Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» »Unlabelled » বাঘের সঙ্গে ছবি বনবিবিতে মশগুল সুস্মিতা




বনবিবিতে মশগুল সুস্মিতা


মুম্বই:  ঠিক সময়ে কল টাইমে পৌঁছন। আবার বাচ্চার দেখভালও করেন ঠিক সময়ে। মাল্টিটাস্কিং করে বলিউডের মতো চূড়ান্ত ব্যস্ত দুনিয়াতেও ধরে রেখেছেন নিজের জায়গা। ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়াতেও এন্ট্রি নিয়ে ফেলেছেন তিনি। সুস্মিতা সেন। বিকিতে প্রথম ইনস্টাগ্রাম পোস্টেই ঝড় তুলেছেন নায়িকা। তবে এবার আবেদন নয়, আদরের মাতৃত্বে স্বাদে ভরে দিলেন ইনস্টাগ্রামের হ্যান্ডেল। মা-মেয়ের সাহসী মুহূর্ত এখন ভয় দেখাচ্ছে সাইবার দুনিয়াকে।

ছকভাঙা কাজ করতেই তিনি অভ্যস্ত। সে কেরিয়ার হোক কিংবা ব্যক্তিগত জীবন, তিনি যেন ঠিক চলতি নিয়মে চলেন না। দুই মেয়ে- রেনে ও আলিশাকে নিয়ে থাইল্যান্ডে বেড়াতে গিয়েছেন সুস্মিতা। সেখানে বাঘের সঙ্গে ছবি তুলেছেন মা, মেয়ে৷ সুস্মিতা জানিয়েছেন, তাঁর বহুদিনের ইচ্ছে ছিল বাঘের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার৷ এতদিনে ইচ্ছেপূরণ হল বলা যায়।

তবে সাহসী কাজ করেছেন সুস্মিতা। কিন্তু আ,অমানবিক নয়। ড্রাগের নেশায় বুঁদ করে বন্যপ্রাণীদের সঙ্গে ছবি তোলার হিড়িক নিয়ে রীতিমতো শোরগোল দুনিয়া জুড়ে। কিন্তু এই লিস্টে নিজের নাম লেখানি নায়িকা। পরিষ্কার করে তিনি জানিয়েদিয়েছেন, এই বাঘগুলিকে কোনওরকম মাদক খাওয়ানো হয়নি। বরং পোষ মানানো এই বনবিবিরা এরকমই।সাহসী মায়ের সঙ্গে দুই মেয়েও চুটিয়ে আনন্দ করেছে৷ সুস্মিতা জানিয়েছেন, বড় মেয়ে রেনে, বাঘের সঙ্গে ছবি তুলতে ভয় পায়নি৷ তবে ভয় পেয়েছে ছোট আলিশা। আর তাই বাঘের ছানার সঙ্গেই ছবি তুলেছে সে৷ তবে শুধু বাঘের প্রেমেই নেই মা ও মেয়েরা। তবে শুধু বাঘ নয়, থাইল্যান্ডের সৌন্দর্য প্রাণ ভরে উপভোগ করছেন মা ও মেয়েরা।

প্রসঙ্গগত সুস্মিতা সেন জন্ম দেননি, কিন্তু তিনিও এখন দু’সন্তানের জননী। শুধু বলিউড কেন সারা দেশেই মা হয়ে ইতিহাস গড়েছেন সুস্মিতা সেন। ২৫ বছর বয়সে যখন তিনি প্রথম কন্যাসন্তানকে দত্তক নেন তখন সমাজ ভালো চোখে দেখেনি৷। কিন্তু হাইকোর্টের রায়ে জটিলতা কেটেছিল। রেনের মা হয়েছিলেন সুস্মিতা। পরে তিনি আরও এক কন্যাসন্তান দত্তক নেন। সেই আলিশা এখন মায়ের জন্য কুকিজ বানাচ্ছে। তাই জন্মসূত্রে না হলেও রেনে আর আলিশার মা সুস্মিতা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply