Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » নিষ্প্রাণ ড্রয়ের দিকে চট্টগ্রাম টেস্ট নিষ্প্রাণ ড্রয়ের দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার চট্টগ্রামের প্রথম টেস্ট। গতকাল শুক্রবার চতুর্থ দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণার পর আজ শনিবারও বৃষ্টির কারণে এখনো খেলা শুরু হয়নি। বৃষ্টির কারণে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামের আউট ফিল্ড ভেজা থাকায় মাঠ খেলার অনুপযুক্ত হওয়ায় এখনো একটি বলও মাঠে গড়ায়নি। এতে একরকম বলেই দেয়া যায় যে ড্রয়ের দিকেই যাচ্ছে চট্টগ্রাম টেস্ট। চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথমদিন ছাড়া বৃষ্টির কারণে দ্বিতীয় ও তৃতীয়দিনের খেলা নির্ধারিত সময়ের আগেই বন্ধ করতে হয়। দ্বিতীয়দিনের ২৫ ও তৃতীয় দিনের ২৪.৫ ওভার বাকি থাকতেই খেলা বন্ধ করতে হয়। কিন্তু চতুর্থদিনে মাঠেই নামা সম্ভব হয়নি। একটি বলও হয়নি। এই প্রথম বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো টেস্ট পঞ্চমদিনে গড়ালো। এর আগে দু’দলের টেস্ট সর্বোচ্চ চতুর্থদিন পর্যন্ত খেলা হয়েছে। পঞ্চমদিনের আগেই আগের আটটি টেস্ট জিতে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে দুটি টেস্ট আড়াইদিনে শেষ হয়েছে। প্রথমবার পঞ্চমদিনে ম্যাচ গড়ানোর জন্য বৃষ্টির চেয়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্সেরই ভূমিকা বেশি। প্রথম টেস্টের সম্ভাব্য ফলাফল ড্র। তবে আজ প্রোটিয়াদের দ্রুত আউট করতে পারলে জয়ের সম্ভাবনাও থাকবে। কিন্তু স্বাগতিকদের হারের সম্ভাবনা কম। অন্য বড় দলগুলোর বিপক্ষে এরআগে বৃষ্টির কল্যাণে ম্যাচ ড্র করার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে বৃষ্টির কারণে ড্র হওয়ার সম্ভাবনা ও পঞ্চমদিনে ম্যাচ গড়ানোর ঘটনা এটাই প্রথম। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম টেস্টে ২০০২ সালে ইস্ট লন্ডনে চতুর্থদিনে ইনিংস ও ১০৭ রানে হেরেছিল। ওই সফরে দ্বিতীয় টেস্ট আড়াইদিনেই শেষ হয়ে যায়। দুই ইনিংস মিলিয়ে বাংলাদেশ ব্যাট করেছিল মাত্র ১০০.২ ওভার। প্রোটিয়াদের পাঁচ উইকেট নেয় বাংলাদেশ, স্বাগতিকদের তিন ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি করেন। ২০০৩ সালে প্রোটিয়ারা বাংলাদেশ সফরে প্রথম ম্যাচও চারদিনে জিতে নেয়। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ হারে ইনিংস ও ৬০ রানে। সফরে দ্বিতীয় টেস্ট ও দু’দলের চতুর্থ ম্যাচটিও সাড়ে তিনদিনে জিতে নেয় সফরকারীরা, ইনিংস ও ১৮ রানে। ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুরে প্রথমবার লিড নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ১৯২ রানে অলআউট হলেও প্রথমবার প্রোটিয়াদের মাত্র ১৭০ রানে অলআউট করে ২২ রান লিড পায়। পরে অবশ্য ওই ম্যাচ চতুর্থদিনে শেষ হওয়ার আগেই পাঁচ উইকেটে জিতে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ওই সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে বিপর্যস্ত হন স্বাগতিক ব্যাটসম্যানরা। দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকরা মাত্র ১১৯ রানে অলআউট হয়ে ইনিংস ও ২০৫ রানে হারে। একই বছর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আরও বাজে পারফরম্যান্স করে বাংলাদেশ। সফরে প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে মাত্র ৮৭.৩ ওভার ব্যাট করে তারা। সিরিজের পরের ম্যাচ এবং দু’দলের অষ্টম লড়াই শেষ হয় তিনদিনে। ওই ম্যাচেও ইনিংস ও ৪৮ রানে জেতে স্বাগতিক প্রোটিয়ারা। দু’দলের আগের আটটি লড়াই এখন অতীত। নবম টেস্টে ইতিবাচক ফলের অপেক্ষায় টাইগাররা। চট্টগ্রাম টেস্টে ড্র-ও হবে জয়ের সমান। এই টেস্ট দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের প্রথম ইনিংসে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৪৮ রান করে। বাংলাদেশ করে ৩২৬ রান। ফলে প্রোটিয়ারা ৭৮ রানে পিছিয়ে থেকে তাদের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে। দ্বিতীয় ইনিংসে বিনা উইকেটে ৬১ রান করার পর বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হয়।




নিষ্প্রাণ ড্রয়ের দিকে চট্টগ্রাম টেস্ট


নিষ্প্রাণ ড্রয়ের দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার চট্টগ্রামের প্রথম টেস্ট। গতকাল শুক্রবার চতুর্থ দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণার পর আজ শনিবারও বৃষ্টির কারণে এখনো খেলা শুরু হয়নি। বৃষ্টির কারণে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামের আউট ফিল্ড ভেজা থাকায় মাঠ খেলার অনুপযুক্ত হওয়ায় এখনো একটি বলও মাঠে গড়ায়নি। এতে একরকম বলেই দেয়া যায় যে ড্রয়ের দিকেই যাচ্ছে চট্টগ্রাম টেস্ট।

চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথমদিন ছাড়া বৃষ্টির কারণে দ্বিতীয় ও তৃতীয়দিনের খেলা নির্ধারিত সময়ের আগেই বন্ধ করতে হয়। দ্বিতীয়দিনের ২৫ ও তৃতীয় দিনের ২৪.৫ ওভার বাকি থাকতেই খেলা বন্ধ করতে হয়। কিন্তু চতুর্থদিনে মাঠেই নামা সম্ভব হয়নি। একটি বলও হয়নি। এই প্রথম বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো টেস্ট পঞ্চমদিনে গড়ালো। এর আগে দু’দলের টেস্ট সর্বোচ্চ চতুর্থদিন পর্যন্ত খেলা হয়েছে। পঞ্চমদিনের আগেই আগের আটটি টেস্ট জিতে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে দুটি টেস্ট আড়াইদিনে শেষ হয়েছে।
প্রথমবার পঞ্চমদিনে ম্যাচ গড়ানোর জন্য বৃষ্টির চেয়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্সেরই ভূমিকা বেশি। প্রথম টেস্টের সম্ভাব্য ফলাফল ড্র। তবে আজ প্রোটিয়াদের দ্রুত আউট করতে পারলে জয়ের সম্ভাবনাও থাকবে। কিন্তু স্বাগতিকদের হারের সম্ভাবনা কম। অন্য বড় দলগুলোর বিপক্ষে এরআগে বৃষ্টির কল্যাণে ম্যাচ ড্র করার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে বৃষ্টির কারণে ড্র হওয়ার সম্ভাবনা ও পঞ্চমদিনে ম্যাচ গড়ানোর ঘটনা এটাই প্রথম। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম টেস্টে ২০০২ সালে ইস্ট লন্ডনে চতুর্থদিনে ইনিংস ও ১০৭ রানে হেরেছিল। ওই সফরে দ্বিতীয় টেস্ট আড়াইদিনেই শেষ হয়ে যায়। দুই ইনিংস মিলিয়ে বাংলাদেশ ব্যাট করেছিল মাত্র ১০০.২ ওভার। প্রোটিয়াদের পাঁচ উইকেট নেয় বাংলাদেশ, স্বাগতিকদের তিন ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি করেন। ২০০৩ সালে প্রোটিয়ারা বাংলাদেশ সফরে প্রথম ম্যাচও চারদিনে জিতে নেয়। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ হারে ইনিংস ও ৬০ রানে। সফরে দ্বিতীয় টেস্ট ও দু’দলের চতুর্থ ম্যাচটিও সাড়ে তিনদিনে জিতে নেয় সফরকারীরা, ইনিংস ও ১৮ রানে।
২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুরে প্রথমবার লিড নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ১৯২ রানে অলআউট হলেও প্রথমবার প্রোটিয়াদের মাত্র ১৭০ রানে অলআউট করে ২২ রান লিড পায়। পরে অবশ্য ওই ম্যাচ চতুর্থদিনে শেষ হওয়ার আগেই পাঁচ উইকেটে জিতে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ওই সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে বিপর্যস্ত হন স্বাগতিক ব্যাটসম্যানরা। দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকরা মাত্র ১১৯ রানে অলআউট হয়ে ইনিংস ও ২০৫ রানে হারে।
একই বছর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আরও বাজে পারফরম্যান্স করে বাংলাদেশ। সফরে প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে মাত্র ৮৭.৩ ওভার ব্যাট করে তারা। সিরিজের পরের ম্যাচ এবং দু’দলের অষ্টম লড়াই শেষ হয় তিনদিনে। ওই ম্যাচেও ইনিংস ও ৪৮ রানে জেতে স্বাগতিক প্রোটিয়ারা। দু’দলের আগের আটটি লড়াই এখন অতীত। নবম টেস্টে ইতিবাচক ফলের অপেক্ষায় টাইগাররা। চট্টগ্রাম টেস্টে ড্র-ও হবে জয়ের সমান।
এই টেস্ট দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের প্রথম ইনিংসে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৪৮ রান করে। বাংলাদেশ করে ৩২৬ রান। ফলে প্রোটিয়ারা ৭৮ রানে পিছিয়ে থেকে তাদের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে। দ্বিতীয় ইনিংসে বিনা উইকেটে ৬১ রান করার পর বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হয়।
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply