Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » এইচএসসি'র পাসের হারে শীর্ষে সিলেট, শতভাগ পাস ৫৩২টি প্রতিষ্ঠানে, সবাই ফেল ৭২ প্রতিষ্ঠানে





  এইচএসসি'র   পাসের হারে শীর্ষে সিলেট, শতভাগ পাস ৫৩২টি প্রতিষ্ঠানে, সবাই ফেল ৭২ প্রতিষ্ঠানে

   এইচএসসি'র   পাসের হারে শীর্ষে সিলেট, শতভাগ পাস ৫৩২টি প্রতিষ্ঠানে, সবাই ফেল ৭২ প্রতিষ্ঠানে

গতবারের চেয়ে এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শতভাগ শিক্ষার্থী পাসের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩১৬টি কমেছে। আর কোনো শিক্ষার্থীই পাশ করেত পারেনি এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ৪৭টি।

ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ বছর ৫৩২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব পরীক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৮৪৮টি। আর ২০১৫ সালে সবাই পাস করেছিল এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এক হাজার ১৩৩টি। অন্যদিকে এবার ৭২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থীই এইচএসসি পাস করতে পারেনি। গত বছর এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২৫টি।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১১ লাখ ৮৩ হাজার ৬৮৬ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। আজ (রোববার) সকাল ১০টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে এই পরীক্ষার ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।

প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, সারা দেশে গড় পাসের হার দাড়ায় ৬৮.৯১ শতাংশ। আর মোট জিপিএ ৫ পান ৩৭ হাজার ৭২৬ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৭৭.২০ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১৮১৫ জন। কারিগরী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৩ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ২৬৬৯ জন।#
  পাসের হারে শীর্ষে সিলেট, বিপর্যয় কুমিল্লায়
পাসের হারে শীর্ষে সিলেট, বিপর্যয় কুমিল্লায়
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার পাসের হারে এবার এগিয়ে রয়েছে সিলেট শিক্ষাবোর্ড। তবে গতবারের মতো এবারও ফল বিপর্যয় হয়েছে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে।

এবার সারা দেশে পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। যা গতবারের চেয়ে ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ কম। গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এবার সিলেট শিক্ষাবোর্ডে পাস করেছেন ৭২ শতাংশ পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭০০ জন।

অন্যদিকে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে এবার পাসের হার সর্বনিম্ন ৪৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৭৮ জন।

এছাড়া রাজশাহী বোর্ডে এবার পাসের হার ৭১ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ হাজার ২৯৪ জন।

বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ২৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ হাজার ৮১৫ জন।

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ০২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪৭ জন।

ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৬৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৮ হাজার ৯৩০ জন।

দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৬৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ৯৮৭ জন।

চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৬১ দশমিক ০৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৩৯১ জন।

মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ২০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৮১৫ জন।

কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৩ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ৬৬৯ জন।

এ বছর মোট পাস করেছেন ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৯৪২ জন পরীক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন মোট ৩৭ হাজার ৭২৬ জন শিক্ষার্থী। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৫৮ হাজার ২৭৬ জন।

নজিরবিহীন সতর্কতার মধ্য দিয়ে ১ এপ্রিল এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। এবার ১০ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১১ লাখ ৮৩ হাজার ৬৮৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তাদের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় ১৫ মে। ব্যবহারিকসহ পরীক্ষা শেষ হয় ২৫ মে।

১০টি শিক্ষা বোর্ডের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হারে ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীরা এগিয়ে আছেন। তবে জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্য উল্টো চিত্র দেখা গেছে। এখানে এগিয়ে আছেন ছাত্ররা।

আজ রোববার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। এবারে ১০ বোর্ডের গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। গতবার এ হার ছিল ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এবার মোট ১১ লাখ ৬৩ হাজার ৩৭০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্য পাস করেছে ৮ লাখ ১ হাজার ৭৭১ জন। গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। এর মধ্য ছাত্রীদের পাসের হার ৭০.৪৩ শতাংশ। অন্যদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৬৭ দশমিক ৬১ শতাংশ।
ডিআইবিএসসহ এবারের মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৯৬৯ জন। এর মধ্যও ছাত্রদের সংখ্যা ২০ হাজার ৫৩৫ জন। ছাত্রীরা জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৭ হাজার ৪৩৪ জন।

এবারের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডর অধীন শুধু এইচএসসি পরীক্ষার গড় পাসের হার ৬৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ। গতবার এ হার ছিল ৭২ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এখানেও পাসের হার কমেছে। এবারের জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৩ হাজার ২৪২ জন। গতবার পেয়েছিল ৪৮ হাজার ৯৫০ জন।

অন্যদিকে, মাদ্রাসা ও কারিগরিতেও গতবারের চেয়ে ফল খারাপ হয়েছে। মাদ্রাসা বোর্ডে এবার পাসের হার ৭৭ দশমিক ২ শতাংশ। এ বোর্ডে ১১ শতাংশের বেশি পাসের হার কমেছে। এখানে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৮১৫ জন। অন্যদিকে, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৩ শতাংশ। গতবার এ হার ছিল ৮৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এখানে জিপিএ পেয়েছেন ২ হাজার ৬৬৯ জন।

অবশ্য তুলনামূলক ফল খারাপে বিস্মিত নন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি বলেন, এসএসসির মতো এখানে নতুন পদ্ধতিতে খাতা মূল্যায়ন করা হয়েছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট এবং নির্ধারিত পদ্ধতিতে মোবাইলে ফলাফল জানা যাবে। ২৪ থেকে ৩০ জুলাই ফল পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা যাবে। আগের মতোই নির্ধারিত পদ্ধতিতে টেলিটক থেকে আবেদন করতে হবে।

গত ২ এপ্রিল শুরু হয়ে ১৫ মে এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়েছিল। এরপর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল প্রায় ১২ লাখ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post