Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » চা বা কফি পান করার পরই ব্রাশ করা হলে এতে থাকা অ্যাসিড উপাদান দাঁতের এনামেল পুড়িয়ে ফেলতে পারে।





 জানেন কী অতিরিক্ত ব্রাস করলে কি ঘটতে পারে আপনার দাঁতে?

দাঁত পরিষ্কার ও সমস্যা-মুক্ত রাখতে দিনে অন্তত দু’বার দাঁত মাজা উচিত! এটাই সবাই মনে করে। কিন্তু আপনি কি জানেন এই নিয়ম এখন অচল। এমনকি, প্রয়োজনের অতিরিক্ত দাঁত মাজার কারণে উপকারের তুলনায় অপকারই বেশি হতে পারে। অনেকেই আছেন যারা মনে করেন প্রতিবার খাওয়ার পরই দাঁত মাজা উপকারী। তাদের ধারণা এতে দাঁত পরিষ্কার থাকবে। তবে জানেন তো অতিরিক্ত কোনও কিছুই ভালো নয়। প্রয়োজনের তুলনায় বেশিবার ব্রাশ করার ফলে দাঁতের ক্ষতি হওয়ার অনেকটাই বেড়ে যায়।

সম্প্রতি একটি স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় একটি সাইটে অতিরিক্ত দাঁত মাজার ক্ষতিকর দিকগুলি তুলে ধরা হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক তারা কি বলছে?


চা বা কফি খাওয়ার পরপরই দাঁত মাজা বেশ ক্ষতিকর। একইভাবে কোমল বা কার্বোনেইটেড পানীয় খাওয়ার পরপরই দাঁত ব্রাশ করা একদমই উচিত নয়। কারণ এ ধরনের পানীয় পান করার পরই ব্রাশ করা হলে এতে থাকা অ্যাসিড উপাদান দাঁতের এনামেল পুড়িয়ে ফেলতে পারে। আর ব্রাশ করার ফলে অ্যাসিড দাঁতের এনামেলের ভিতরে এঁটে যায়।

‘ইন্ডিয়ান ডেন্টাল অ্যাসোসিয়েশন’য়ের আধিকারিকদের মতে, “দিনে প্রতিবার খাবার খাওয়ার পর দাঁত মাজা মোটেও জরুরি নয়- দু’বারই যথেষ্ট। আর খাওয়ার পরই দাঁত মাজা কতটা জরুরি তা নির্ভর করে কী ধরনের খাবার খাওয়া হয়েছে তার উপর।” সংস্থা আরও জানাচ্ছে, “যদি অ্যাসিডিক খাবার- টক ফল বা কর্বোনেইটেড খাওয়ার খাওয়া হয়, তবে খাওয়ার পরপরই দাঁত মাজা উচিত নয়। কারণ এতে উপকারের তুলনায় ক্ষতিই হবে বেশি। তাছাড়া প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ব্রাশের ফলে দাঁতের উপরের স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে ‘সেনসিটিভিটি’ বা দাঁত সিরসির করার সমস্যা দেখা দিতে পারে।”


নিউ দিল্লির ম্যাক্স সুপারস্পেশিয়ালিটি হাসপাতালের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন “সকালের ব্রেকফাস্ট এবং রাতের খাবার খাওয়ার পর— এই দুবার দাঁত মাজা উচিত। তবে খাবার খাওয়া ও দাঁত মাজার মাঝে ৩০ মিনিটের বিরতি রাখতে হবে। এতে অ্যাসিডের মাত্রা কমে আসবে।”
অতিরিক্ত ব্রাশ করা এবং বেশি জোর দিয়ে ব্রাশ করার ফলে দাঁতের এনামেল এবং মাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাছাড়া টুথব্রাশের ব্রিসেলস যদি বেশি শক্ত হয় তাহলে তা দাঁত ও মাড়ির জন্য ক্ষতিকর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply