Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মুফতি হান্নানের ফাঁসির মঞ্চে জল্লাদের মহড়া





 মুফতি হান্নানের সঙ্গে স্বজনদের সাক্ষাৎ, ফাঁসির মঞ্চে জল্লাদের মহড়া

মুফতি আবদুল হান্নানসহ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি আবদুল হান্নানের সঙ্গে তার স্বজনেরা দেখা করেছেন।


আজ (বুধবার) সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে চার স্বজন মুফতি হান্নানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। স্বজনদের মধ্যে ছিলেন মুফতি হান্নানের স্ত্রী, দুই মেয়ে ও বড় ভাই।

কাশিমপুর কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, রাষ্ট্রপতির কাছে করা প্রাণ ভিক্ষার আবেদন নাকচ হওয়ার খবর গত সোমবার দুই আসামিকে জানানো হয়। তাঁদের স্বজনদেরও কারাগারে এসে শেষ দেখা করতে গতকাল সকালে বার্তা পাঠানো হয়। আজ ভোরে মুফতি হান্নানের স্ত্রী রুমা আক্তার, দুই মেয়ে নাজনীন ও নিশাত এবং বড় ভাই আলিউজ্জামান কারাগারে এসে পৌঁছান। তাঁরা সকাল ৭টা ১০ মিনিট থেকে ৭টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত মুফতি হান্নানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর আগে কেউ মুফতি হান্নানের সঙ্গে দেখা করতে আসেনি।

মিজানুর রহমান বলেন, মুফতি হান্নান ও তাঁর সহযোগী শরীফ শাহেদুল ওরফে বিপুলের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে গতকালই ফাঁসির মঞ্চ পুরোপুরি প্রস্তুত করা হয়েছে। শামিয়ানা টাঙানো হয়েছে। জল্লাদদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।


আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মুফতি আবদুল হান্নান
এদিকে, সাক্ষাতের পর আলিউজ্জামান কারা ফটকে সাংবাদিকদের বলেন, ‘মুফতি হান্নান পরিবারের সদস্যদের বলেছেন, যা কিছু হয়েছে আল্লাহর ইচ্ছায় হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আনা সব মামলা মিথ্যা। এর বিচার আল্লাহই করবেন।’ এ সময় দুই মেয়েকে দেখাশোনার জন্য আলিউজ্জামানকে অনুরোধ করেন মুফতি হান্নান।

সিলেটে ২০০৪ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা ও তিনজন নিহত হওয়ার মামলায় মুফতি হান্নান এবং তাঁর সহযোগী বিপুল ও দেলোয়ার হোসেন ওরফে রিপনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগেও তা বহাল থাকে।

রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে (রিভিউ) তিনজনের করা আবেদন খারিজ হয়। গত ২৭ মার্চ তিনজনই প্রাণভিক্ষা চেয়ে কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের কাছে আবেদন করেন। গত রোববার তাদের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ হয়ে যায়।

মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত অপরজন দেলোয়ার রয়েছেন সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে। গতকাল তাঁর সঙ্গে স্বজনেরা দেখা করেছেন।#






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post