Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » এমপিওভুক্তির সুনির্দিষ্ট সরকারি ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আমরণ অনশন'





এমপিওভুক্তির সুনির্দিষ্ট সরকারি ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আমরণ অনশন'

এমপিওভুক্তির সুনির্দিষ্ট সরকারি ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আমরণ অনশন চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশের নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। টানা চতুর্থ দিনের মতো চালিয়ে যাওয়া আমরণ অনশনকালে আজ (বুধবার) তারা একথা জানান।

এমপিওভুক্তির দাবিতে রাজধানীতে অবস্থান ধর্মঘট পালন শেষে গত রোববার থেকে কয়েকশ’ শিক্ষক প্রেস ক্লাবের সামনে আমরণ অনশনে আছেন।


শিক্ষক নেতারা জানিয়েছেন, অনশন পালন করতে গিয়ে ইতোমধ্যে প্রায় ৫০ জন শিক্ষক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এর মধ্যে অনেকে সুস্থ হয়ে ফিরে আবারো অনশনে যোগ দিয়েছেন। এছাড়াও বিভিন্ন জেলা থেকে নতুন করে আরও অনেক শিক্ষক-কর্মচারী এসে আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।


ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ
আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ রেডিও তেহরানকে বলেন, মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের অবহেলা করে দেশে শিক্ষার প্রসার ঘটানো যাবে না।

উল্লেখ্য, মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার তথা এমপিও প্রক্রিয়াটি হচ্ছে বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের বেতনের একটি অংশ সরকার থেকে দেয়া। এ জন্য প্রথমে যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত হয় ও শর্ত পূরণের ভিত্তিতে সেই প্রতিষ্ঠানের যোগ্য শিক্ষকরা তালিকাভুক্ত হন।


ওদিকে, নতুন করে এমপিওভুক্তির প্রস্তাব নিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে কথা বলেছেন। আবুল মাল আবদুল মুহিত গতকালই দেশের বাইরে গেছেন। তিনি ফিরলে এ বিষয়ে অর্থ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যৌথ সভা হতে পারে।

সংশ্নিষ্ট সূত্র জানায়, গতকাল দুই মন্ত্রীর আলোচনায় তারা একমত হন- কয়েক বছর এমপিওভুক্তি না করায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বড় ধরনের অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। এ থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। নির্বাচনের বছর বলে সংসদ সদস্যরাও শিক্ষকদের পক্ষে দাবি তুলেছেন। দুই মন্ত্রী একমত হন- এই মুহূর্তে এমপিওভুক্তির জন্য যে পরিমাণ অর্থ দরকার, তা শুধু প্রধানমন্ত্রীর থোক বরাদ্দের মাধ্যমেই পূরণ হতে পারে। এমপিওভুক্তি নীতিমালা চূড়ান্ত করার পর প্রধানমন্ত্রীর কাছে থোক বরাদ্দ চাওয়া হবে।#






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply