বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্বের প্রশংসা করলেন কুয়েত সশস্ত্রবাহিনী প্রধান
কুয়েত সশস্ত্র বাহিনীর সফররত চিফ
অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মোহাম্মদ খালেদ আল খাদের আজ বাংলাদেশ সশস্ত্র
বাহিনীর সদস্যদের পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
তিনি আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক সৌজন্য সাক্ষাতকালে বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৬ হাজার ১২০ জন সৈনিক ও কর্মকর্তা বর্তমানে কুয়েতে কাজ করছে এবং তারা খুবই পেশাদার ও নিষ্ঠাবান। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে প্রধানমন্ত্রী গতকাল এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া জেনারেল খাদেরের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
জেনারেল খাদের তাদের বহনকারী হেলিকপ্টার গতকাল শ্রীমঙ্গলে জরুরি অবতরণের পর উদ্ধার অভিযান শুরু করতে সেনাবাহিনীর দ্রুত সাড়া দান ও ৫ মিনিটের মধ্যে তাদের নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, ‘এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সামর্থ প্রমাণ করে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও কুয়েতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে এবং তার সফর দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরো জোরদার করবে।
সাক্ষাতকালে প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন যে, কুয়েতের আমীর ও কয়েকটি মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশে আসেন এবং তারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়ার ক্ষেত্রে পাকিস্তানকে প্রভাবিতও করেন।
কুয়েতের সশস্ত্র বাহিনী প্রধান জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের আশ্রয় দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ তাদের স্বাস্থ্যসেবা এবং তাদের সন্তানদের শিক্ষা সহায়তা দিচ্ছে।
শেখ হাসিনা কুয়েতের সশস্ত্র বাহিনী প্রধানের মাধ্যমে দেশটির আমীর ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানান।
ঢাকায় কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আবদেল মোহাম্মদ এ এইচ হায়াত, মুখ্য সচিব নাজিবুর রহমান, সিনিয়র সচিব সুরাইয়া বেগম, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পিএসও লে. জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মো. জয়নুল আবেদীন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক সৌজন্য সাক্ষাতকালে বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৬ হাজার ১২০ জন সৈনিক ও কর্মকর্তা বর্তমানে কুয়েতে কাজ করছে এবং তারা খুবই পেশাদার ও নিষ্ঠাবান। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে প্রধানমন্ত্রী গতকাল এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া জেনারেল খাদেরের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
জেনারেল খাদের তাদের বহনকারী হেলিকপ্টার গতকাল শ্রীমঙ্গলে জরুরি অবতরণের পর উদ্ধার অভিযান শুরু করতে সেনাবাহিনীর দ্রুত সাড়া দান ও ৫ মিনিটের মধ্যে তাদের নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, ‘এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সামর্থ প্রমাণ করে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও কুয়েতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে এবং তার সফর দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরো জোরদার করবে।
সাক্ষাতকালে প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন যে, কুয়েতের আমীর ও কয়েকটি মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দ ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশে আসেন এবং তারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়ার ক্ষেত্রে পাকিস্তানকে প্রভাবিতও করেন।
কুয়েতের সশস্ত্র বাহিনী প্রধান জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের আশ্রয় দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ তাদের স্বাস্থ্যসেবা এবং তাদের সন্তানদের শিক্ষা সহায়তা দিচ্ছে।
শেখ হাসিনা কুয়েতের সশস্ত্র বাহিনী প্রধানের মাধ্যমে দেশটির আমীর ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানান।
ঢাকায় কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আবদেল মোহাম্মদ এ এইচ হায়াত, মুখ্য সচিব নাজিবুর রহমান, সিনিয়র সচিব সুরাইয়া বেগম, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পিএসও লে. জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মো. জয়নুল আবেদীন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
No comments: