।
সারা দেশে পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। যা গতবারের চেয়ে ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ কম।
গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৫৮ হাজার ২৭৬ জন।
রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৭১ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ২৯৪ জন। দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৬৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৯৮৭ জন। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ০২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৮১৫ জন। কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৩ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৬৬৯ জন। বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ২৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৮১৫ জন। সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৭২ শতাংশ।
রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী। এ সময় বিভিন্ন বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বেলা দেড়টায় সংবাদ সম্মেলনে ফল প্রকাশের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে। এরপর শিক্ষার্থীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অনলাইন ও এসএমএসে ফল জানতে পারবে।
নজিরবিহীন সতর্কতার মধ্য দিয়ে ১ এপ্রিল এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। এবার ১০ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১১ লাখ ৮৩ হাজার ৬৮৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তাদের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় ১৫ মে। ব্যবহারিকসহ পরীক্ষা শেষ হয় ২৫ মে।
এইচএসসিতে দশ শিক্ষা বোর্ডে গড় পাশের হার ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ।
রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসিতে পাসের হার ৭১ দশমিক ৩১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ২৯৪ জন। এই বোর্ডে গতবছর পাসের হার ছিল ৭৫ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ-৫ ছিল ছয় হাজার ৭৩ জন
দিনাজপুর বোর্ডে এ বছর পাসের হার ৬৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ দুই হাজর ৯৮৭ জন। গত বছর পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ০২, জিপিএ-৫ এক হাজার ৮১৫ জন। গত বছর ছিল ৮৮ দশমিক ১৯ শতাংশ।
কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৩, জিপিএ-৫ দুই হাজার ৬৬৯জন।
বোর্ড চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকালে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন। দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন মন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর থেকে শিক্ষার্থীরা ফল জানতে পারবে।