Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » 'শিগগিরই শুরু করা যাবে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া'





'শিগগিরই শুরু করা যাবে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া'

রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে রেজিস্ট্রেশন ফরমের জটিলতা কেটেছে, শিগগিরই শুরু করা যাবে তাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া। সফররত মিয়ানমারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
আর মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেয়ার পর আবেদন করলে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দেয়ার বিষয়টি বিবেচনার পাশাপাশি তাদের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছেন দেশটির সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী উইন মিয়াট আই।

গত বছরের ২৫ আগস্ট রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশ শুরুর পর সমস্যা সমাধানে প্রথম আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় ২৩ নভেম্বর নাইপিদোতে দুদেশের করা চুক্তির মাধ্যমে।

এ চুক্তিতে ২ মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রত্রিয়া শুরু করার কথা। এর পর ঢাকায় দুদেশের মধ্যে এ লক্ষ্যে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপও গঠন করা হয়।

বাস্তবতা হলো, চুক্তির প্রায় সাড়ে ৫ মাস পর মিয়ানমারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রী যখন বাংলাদেশ সফর করছেন, তখনো শুরু হয় নি সে প্রক্রিয়া।

প্রথম দফায় ফিরিয়ে নেয়ার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ৮ হাজার ৩ শ জনের একটি তালিকা দেয়া হলেও রোহিঙ্গাদের রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ত্রুতির কথা বলে আপত্তি তোলে মিয়ানমার। দুই পক্ষের আলোচনায় তাই সবার আগে গুরুত্ব পায় রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতির সমস্যা। সুরাহাও হয় তা।

আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, খুবই সফল আলোচনা হয়েছে। প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে অন্তর্ভূক্ত করবে মিয়ানমার। ফিরিয়ে নেয়ার পর বেশিদিন রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পে রাখা হবে না। যাছাই বাছাইয়ের ফরমে যে জটিলতা ছিলো, দুপক্ষ আলোচনা করে আমরা তার সমাধানও করেছি। নতুন করে কোন সমস্যা তৈরি হলে দুদেশের কর্মকতারা সফরের মাধ্যমে তার সমাধান করবেন।

অনেক আগে থেকেই মিয়ানমার আশ্বস্ত করছে, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়া হবে। কিন্তু কবে? সুনির্দিষ্ট করে তার জবাব দিতে পারেন নি উইন মিয়াট। তবে ফিরিয়ে নেয়া হলে তাদের নাগরিকত্ব দেয়ার বিষয়টি খোলাসা করেন তিনি।


তিনি বলেন, 'আমরা খুব শীঘ্রই তাদের ফিরিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছি। ফিরে যাওয়ার পর নাগরিকত্বের নির্ধারিত ফরমে তারা আবেদন করলে নিয়ম অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেবো। মিয়ানমারের অন্য অঞ্চলের একজন নাগরিক সে সুবিধা পান, তার সমান সুযোগ পাবেন তারাও।'

১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে দুই দিনের সফরে বাংলাদেশে আসা উইন মিয়াট আই মিয়ানমারের প্রথম কোন প্রতিনিধি হিসেবে সফর করেন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply