Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» »Unlabelled » কাঁচকলায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপকার





কাঁচকলায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপকার

পেট খারাপ মানেই কাঁচকলা দিয়ে শিং মাছ মাস্ট! তাতে নাকি পেট ঠাণ্ডা হয়। বাঙ্গালী ঘরে এই পথ্যটি একাবারে আদিকালের। তবে একবার পেট খারাপ সেরে গেল তো সবাই ভুলতে বসল কাঁচকলাকে। শুধু পেট খারাপ সারাতেই নয়, আরও বেশ কিছু জটিল রোগ সারাতেও কাঁচকলা দারুন কাজে আসে।

চলুন ঝটপট জেনে ফেলা যাক কাঁচকলার নানাবিধ উপকারিতা সম্পর্কে:-

পেট ঠাণ্ডা রাখে
কাঁচকলায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, যা শরীরে প্রবেশ করা মাত্র হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি ডাইজেস্টিভ ট্র্যাকের কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই শুধু পেট খারাপ নয়, যারা প্রায়শই গ্যাস-অম্বলে ভুগে থাকেন, তারা কাঁচকলাকে কাজে লাগিয়ে আরোগ্য লাভ করতে পারেন।

পটাশিয়ামের ঘাটতি দূর করে
এক কাপ কাঁচকলায় প্রায় ৫৩১ এম জি পটাসিয়াম থাকে, যা পেশির গঠনে উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি নার্ভ এবং কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, রক্তে যাতে কোনও ক্ষতিকারক উপাদান থাকতে না পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখে কাঁচকলায় উপস্থিত পটাশিয়াম।

পুষ্টির ঘাটতি দূর করে
খাবারে উপস্থিত পুষ্টিকর উপাদানগুলি যাতে ঠিক মতো শরীরের কাজে লাগতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখে কাঁচকলা। ফলে নিয়মিত এই ফলটি খেলে অনায়াসেই শরীরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। সেই সঙ্গে নানাবিধ রোগও দূরে পালায়।

শরীর উপকারি ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়
নিয়মিত কাঁচকলা খেলে ইন্টেস্টাইনে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে শরীরের কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

ভিটামিনের চাহিদা মেটে
কাঁচকলায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় বিটামিন বি৬ এবং ভিটামিন সি। এই দুটি ভিটামিন শরীরের গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিন সি যেমন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে সংক্রমক রোগকে দূরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। তেমনি অন্যদিকে ভিটামিন বি৬ শরীরে এনার্জির ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখে
কাঁচকলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না। বরং সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এই ফলটি। তাই তো ডায়াবেটিকরা নিশ্চিন্তে কাঁচকলা খেতে পারেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post