Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » ব্রিটেনের এই মহিলা পিঠে করে বয়ে বেড়াচ্ছেন নিজের হৃদপিণ্ড




    ব্রিটেনের এই মহিলা পিঠে করে বয়ে বেড়াচ্ছেন নিজের হৃদপিণ্ড
ছয় মাস আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন সেলওয়া। চিকিত্সকরা জানিয়েছিলেন, হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করতে হবে। সে সময় কোনও ডোনার না পাওয়ায় কৃত্রিম হৃদপিণ্ড বসানো হয় সেলওয়ার বুকে।
 মুখে একটা চওড়া হাসি। সপ্রতিভ চেহারা। কেউ দেখলে বলবে, তাঁর হৃদপিণ্ড নেই! সত্যিকারের হৃদপিণ্ড ছাড়াই তিনি দিব্যি বেঁচে রয়েছেন। এই কথাগুলো শুনলে যতটা বিস্ময় লাগে, তার চেয়ে বেশি শিহরণ জাগে যখন জানা যায়, কীভাবে প্রতিদিন জীবনের সঙ্গে যুঝতে হয় তাঁকে। ৩৯ বছর বয়সী ব্রিটেনের বাসিন্দা সেলওয়া হুসেন কৃত্রিম হৃদপিণ্ড নিয়েই জীবনযাপন করছেন। আর পিঠেতে ঝোলানো রয়েছে সেই হৃদপিণ্ডকে সচল রাখার মোটর।






ছয় মাস আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন সেলওয়া। চিকিত্সকরা জানিয়েছিলেন, হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করতে হবে। সে সময় কোনও ডোনার না পাওয়ায় কৃত্রিম হৃদপিণ্ড বসানো হয় সেলওয়ার বুকে। আর সেই যন্ত্রকে সচল রাখতে বাইরে থেকে ব্যাটারি চালিত একটি মোটর যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই ব্যবস্থাতেই সেলওয়া এখন সুস্থ রয়েছেন। তবে, সব জায়গায় ওই মোটরের  ব্যাগ পিঠে করে বয়ে বেড়াতে হয় সেলওয়াকে। যদিও সেলওয়া একা নন, ডোনার না পাওয়ায় এভাবেই জীবন কাটাতে হয় ব্রিটেনের অনেক মানুষকেই।



কীভাবে কাজ করে ওই কৃত্রিম হৃদপিণ্ড?


সেলওয়া জানিয়েছেন, কৃত্রিম হৃদপিণ্ডকে সচল রাখতে দুই সেট ব্যাটারিও সব সময় বহন করতে হয় তাঁকে। একটি ব্যাটারির চার্জ শেষ হলেই অন্যটি স্ট্যান্ড বাই হিসাবে কাজ করে। এই অবস্থাতেই বর্তমানে সব রকম কাজ করেন সেলওয়া। সেলওয়ার পাঁচ বছরে একটি ছেলে এবং দেড় বছরে মেয়ে রয়েছে। তারা অবশ্য সম্পূর্ণ সুস্থ। তাদের দেখাশুনা এবং সংসারে সব দায়িত্বই পালন করেন সেলওয়া।
   






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply