Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » চুয়াডাঙ্গার ইম্প্যাক্ট চোখ হারানো ২০ জনকে ২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টে রিট




চুয়াডাঙ্গার ইম্প্যাক্ট চোখ হারানো ২০ জনকে ২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টে রিট গত ২৯ মার্চ দৈনিক সমকালের প্রথম পাতায় 'চক্ষু শিবিরে গিয়ে চোখ হারালেন ২০ জন!' শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় চুয়াডাঙ্গার ইম্প্যাক্ট মাসুদুল হক মেমোরিয়াল কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে অপারেশনে চোখ হারানো ২০ জনকে এক কোটি করে মোট ২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অমিত দাসগুপ্ত রোববার হাইকোর্টে এ রিট দায়ের করেন। রিট দায়েরের পর তিনি জানান, বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ রিটের ওপর শুনানি হতে পারে। গত ২৯ মার্চ দৈনিক সমকালের প্রথম পাতায় 'চক্ষু শিবিরে গিয়ে চোখ হারালেন ২০ জন!' শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট করা হয়। গত ৫ মার্চ চুয়াডাঙ্গার কেদারগঞ্জের ইম্প্যাক্টে ২৪ জন নারী-পুরুষের একটি করে চোখের ছানি অপারেশন করা হয়। অপারেশন বাবদ কারও কাছে দুই হাজার, কারও কাছে তিন হাজার ৫০০ টাকা করে নিয়েছিল ইম্প্যাক্ট। ২৪ জনের মধ্যে ২০ জনের অপারেশন করা চোখে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়ে। তাদের চোখে জ্বালা-যন্ত্রণা ও পানি ঝরতে থাকে। ইম্প্যাক্টে যোগাযোগ করেন তারা। পরদিনই তারা যোগাযোগ করেন ইম্প্যাক্ট হাসপাতালে। তাদের তখন গুরুত্ব না দিয়ে কোনোরকম চিকিৎসা দিয়ে আবারও বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু যন্ত্রণা অসহনীয় হয়ে উঠলে ফের তারা ইম্প্যাক্টে যান। রোগীদের অপারেশন করা চোখের অবস্থা ভয়াবহ দেখে টনক নড়ে ইম্প্যাক্ট কর্তৃপক্ষের। ১৩ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত ঢাকার খামারবাড়ির ইস্পাহানী ইসলামিয়া আই ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতাল এবং মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধের দৃষ্টি চক্ষু হাসপাতালে নেওয়া হয় ২০ জনকে। সেখানে ২০ জনের মধ্যে ১৯ জনের একটি করে চোখ তুলে ফেলতে হয়। তবে তাদের আরও আগে ঢাকায় আনলে হয়তো চোখ বাঁচানো সম্ভব ছিল বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন। হায়াতুন নামের এক বৃদ্ধের চোখের অবস্থাও ভালো নয়। সেটি তুলে ফেলা হতে পারে। ঢাকা থেকে অপারেশন করা চোখ তুলে ফেলার পর রোগীদের বাড়ি পাঠিয়েই নিজেদের দায় সারে ইম্প্যাক্ট কর্তৃপক্ষ। পরে রোগীদের সঙ্গে যোগাযোগও রক্ষা করেনি তারা। ২০ জনের চোখ হারানোর বিষয়ে ২৯ মার্চ সমকালে প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর ইম্প্যাক্টের সংশ্নিষ্টরা রোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। রোগীদের তুলে ফেলা চোখের খোঁজ-খবর নেয়। গত শুক্রবার রোগীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে অপারেশনের সময় নেওয়া দুই হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা ফেরত দিয়ে আসে ইম্প্যাক্ট।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply