Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » নেপালে বিমান দুর্ঘটনা: ত্রুটি ছিল কন্ট্রোল রুম ও বৈমানিকের যোগাযোগে





  নেপালে বিমান দুর্ঘটনা: ত্রুটি ছিল কন্ট্রোল রুম ও বৈমানিকের যোগাযোগে

নেপালে দুর্ঘটনা কবলিত ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানটি অবতরণের সময় রানওয়ের নির্দিষ্ট স্থান বরাবর ছিল না। ওই সময় কন্ট্রোল রুম ও বৈমানিকের যোগাযোগেও ত্রুটি ছিল। বিকেলে সিভিল এভিয়েশন কার্যালয়ে বিমান দুর্ঘটনার বিষয়ে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশে এ কথা জানান বাংলাদেশের তদন্ত কমিটির প্রধান ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন এম রহমতউল্লাহ। তদন্ত প্রতিবেদনে কাউকে অভিযুক্ত বা দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করা হয়নি। এ সময় জানানো হয় চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে আরও এক বছর সময় লেগে যেতে পারে।


নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১২ মার্চ ইউএস বাংলার বিমান দুর্ঘটনার এক মাসের মাথায় প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ইন্টারন্যশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশন- আইকাও। বিকেলে সাংবাদিক সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ভাবে তা প্রকাশ করে, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি বাংলাদেশ। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমানটি অবতরণের সময় রানওয়ের নির্দিষ্ট স্থান বরাবর ছিল না এবং ঐ সময় কন্ট্রোল রুম ও বৈমানিকের যোগাযোগেও ত্রুটি ছিল।

প্রতিবেদন বলা হয়, বিমানটি প্রথমে জিরো টু রানওয়েতে নামার চেষ্টা করে। পরে তা জিরো রানওয়ের মাঝামাঝি থেকে বামদিকে নেমে আসে। দক্ষিণ পূর্বদিকে মাটি স্পর্শ করার আগেই উড়োজাহাজটি বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে ৪৪২ মিটার দুরে ছিটকে পরে সীমানা প্রাচীরের দিকে। সেখানেই আগুন ধরে মারাত্মকভাবে দুর্ঘটনার স্বীকার হয় বিমানটি। এ সময় জানানো হয় দুর্ঘটনার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত পাইলটের কাছ থেকে কোন ইমার্জেন্সি কল পায়নি কন্ট্রোল রুম।

বাংলাদেশের তদন্ত কমিটির প্রধান ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন এম রহমতউল্লাহ বলেন, যখন টাচস্টান্ট করলো তখন পর্যন্ত ক্যাপ্টেন চেষ্টা করছিলেন অ্যালায়েন্টমেন্ট সোজা করার। এরপর দেখা গেছে রানওয়েতে টাচ করার পর একটু বাইরে চলে গেছে। রানওয়েটা একটু ঢালুর মতো থাকায় সেই ঢালুর মধ্য দিয়ে বিমানটা চলে যায়। চাকাগুলোও তার উপর দিয়ে ঘষতে ঘষতে চলে যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্ল্যাকবক্স ডিকোড করার জন্য পাঠানো হয়েছে কানাডায়।এরপরই উন্মোচন করা হবে এ চূড়ান্ত প্রতিবেদন। এ জন্য সময় লাগতে পারে প্রায় একবছর। ইউএস বাংলার ওই বিমান দুর্ঘটনায় ২৭ বাংলাদেশিসহ নিহত হন মোট ৫০ জন যাত্রী।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply