Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মেহেরপুর হোটেল বাজারে শামিমের বসত বাড়ি সীমানা প্রাচির ভেঙ্গে জিনিসপত্র ভাংচুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।




 মেহেরপুর হোটেল বাজারে  শামিমের বসত বাড়ি সীমানা প্রাচির ভেঙ্গে  জিনিসপত্র ভাংচুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।

মেহেরপুর হোটেল বাজারে  শামিমের বসত বাড়ি সীমানা প্রাচির ভেঙ্গে  জিনিসপত্র ভাংচুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
মেহেরপুর হোটেল বাজার  পিয়াদা পাড়া.শামিম রেজা বসত বাড়ি রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ৮/১০ জন জোর পুর্বক আমার বাড়ির জমির সীমানা প্রাচির ভেঙ্গে প্রবেশ করে বসত ঘরে থাকা জিনিসপত্র ভাংচুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।বৃহস্পতিবার মেহেরপুর প্রেসক্লাবে এক সাংবাদক সম্মেলনে বলেন মেহেরপুর হোটেল বাজার  পিয়াদা পাড়া. মো: শামিম রেজা   বসত বাড়ির পৈতৃক ভিটা ৬ শতক জমি। যা আমি দীর্ঘ দিন ধরে বসবাস করে আসছি। আমার প্রতিবেশী রফিকুল ইসলাম পিতা মৃত নুর মহাম্মদ সাড়ে চার শতক জমি নিজের বলে দাবী করে আসছে। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন ভাবে আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। এমতাবস্থায় আমি নিজেকে রক্ষার জন্য বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌ: কা: বি: ১৪৫ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যাহার পিটিশন নাম্বার - ২১৬/১৭। বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামলা গ্রহনের পর থানা কর্তৃপক্ষকে শান্তি শৃংখলা রাখার এবং ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে দখল সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। সেই মোতাবেক মেহেরপুর সদর থানাকে শান্তি শৃংখলা ভংঙ্গ না হয় সেই তদন্ত পৃর্বক উভয় পক্ষ কে নোটিশ দেন। এবং ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দখল সংক্রান্ত বিষয়ে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এবিষয়ে আসামীরা জানতে পেরে গত ২৫/০৯/১৭ তারিখ বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ৮/১০ জন জোর পুর্বক আমার বাড়ির জমির সীমানা প্রাচির ভেঙ্গে প্রবেশ করে বসত ঘরে থাকা জিনিসপত্র ভাংচুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। এসময় তারা বাড়ির মহিলাদের বিভিন্ন ভাবে হেনস্থা করে। বাড়িতে অবস্থানকারী আমার স্ত্রী, ছেলে ও শালা কে বেপরোয়া মারধর করে। খবর পেয়ে আমি বাড়িতে প্রবেশ করলে আসামীরা আমাকে খুন করার উদ্যেশে মারধর শুরু করে। আমার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনকে উদ্ধার করে। পরে আমাদের মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়। 
প্রিয় সাংবাদিক ভাইরা এঘটনার পর থেকে আমি ও আমার পরিবারের সদস্যরা চরম নিরাপত্তার অভাবে আছি। যে কোন সময় আবার আমাদের উপর আসামীরা হামলা করতে পারে বলে আমি আশংকা করছি।
পরে আমি মেহেরপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করি। যা আমার অভিযোগ পত্রের সাথে লিপিবদ্ধ করা আছে।
উল্লেখ্য : আমার নামে রেজিস্ট্রিকৃত ৬শতক জমি ভুলবসত প্রতিবেশী মৃত নুর মহাম্মদ এর নামে আর এস পতিত শ্রেণী হিসেবে রেকর্ড হলে আমি মেহেরপুর সহকারী জর্জ আদালতে দেওয়ানী মামলা করি। যার নং ২২১/২০১৭ তারিখ ০৭/০৯/২০১৭। বর্তমানে এই মামলা চলমান আছে। এই মামলার সকল কাগজ আপনাদের সামনে দেওয়া আছে।
আমি আপনাদের মাধ্যমে আমার পরিবারের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠ বিচারের দাবী জানাচ্ছি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post