Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে টেস্টে পাস করতে হবে টেস্ট পরীক্ষায় ফেল করা শিক্ষার্থীদের পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ দেয়ার বিষয়ে ৫ মাস আগে শিক্ষা সচিব যে পরিপত্র জারি করেছিলেন তা সোমবার বাতিল করে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রীর নতুন আদেশে বলা হয়, টেস্ট পরীক্ষায় পাস করেই এসএসসি-এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। কেবল ৭০ ভাগ ক্লাস উপস্থিতির ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়া যাবে না। টেস্ট পরীক্ষায় পাসের মাধ্যমে পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ নিশ্চিতের বিধান পুরনো। তবে ১ মার্চ শিক্ষা সচিব নজরুল ইসলাম খান এক পরিপত্র জারি করেন। তাতে টেস্ট পরীক্ষার অনুত্তীর্ণ হলেও যদি কোনো শিক্ষার্থীর ৭০ ভাগ ক্লাস উপস্থিতি থাকে, তাহলে তাকে পরীক্ষা দেয়া থেকে বিরত না রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়। মূলত পাবলিক পরীক্ষাকে সামনে রেখে এক শ্রেণীর স্কুল টেস্ট পরীক্ষায় ফেল বাণিজ্যে মেতে ওঠে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ- অনেক প্রতিষ্ঠান টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শিক্ষার্থীদের ফেল করায়। এরপর এসব শিক্ষার্থীকে জিম্মি করে ফেল করা বিষয় গুনে গুনে টাকার অংক বসিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়। অর্থাৎ ফেল করা শিক্ষার্থীদেরই মূল পরীক্ষায় পাঠানো হয় কেবল আটকে দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে। এর বাইরে কোনো কোনো বিদ্যালয় শতভাগ পাস বা ভালো ফল দেখানোর জন্যও টেস্ট পরীক্ষায় এক বা একাধিক বিষয়ে অকৃতকার্যতার অজুহাতে শিক্ষার্থী ছাঁটাই করে থাকে। এসব বিষয়কে বিবেচনায় এনে ১ মার্চের পরিপত্র জারি করা হয়। অবশ্য এ পরিপত্র নিয়ে তখন মিশ্র প্রতিক্রিয়াও সৃষ্টি হয়। অনেকেই পরিপত্রকে স্বাগত জানান। বিশেষ করে টেস্টে ফেল বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার রাস্তা তৈরি হওয়ায় কমবেশি অনেকেই খুশি হয়েছিলেন। তবে স্কুলের বাণিজ্য রোধে শিক্ষার্থীদের টেস্ট পরীক্ষার মতো পরীক্ষার গুরুত্ব খাটো করার বিষয়েও অনেকে অস্বস্তি প্রকাশ করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন আদেশ জারি করল। আদেশে বলা হয়, ১ মার্চের পরিপত্রটি নির্দেশক্রমে বাতিল করা হল। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. সাইফুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেস্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনুত্তীর্ণ কিন্তু ৭০ ভাগ ক্লাসে উপস্থিতির ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা সম্পর্কিত শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ১ মার্চে জারিকৃত পরিপত্রটি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের নির্দেশে বাতিল করা হয়েছে। বাতিলের যুক্তি দিয়ে এ আদেশে বলা হয়- এ নির্দেশনা সংবলিত পরিপত্র জারির পর শিক্ষক-অভিভাবক, শিক্ষার্থী, শিক্ষাবিদ এবং সুশীল সমাজের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। নির্বাচনী পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। আদেশে আরও বলা হয়, শুধুমাত্র ৭০% ক্লাস হাজিরার ভিত্তিতে টেস্ট পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হলে পরীক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মনোযোগ নষ্ট হবে। তবে অসুস্থতা, দুর্ঘটনা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রভৃতি কারণে কোনো শিক্ষার্থী টেস্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অসমর্থ হলে তার পূর্ব একাডেমিক রেকর্ড ও ক্লাস কার্যক্রমের ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয় প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষক কর্তৃক বিবেচনার প্রচলন রয়েছে।





এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে টেস্টে পাস করতে হবে


টেস্ট পরীক্ষায় ফেল করা শিক্ষার্থীদের পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ দেয়ার বিষয়ে ৫ মাস আগে শিক্ষা সচিব যে পরিপত্র জারি করেছিলেন তা সোমবার বাতিল করে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রীর নতুন আদেশে বলা হয়, টেস্ট পরীক্ষায় পাস করেই এসএসসি-এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। কেবল ৭০ ভাগ ক্লাস উপস্থিতির ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়া যাবে না।
টেস্ট পরীক্ষায় পাসের মাধ্যমে পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ নিশ্চিতের বিধান পুরনো। তবে ১ মার্চ শিক্ষা সচিব নজরুল ইসলাম খান এক পরিপত্র জারি করেন। তাতে টেস্ট পরীক্ষার অনুত্তীর্ণ হলেও যদি কোনো শিক্ষার্থীর ৭০ ভাগ ক্লাস উপস্থিতি থাকে, তাহলে তাকে পরীক্ষা দেয়া থেকে বিরত না রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়।
মূলত পাবলিক পরীক্ষাকে সামনে রেখে এক শ্রেণীর স্কুল টেস্ট পরীক্ষায় ফেল বাণিজ্যে মেতে ওঠে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ- অনেক প্রতিষ্ঠান টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শিক্ষার্থীদের ফেল করায়। এরপর এসব শিক্ষার্থীকে জিম্মি করে ফেল করা বিষয় গুনে গুনে টাকার অংক বসিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়। অর্থাৎ ফেল করা শিক্ষার্থীদেরই মূল পরীক্ষায় পাঠানো হয় কেবল আটকে দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে। এর বাইরে কোনো কোনো বিদ্যালয় শতভাগ পাস বা ভালো ফল দেখানোর জন্যও টেস্ট পরীক্ষায় এক বা একাধিক বিষয়ে অকৃতকার্যতার অজুহাতে শিক্ষার্থী ছাঁটাই করে থাকে। এসব বিষয়কে বিবেচনায় এনে ১ মার্চের পরিপত্র জারি করা হয়।
অবশ্য এ পরিপত্র নিয়ে তখন মিশ্র প্রতিক্রিয়াও সৃষ্টি হয়। অনেকেই পরিপত্রকে স্বাগত জানান। বিশেষ করে টেস্টে ফেল বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার রাস্তা তৈরি হওয়ায় কমবেশি অনেকেই খুশি হয়েছিলেন। তবে স্কুলের বাণিজ্য রোধে শিক্ষার্থীদের টেস্ট পরীক্ষার মতো পরীক্ষার গুরুত্ব খাটো করার বিষয়েও অনেকে অস্বস্তি প্রকাশ করেন।
এ পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন আদেশ জারি করল। আদেশে বলা হয়, ১ মার্চের পরিপত্রটি নির্দেশক্রমে বাতিল করা হল। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. সাইফুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেস্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনুত্তীর্ণ কিন্তু ৭০ ভাগ ক্লাসে উপস্থিতির ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা সম্পর্কিত শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ১ মার্চে জারিকৃত পরিপত্রটি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের নির্দেশে বাতিল করা হয়েছে।
বাতিলের যুক্তি দিয়ে এ আদেশে বলা হয়- এ নির্দেশনা সংবলিত পরিপত্র জারির পর শিক্ষক-অভিভাবক, শিক্ষার্থী, শিক্ষাবিদ এবং সুশীল সমাজের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। নির্বাচনী পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। আদেশে আরও বলা হয়, শুধুমাত্র ৭০% ক্লাস হাজিরার ভিত্তিতে টেস্ট পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হলে পরীক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মনোযোগ নষ্ট হবে।
তবে অসুস্থতা, দুর্ঘটনা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রভৃতি কারণে কোনো শিক্ষার্থী টেস্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অসমর্থ হলে তার পূর্ব একাডেমিক রেকর্ড ও ক্লাস কার্যক্রমের ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয় প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষক কর্তৃক বিবেচনার প্রচলন রয়েছে।







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply