Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ইটালিতে তীব্র গরমে গরুর দুধ দেওয়া কমে গেছে ইটালিতে প্রচণ্ড গরমের কারণে খামারের পশুপাখির দুধ দেওয়া ও ডিম পাড়া কমে গেছে। তাই এদেরকে ঠাণ্ডা রাখতে নিয়মিত গোছল করানো হচ্ছে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে, এদের জন্যে পাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, এমনকি কোনো কোনো খামারে এয়ারকন্ডিশনারও বসানো হচ্ছে। দেশটিতে গত কয়েকদিন ধরে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এই তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গিয়েও পৌঁছেছে। আর একারণে খামারের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। বলা হচ্ছে, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে এই গরমে দুধের উৎপাদন ৫০ মিলিয়ন লিটার কমে গেছে। খামার মালিকদের সমিতি বলছে, জুলাই মাসের প্রথম দু’সপ্তাহে এই দুধের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। “গরুর জন্যে আদর্শ তাপমাত্রা হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু তাপমাত্রা যখন এরচেয়ে বেশি হয়ে যায় তখন তারা খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেয়। প্রচুর পানি খায় কিন্তু দুধ দেয় খুব কম।” বলছেন সমিতির কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, একেকটা গরু দিনে ১৪০ লিটার পরিমাণ পানি পান করে, কিন্তু ঠাণ্ডার সময় এই গরুগুলোই পানি খায় তার অর্ধেকেরও কম। আর এই গরমে যে শুধু গরুরাই কষ্ট পাচ্ছে তা নয়, শুকর এবং হাস মুরগিও ভুগছে। সমিতি বলছেন, গরমে মুরগির ডিম পারার হারও ৫% থেকে ১০% কমে গেছে। এই গরমের কারণে সেখানে বনাঞ্চলে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় অনেক লেকে পানির উচ্চতাও কমে গেছে কয়েক সেন্টিমিটার।




 ইটালিতে তীব্র গরমে গরুর দুধ দেওয়া কমে গেছে


ইটালিতে প্রচণ্ড গরমের কারণে খামারের পশুপাখির দুধ দেওয়া ও ডিম পাড়া কমে গেছে।

তাই এদেরকে ঠাণ্ডা রাখতে নিয়মিত গোছল করানো হচ্ছে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে, এদের জন্যে পাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, এমনকি কোনো কোনো খামারে এয়ারকন্ডিশনারও বসানো হচ্ছে।

দেশটিতে গত কয়েকদিন ধরে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ।

এই তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গিয়েও পৌঁছেছে।

আর একারণে খামারের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।

বলা হচ্ছে, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে এই গরমে দুধের উৎপাদন ৫০ মিলিয়ন লিটার কমে গেছে।

খামার মালিকদের সমিতি বলছে, জুলাই মাসের প্রথম দু’সপ্তাহে এই দুধের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে।

“গরুর জন্যে আদর্শ তাপমাত্রা হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু তাপমাত্রা যখন এরচেয়ে বেশি হয়ে যায় তখন তারা খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেয়। প্রচুর পানি খায় কিন্তু দুধ দেয় খুব কম।” বলছেন সমিতির কর্মকর্তারা।

তারা বলছেন, একেকটা গরু দিনে ১৪০ লিটার পরিমাণ পানি পান করে, কিন্তু ঠাণ্ডার সময় এই গরুগুলোই পানি খায় তার অর্ধেকেরও কম।

আর এই গরমে যে শুধু গরুরাই কষ্ট পাচ্ছে তা নয়, শুকর এবং হাস মুরগিও ভুগছে।

সমিতি বলছেন, গরমে মুরগির ডিম পারার হারও ৫% থেকে ১০% কমে গেছে।

এই গরমের কারণে সেখানে বনাঞ্চলে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় অনেক লেকে পানির উচ্চতাও কমে গেছে কয়েক সেন্টিমিটার।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply