Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সিরিয়া সংঘাত : পুনরায় ত্রাণবাহী গাড়িবহর ‘পাঠাতে প্রস্তুত’ জাতিসংঘ





সিরিয়া সংঘাত : পুনরায় ত্রাণবাহী গাড়িবহর ‘পাঠাতে প্রস্তুত’ জাতিসংঘ

  জাতিসংঘ সিরিয়ায় পুনরায় ত্রাণবাহী গাড়িবহর পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে।
সোমবার জাতিসংঘের একটি ত্রাণবহরে ভয়াবহ হামলার পর ত্রাণ কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
জাতিসংঘের সিরিয়া বিষয়ক দূত স্ট্যাফান ডি মিস্টুরা বলেছেন, ত্রাণবাহী ট্রাকগুলো কোন কোন এলাকায় ‘খুব সতর্কতার সঙ্গে’ পুনরায় ত্রাণ তৎপরতা শুরু করেছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র চলমান অস্ত্রবিরতি অব্যাহত রাখতে সিরিয়ার প্রধান প্রধান এলাকাগুলোতে কোন ধরনের বিমান উড্ডয়ন না করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো এ ব্যাপারে আজ বৃহস্পতিবার এক বৈঠকে মিলিত হয়ে আলোচনা করবে।
আন্তর্জাতিক সিরিয়ান কন্ট্যাক্ট গ্রুপে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশই রয়েছে।
মিস্টুরা বলেন, এখনো চুক্তির আশা রয়েছে। কেন না এর বিকল্প হচ্ছে হানাহানি।
তিনি বলেন, এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার ‘দায়িত্ব রয়েছে।’
এর আগে জাতিসংঘে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেন, ‘সিরিয়ার ভবিষ্যত হুমকির মুখে রয়েছে।’
তিনি বলেন, সোমবারের হামলার ফলে এই চলমান অস্ত্রবিরতি চুক্তির শর্ত পূরণের ব্যাপারে রাশিয়া ও সিরীয় সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
জাতিসংঘের ত্রাণবহরে ওই ভয়াবহ বিমান হামলায় ২০ বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা আলেপ্পোর কাছে ত্রাণবহরে এই হামলার জন্য রুশ বিমান দায়ী বলে বিশ্বাস করেন।
কিন্তু রাশিয়া দেশটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের উত্থাপিত এই অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ এনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের ত্রাণবহরে হামলার সময় ওই এলাকায় একটি মার্কিন ড্রোন বিমানকে দেখা যায়।
হামলাটির পর ত্রাণ তৎপরতা স্থগিত করে রাখা হয়েছে।
কোঅর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের জাতিসংঘের কার্যালয় জানিয়েছে, ‘যত দ্রুত সম্ভব’ ত্রাণবহর পুনরায় ত্রাণ তৎপরতা শুরু করবে।
বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো নগরীতে ত্রাণ সরবরাহ করা হবে না।
শহরটি আবার বোমা হামলার কবলে পড়েছে।
সিরিয়ায় চলমান ৫ বছরের গৃহযুদ্ধে ২ লাখ ৫০ হাজারের বেশি লোক প্রাণ হারিয়েছে এবং আরো ১ কোটি ১০ লাখ লোক গৃহহীন হয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply