এই ইঞ
অপরাধের ৩০ বছর পরে মৃত্যুদণ্ড মার্কিন নাগরিকের
Tag: world
No comments: