Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » জনপ্রিয়তা বাড়ছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার হোমিওপ্যাথিক ঔষধের দোকান বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এর জনপ্রিয়তা অনেক। ফলে দেশটির অনেক শিক্ষার্থীই এখন পেশা হিসেবে হোমিওপ্যাথিকে বেছে নিচ্ছেন। বর্তমানে প্রায় সকল রোগের চিকিৎসাই দেওয়া সম্ভব হচ্ছে হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে এবং দেশটির প্রায় চল্লিশ ভাগ মানুষ এই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন বলে যানা যাচ্ছে। কিন্তু হোমিওপ্যাথির এমন কি বিশেষত্ব আছে, যার কারণে এই চিকিৎসা পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে বাংলাদেশের জনগণ? সরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ আক্তার জাহান মিলি বলছিলেন, নতুন আবিষ্কৃত রোগগুলোর কথা বাদ দিলে, পুরনো অনেক রোগই প্রায় পুরোপুরি নির্মূল সম্ভব হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে। এর বিশেষত্ব এখানেই । মিসেস মিলি জানালেন, শিক্ষার্থীদেরও মধ্যে পেশা হিসেবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকে বেছে নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। সেজন্য, দেশে বর্তমানে সরকারী ও বেসরকারি পর্যায়ে ৫১ টি হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজও স্থাপন করা হয়েছে। হোমিওপ্যাথিক হাসপাতালের চিকিৎসা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে, প্রায় দু’শ বছর আগে। যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রায় আশি বছর আগে; অর্থাৎ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর। সম্প্রতি একটি বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ ভাগ লোক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেয়। এই গবেষণার গবেষক ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলম বলছিলেন, গত ১৫ বছরে এদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়া লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে অন্তত ৪ গুণ। কিন্তু, অবিশ্বাস্য বিষয়টি হচ্ছে, হোমিওপ্যাথি ঔষধ কিভাবে কাজ করে, এর উত্তর এখনও বিজ্ঞানের কাছে নেই। ঢাকায় একটি সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ তাহলে, হোমিওপ্যাথির ব্যবহার কতোটা যৌক্তিক? আর এর প্রসারের ফলে, বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় যে বিরাট পরিবর্তন ঘটতে চলেছে সেটাই বা কতোটুকু ইতিবাচক? জবাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন প্রশিক্ষিত ডাক্তারের মাধ্যমে সারাদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রসার করতে পারলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন সম্ভব। তবে হোমিওপ্যাথি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্ক হওয়ার পরামর্শ মিস্টার ফারুকের।




 জনপ্রিয়তা বাড়ছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের দোকান

বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এর জনপ্রিয়তা অনেক। ফলে দেশটির অনেক শিক্ষার্থীই এখন পেশা হিসেবে হোমিওপ্যাথিকে বেছে নিচ্ছেন।

বর্তমানে প্রায় সকল রোগের চিকিৎসাই দেওয়া সম্ভব হচ্ছে হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে এবং দেশটির প্রায় চল্লিশ ভাগ মানুষ এই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন বলে যানা যাচ্ছে।

কিন্তু হোমিওপ্যাথির এমন কি বিশেষত্ব আছে, যার কারণে এই চিকিৎসা পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে বাংলাদেশের জনগণ?

সরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ আক্তার জাহান মিলি বলছিলেন, নতুন আবিষ্কৃত রোগগুলোর কথা বাদ দিলে, পুরনো অনেক রোগই প্রায় পুরোপুরি নির্মূল সম্ভব হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে। এর বিশেষত্ব এখানেই ।

মিসেস মিলি জানালেন, শিক্ষার্থীদেরও মধ্যে পেশা হিসেবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকে বেছে নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। সেজন্য, দেশে বর্তমানে সরকারী ও বেসরকারি পর্যায়ে ৫১ টি হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজও স্থাপন করা হয়েছে।
হোমিওপ্যাথিক হাসপাতালের চিকিৎসা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা

হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে, প্রায় দু’শ বছর আগে। যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রায় আশি বছর আগে; অর্থাৎ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর।

সম্প্রতি একটি বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ ভাগ লোক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেয়।

এই গবেষণার গবেষক ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলম বলছিলেন, গত ১৫ বছরে এদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়া লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে অন্তত ৪ গুণ।

কিন্তু, অবিশ্বাস্য বিষয়টি হচ্ছে, হোমিওপ্যাথি ঔষধ কিভাবে কাজ করে, এর উত্তর এখনও বিজ্ঞানের কাছে নেই।
ঢাকায় একটি সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ

তাহলে, হোমিওপ্যাথির ব্যবহার কতোটা যৌক্তিক? আর এর প্রসারের ফলে, বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় যে বিরাট পরিবর্তন ঘটতে চলেছে সেটাই বা কতোটুকু ইতিবাচক?

জবাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন প্রশিক্ষিত ডাক্তারের মাধ্যমে সারাদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রসার করতে পারলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন সম্ভব।

তবে হোমিওপ্যাথি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্ক হওয়ার পরামর্শ মিস্টার ফারুকের।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply