আন্সবাখে নিহত ব্যক্তি নিজেই বোমা বহন করছিল//
ভারতে ধর্ষণের শিকার ১৪ বছরের কিশোরীর মৃত্যু
আনজবাকে বিস্ফোরণটি ঘটে একটি সঙ্গীতউৎসবের বাইরে
জার্মানিতে আশ্রয় পেতে ব্যর্থ হওয়া এক সিরিয়ান যুবক দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আন্সবাখে এক বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিজে নিহত হয়েছে এবং ১২ জনকে আহত করেছে।
গত এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যাভারিয়া অঞ্চলে এ নিয়ে তিনটি সহিংস ঘটনা ঘটলো।
সাতাশ বছর বয়স্ক সিরীয় যুবকটি তার পিঠে বাঁধা একটি ব্যাগে বোমাটি বহন করছিল বলে জানাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি ঘটে একটি জনপ্রিয় সঙ্গীত উৎসবস্থলের প্রবেশদ্বারের কাছেই একটি পানশালায়।
ব্যাভারিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ২৭ বছর বয়সী ঐ ব্যক্তিকে সঙ্গীত উৎসবে ঢুকতে না দেবার পরপরই সে ঐ বিস্ফোরণ ঘটায়। তিনি আরো জানান, যুবকটি এর আগেও দু'বার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, যুবকটিকে কয়েকদিনে মধ্যেই বুলগেরিয়ায় পাঠিয়ে দেবার কথা ছিল।
উৎসবস্থল থেকে প্রায় আড়াই হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়।
এর আগে গত ১৮ই জুলাই আফগানিস্তান থেকে আসা একজন আশ্রয়প্রার্থী কুড়াল দিয়ে হামলা চালিয়ে পাচ জনকে আহত করে একটি ট্রেনের ভেতরে। তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়, পরে ইসলামিক স্টেট এ হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে।
মিউনিখে ২২শে জুলাই এক ইরানী-জার্মান বংশোদ্ভূত তরুণ নির্বিচার গুলি চালিয়ে ৯ জনকে হত্যা করে, যাদের অধিকাংশই ছিল অভিবাসী। এর পর সে নিজে আত্মহত্যা করে।
রুটলিংগেনে ২৪শে জুলাই একজন সিরিয়ান অভিবাসন প্রার্থী চাপাতি দিয়ে এক পোলিশ মহিলাকে হত্যা করে এবং আরো দুজনকে আহত করে।
ওই দিনই রাতে আন্সবাখে বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটলো।
ভারতে ধর্ষণের শিকার ১৪ বছরের কিশোরীর মৃত্যু
সম্প্রতি ভারতে অনেকগুলো ধর্ষণের ঘটনা চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে
ভারতে আট মাসের ব্যবধানে দু' দফায় একই লোকের হাতে ধর্ষণের শিকার হওয়া ১৪ বছরের একটি মেয়ে আজ রাজধানী দিল্লিতে মারা গেছে।
আট মাস আগে এই মেয়েটিকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তির নামে ফৌজদারি অভিযোগ আনা হয়।
মেয়েটির পরিবার অভিযোগ করছে, দ্বিতীয় বার এই মেয়েটির ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটে মে মাসে।
তার কিছুদিন পরই আদালতে প্রথমদফা ধর্ষণের মামলাটির বিচার কাজ শুরু হবার কথা ছিল ।
কিন্তু তার আগেই অভিযুক্ত ব্যক্তিটি মেয়েটিকে অপহরণ করে, তাকে এক সপ্তাহ বন্দী করে রাখে এবং তার ওপর বারবার যৌন নির্যাতন চালায়।
এর পর গুরুতর আহত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
পরিবারের অভিযোগে বলা হয়, বন্দী অবস্থায় মেয়েটিকে এসিড পান করতেও বাধ্য করা হয়।
এই মামলাটি নিয়ে পুলিশ যে ভুমিকা পালন করেছে - তার সমালোচনা করেছে নারী অধিকার সংগঠনগুলো।
No comments: