Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » জঙ্গিবাদের মদদদাতাদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী






জঙ্গিবাদের মদদদাতাদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অর্থ সহায়তা ও নির্দেশ দিয়ে যারা দেশে জঙ্গিবাদে মদদ যোগাচ্ছে ও যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা এবং পেট্রোল বোমা মেরে নিরীহ জনগণকে পুড়িয়ে মারছে তাদেরকে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
বুধবার রিজ কার্লটন হোটেলে আওয়ামী লীগের ওয়াশিংটন শাখার নেতা-কর্মীদের এক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপি-জামায়াত নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দেওয়ানী মামলা রুজু প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, এসব রাজনৈতিক মামলা নয়, এসব জনগণকে পুড়িয়ে মারার মামলা।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা অপরাধী তাদেরকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে। এছাড়া যারা অপরাধীদের সহায়তা করেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়েছে তাদেরকেও অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। এ সময়ে শত শত দলীয় সমর্থক বিচারের সমর্থনে স্লোগান দিতে থাকে।
বিদেশীদের ওপর নির্ভর ও দেশের রাজনীতি নিয়ে তাদের কাছে সারবস্তুহীন ঢালাও অভিযোগ করার জন্যে বিএনপি নেত্রীর সমালোচনা করে তিনি বলেন, জনগণের শক্তির ওপর তাদের কোন আস্থা নেই।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ৭০ বছরে পা রেখেছেন। কিন্তু জাঁকজমকপূর্ণ কোন আয়োজন না করেই তাঁর জন্মদিন পালন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অন্যের কল্যাণে স্বার্থত্যাগের বিষয়টি বাল্যকালেই তিনি তাঁর মরহুম পিতা-মাতার কাছ থেকে শিখেছিলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ যখন ওই সময়ে খাদ্য ও আশ্রয়ের জন্যে সংগ্রাম চালাচ্ছে তখন তার পরিবারের সদস্যরা কখনই জাঁকজমকভাবে জন্মদিন পালন করেননি।
প্রধানমন্ত্রী সব্যসাচী লেখক ও কবি সৈয়দ শামসুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন। নিউইয়র্কে আসার আগে তিনি হাসপাতালে এই কবিকে দেখতে গিয়েছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জন্মদিন উদযাপনের জন্যে কেক কাটা আমার পছন্দ নয়। দেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত জনগণের মুখে হাসি ফোটাতে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পূর্ণ করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করা, পাকিস্তানী শাসকদের রুজু করা মামলা মোকাবেলা এবং স্বাধীনতার আন্দোলনকে চালিয়ে নেয়ার জন্যে তাঁর মায়ের যে অবদান তা স্মরণ করেন।
একইসঙ্গে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ কীভাবে পুনর্গঠন করেছেন, স্বাধীনতাত্তোর দেশের অর্থনীতি পুন:নির্মাণ এবং ওআইসি ও কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টি তিনি যে অনুধাবন করেছিলেন সেসব কথাও স্মরণ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু জমির সীমানা নির্ধারণ এবং মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ছিটমহল চিহ্নিতকরণ এবং মায়ানমার ও ভারতের সঙ্গে নৌ-সীমার মীমাংসার কাজ শুরু করেছিলেন। এছাড়া স্বাধীনতার পর তৎকলীন শেল ওয়েল কোম্পানীর কাছ থেকে গ্যাস ফিল্ড কিনে নেয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ গঠনে তার দূরদর্শী পদক্ষেপেরই পরিচায়ক।
তিনি বলেন, অবকাঠামো থেকে শুরু করে অর্থনীতির সকল মৌলিক কাজের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তার সরকারের মাত্র সাড়ে তিন বছরে তিনি সংবিধান প্রণয়ন করেছিলেন। তিনি যদি বেঁেচ থাকতেন তাহলে বিশ্বে বাংলাদেশ উদাহরণ তৈরি করতে পারতো।







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply