Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ঝড়ের পূর্বাভাস’ বলে সেনাকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ট্রাম্প





 ঝড়ের পূর্বাভাস’ বলে সেনাকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ট্রাম্প
  মার্কিন সেনার উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠক শেষে ট্রাম্পের মন্তব্য, ‘ঝড়ের আগে পরিবেশ কেমন হয় জানেন? শান্ত! হতে পারে এই বৈঠক সেরকমই।’ বৈঠক শেষে সেনাকর্তাদের সঙ্গে হাসিমুখে ফটোগ্রাফারদের ‘পোজ’ দেন, সারেন নৈশভোজ।

মার্কিন প্রেসিডেন্টের ইঙ্গিতেই স্পষ্ট, ইরান ও উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে এবার কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে আমেরিকান মিলিটারি। আর সেই কারণেই এদিনের জরুরি বৈঠক। যদিও হোয়াইট হাউস সূত্রে ট্রাম্পের ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্যের কোনও আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা মেলেনি। তবে সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবারের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের ঝুঁকি নিয়ে সেনাকর্তাদের কাছ থেকে মতামত জানতে চান ট্রাম্প। যুদ্ধ বাধলে কতটা ‘কোল্যাটারাল ড্যামেজ’ হবে, সে বিষয়ে জানতে চান। হোয়াইট হাউসের ক্যাবিনেট রুমে এদিনের বৈঠকে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের উপর জোর দেন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প জানান, কোনওমতেই উত্তর কোরিয়ার যুদ্ধবাজ প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের একাধিপত্য মেনে নেওয়া যাবে না। এতে মার্কিন নাগরিক ও মিত্রশক্তিদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। একটিও পারমাণবিক অস্ত্র আমেরিকার বুকে বা আমেরিকার কোনও মিত্ররাষ্ট্রে আছড়ে পড়লে অসংখ্য সাধারণ মানুষ মারা যাবেন। ক্ষতি হবে অপূরণীয়। তাই পিয়ংইয়ংকে রুখতে যা যা করা দরকার, আমেরিকা এখনই করতে চায়। এর আগে রাষ্ট্রসংঘে ভাষণ দিতে গিয়ে ট্রাম্প মন্তব্য করেন, ‘আমেরিকা চাইলে উত্তর কোরিয়াকে ধ্বংস করে দিতে পারে।’





ট্রাম্পের মাথাব্যথা বাড়িয়েছে ইরানও। সম্প্রতি পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র সাফল্যের সঙ্গে পরীক্ষা করেছে তেহরান। খোররামশাহর নামের নয়া ব্যালিস্টিক মিসাইলটি প্রায় ২০০০ কিলোমিটার উড়ে গিয়ে লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে। একসঙ্গে একাধিক পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম এই অত্যাধুনিক মিসাইল। এই মিসাইলের রেঞ্জের মধ্যে সহজেই চলে আসছে ইজরায়েল, সৌদি আরব ও ভারত। ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির স্পষ্ট হুঁশিয়ারি, কারও নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না তেহরান। আর এতেই চটেছেন ট্রাম্প। তাঁর অভিযোগ, গোটা বিশ্ব যখন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পথে হাঁটছে, তখন আন্তর্জাতিক পারমাণবিক চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইরান। এদিনের বৈঠক থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট কড়া বার্তা দিয়ে বলেন, ইরান ও উত্তর কোরিয়ার মতো দেশ তাঁকে মিলিটারি নামাতে বাধ্য করছে। তিনি বলেন, ‘আমি জানি সরকারি কাজকর্ম ধীর গতিতে চলে। কিন্তু আমি সে সবের তোয়াক্কা করি না। আমার কাছে প্রচুর মিলিটারি অপশন রয়েছে। যখনই দরকার পড়বে, সেনা নামাতে আমি এক মুহূর্তও দেরি করব না।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post