Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » নতুন আরও স্বাধীনতা স্মারক নির্মাণের প্রয়োজন অনুভব করছেন মুক্তিযোদ্ধারা




মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিকে অম্লান রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে রাজধানীতে স্থাপিত স্মারক স্তম্ভগুলো। কিন্তু এসব স্থানের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও পরিবেশ নিয়ে দীর্ঘদিনের আক্ষেপ দর্শনার্থীদের। পুরোনো স্তম্ভের পাশপাশি নতুন আরও স্বাধীনতা স্মারক নির্মাণ প্রয়োজন বলে মনে করছেন মুক্তিযোদ্ধারা। এদেশের স্বাধীনতার সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নাম। ঐতিহাসিক এই উদ্যানেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে স্বাধীনতা স্তম্ভ। এখানে আরও আছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে ধারণ করা শিখা চিরন্তন। যেই স্থানটিতে দাঁড়িয়ে ৭১ এর ৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের প্রাণকেন্দ্র টিএসসি মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে সোপার্জিত স্বাধীনতা ভাষ্কর্যটি। সেখানে ফুটে উঠেছে পাকিস্তানি হানাদারদের অত্যাচারের একটি খণ্ড চিত্র। আর কলা ভবনের সামনের ভাস্কর্য অপরাজেয় বাংলা, এতো সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের যুদ্ধে যাওয়ার একটি গল্প। ভিসির বাসভবনের সামনে রয়েছে ২৫ মার্চের গণহত্যার স্মৃতি চিরন্তন ফলক। যেখানে ১৪টি দেয়ালে তুলে ধরা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় আর গোটা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে। যুদ্ধে জীবন উৎসর্গ করা সৈনিকদের স্মৃতিকে চিরউজ্জল রাখতে ঢাকা সেনানিবাসে আছে শিখা অনির্বাণ। আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দেয়ার প্রতীক হয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে জ্বলছে শিখা অম্লান। আর বুদ্ধিজীবী হত্যার নির্দশন মিরপুর ও রায়ের বাজারের বধ্যভূমিতো আছেই। তবে সবচেয়ে বড় ফুলার রোডের স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটি। ৬৬’র স্বাধীকার আন্দোলন থেকে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত সকল আন্দোলনকে তুলে ধরা হয়েছে এখানে। আরও নতুন কিছু স্বাধীনতা স্মারক নির্মাণের প্রয়োজনীয়তার কথা বললেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply