Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » খালেদা জিয়ার ৭ বছরের জেল চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ





জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে প্রধান আসামি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চার আসামির সাত বছর করে কারাদণ্ড চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। 

মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর বকশীবাজারে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালত-৫ এ মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। এ সময় দুদক আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল প্রায় দুই ঘণ্টা যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে এ কারাদণ্ড চান। 

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাজ নির্ধারিত থাকে। অথচ প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়া পদ গোপন করে নামসর্বস্ব জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট গঠন করেন। কিন্তু এ ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ সংগ্রহ করে এর কল্যাণে কোনো কাজ করেননি।

এদিন বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে আদালতে হাজির হন খালেদা জিয়া।

মোশাররফ হোসেন কাজল আরও বলেন, খালেদা জিয়া শপথ চলা অবস্থায় এ ট্রাস্ট গঠন করেছেন। তিনি এর একজন ট্রাস্টিও। তবে ট্রাস্ট গঠনের জন্য তিনি কোনো টাকা দিয়েছিলেন বলে জানা যায়নি। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে এ ট্রাস্টের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে। এরপর এই ট্রাস্টে আর কোনো অর্থ লেনদেন হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে এ অর্থ সংগ্রহ করেন তিনি।

দুদকের এ আইনজীবী বলেন, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সোনালী ব্যাংক শাখায় একটি হিসাব খোলা হয়। ওই হিসাবে প্রধানমন্ত্রীর পদ গোপন করেন খালেদা জিয়া। এছাড়া ট্রাস্টের নিবন্ধনেও তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ উল্লেখ করেননি। 

২০১১ সালের ৮ আগস্ট খালেদা জিয়াসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট্র মামলা দায়ের করে দুদক। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর এপিএস জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার এপিএস মনিরুল ইসলাম খান।

মামলায় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন বিচারক বাসুদেব রায়। মামলার সাক্ষীগ্রহণ শেষে ২০১৬ সালের ২১ ডিসেম্বর আত্মপক্ষ সমর্থন করে আদালতে লিখিত বক্তব্য দাখিল করেন খালেদা জিয়া।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply