Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও শিশুপার্কজুড়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত অনেক স্থান এখনো অচিহ্নিত ও অরক্ষিত




সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও শিশুপার্কজুড়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত অনেক স্থান এখনো অচিহ্নিত ও অরক্ষিত। ৭ই মার্চের ভাষণের মঞ্চ কোথায় তা নিয়েও রয়েছে বিভ্রান্তি। ৭৫-এর পর এসব স্মৃতিচিহ্ন পরিকল্পিতভাবে মুছে ফেলার অভিযোগ রয়েছে। তবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী মাসে ঐতিহাসিক এসব স্থান চিহ্নত করে বিশ্বমানের দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা নির্মাণ করা হবে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নাম তখন রেসকোর্স ময়দান। যেখান থেকে একাত্তরের ৭ই মার্চ স্বাধীনতার ডাক দেন বঙ্গবন্ধু। আবার ১৬ই ডিসেম্বরে এই ময়দানেই আত্মসমর্পন করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। ৭২-এর ১০ই জানুয়ারি স্বাধীন দেশে ফিরে এখানেই আবেগঘন ভাষণ দেন জাতির পিতা। উচ্চ আদালতের নির্দশনার পরেও এসব স্থান সংরক্ষণে এখনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। সুনির্দিষ্ট স্থান নিয়েও রয়েছে বিভ্রান্তি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিখা চিরন্তনের পশ্চিম দিকে একটি ফলক দিয়ে ৭ই মার্চের ভাষণের জায়গা চিহ্নিত করা আছে। আবার কিছুটা দূরে শিশুপার্কের ভেতর আরেকটি স্থানকেও দেখানো হয়েছে ঐ মঞ্চের জায়গা হিসেবে। সম্প্রতি ৭ই মার্চের ভাষণের মঞ্চের খোঁজে উচ্চ আদালতে রিট করেন চার তরুন স্থপতি। তাদের অভিযোগ মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন পরিকল্পিতভাবে মুছে ফেলতে চেয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। মঞ্চেয় জায়গা কোনটি তা নিয়ে বিভ্রান্তির কথা স্বীকার করেছেন মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রীও। তবে তিনি জানান, সব মহলের সাথে আলোচনা করে প্রকৃত জায়গা খুঁজে বের করার কাজ চলছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ঐতিহাসিক নিদর্শন সংরক্ষণে সরকার ২৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে বলেও জানান মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী। ২০০৯ সালে এক রিটের পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ৭টি ঐতিহাসিক স্থান চিহ্নিত ও সংরক্ষণ করতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল উচ্চ আদালত।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply