Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ইংরেজিতে বক্তৃতা দিতে না পারলে ডিসি নয় বদলে যাচ্ছে ডিসি ফিটলিস্ট নীতিমালা। অধিকতর যোগ্য ও দক্ষ কর্মকর্তাদের ডিসি হিসেবে নিয়োগ দিতে এ সংক্রান্ত নীতিমালায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হচ্ছে। পরিবর্তিত নীতিমালা কার্যকর হলে ডিসি নিয়োগের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে বক্তৃতা দেয়ার দক্ষতাসহ গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে। জানা গেছে, এবারের ডিসি সম্মেলন শেষ হওয়ার পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নতুন করে ডিসি ফিটলিস্ট প্রস্তুত করার উদ্যোগ নেবে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রাথমিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। নতুন ব্যাচ হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারের ১৭ ও ১৮তম ব্যাচ থেকে পরীক্ষা নেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিবারের মতো মৌখিক পরীক্ষা নেয়া ছাড়াও সাক্ষাৎকার বোর্ডের সামনে প্রত্যেক প্রার্থীকে বাংলা ও ইংরেজিতে দুই মিনিট করে উপস্থিত বক্তৃতা দিতে হবে। বক্তৃতার বিষয় তাৎক্ষণিকভাবে ফিটলিস্ট বোর্ডে থাকা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা নির্ধারণ করে দেবেন। এছাড়া প্রত্যেক কর্মকর্তার বিষয়ে আগাম গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন নেয়া হবে। কোনো কর্মকর্তা সম্পর্কে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্টভাবে নেতিবাচক তথ্য পাওয়া গেলে তিনি অন্য বিষয়ে দক্ষতা প্রমাণ করতে সক্ষম হলেও ডিসি ফিটলিস্টে অন্তর্ভুক্ত হবেন না। প্রসঙ্গত, ডিসি ফিটলিস্ট পরীক্ষায় অংশ নেয়ার প্রাথমিক যোগ্যতা হিসেবে একজন কর্মকর্তাকে অবশ্যই উপসচিব হতে হয়। এছাড়া মাঠ প্রশাসনে ইউএনও কিংবা এডিসি পদে কমপক্ষে দুবছর দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা থাকাও বাঞ্ছনীয়। ডিসি ফিটলিস্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা হিসেবে মূলত এ দুটি শর্তপূরণকে প্রাধান্য দেয়া হয়। এরপর মৌখিক পরীক্ষায় সাধারণত কিছু প্রশ্ন করা ছাড়াও বিগত কর্মস্থলের রেকর্ড পর্যালোচনা করা হয়। শৃংখলা সংক্রান্ত রিপোর্টও খতিয়ে দেখা হয়। এবার নতুন করে ইংরেজি ও বাংলায় বক্তৃতা দেয়াসহ গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে। এদিকে অভিযোগ রয়েছে, ডিসি ফিটলিস্টে স্থান পাওয়া থেকে শুরু করে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক কর্মকর্তা তার রাজনৈতিক প্রভাববলয় ব্যবহার করে থাকেন। প্রতিটি সরকারের সময়ে এভাবে অন্তত ৫০ ভাগ কর্মকর্তা ডিসি হিসেবে নিয়োগ পেতে সক্ষম হন। তাই বাস্তবে কারও ডিসি হওয়ার যোগ্যতা না থাকলেও এবং কেউ দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা হলেও তেমন সমস্যা হয় না। মূলত রাজনৈতিক পরিচয় অনুকূলে থাকলে নিয়োগ পাওয়ার সব বাধা দূর হয়ে যায়। এসব কারণে ডিসি ফিটলিস্টে স্থান পেলেও অধিকতর মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তাদের বেশিরভাগ বাদ পড়ে যান। শেষ পর্যন্ত তাদের অনেকে ডিসি হতে পারেন না। এক পর্যায়ে ফিটলিস্ট তামাদি হয়ে যায়।




ইংরেজিতে বক্তৃতা দিতে না পারলে ডিসি নয়


বদলে যাচ্ছে ডিসি ফিটলিস্ট নীতিমালা। অধিকতর যোগ্য ও দক্ষ কর্মকর্তাদের ডিসি হিসেবে নিয়োগ দিতে এ সংক্রান্ত নীতিমালায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হচ্ছে। পরিবর্তিত নীতিমালা কার্যকর হলে ডিসি নিয়োগের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে বক্তৃতা দেয়ার দক্ষতাসহ গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, এবারের ডিসি সম্মেলন শেষ হওয়ার পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নতুন করে ডিসি ফিটলিস্ট প্রস্তুত করার উদ্যোগ নেবে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রাথমিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। নতুন ব্যাচ হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারের ১৭ ও ১৮তম ব্যাচ থেকে পরীক্ষা নেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিবারের মতো মৌখিক পরীক্ষা নেয়া ছাড়াও সাক্ষাৎকার বোর্ডের সামনে প্রত্যেক প্রার্থীকে বাংলা ও ইংরেজিতে দুই মিনিট করে উপস্থিত বক্তৃতা দিতে হবে। বক্তৃতার বিষয় তাৎক্ষণিকভাবে ফিটলিস্ট বোর্ডে থাকা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা নির্ধারণ করে দেবেন। এছাড়া প্রত্যেক কর্মকর্তার বিষয়ে আগাম গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন নেয়া হবে। কোনো কর্মকর্তা সম্পর্কে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্টভাবে নেতিবাচক তথ্য পাওয়া গেলে তিনি অন্য বিষয়ে দক্ষতা প্রমাণ করতে সক্ষম হলেও ডিসি ফিটলিস্টে অন্তর্ভুক্ত হবেন না।
প্রসঙ্গত, ডিসি ফিটলিস্ট পরীক্ষায় অংশ নেয়ার প্রাথমিক যোগ্যতা হিসেবে একজন কর্মকর্তাকে অবশ্যই উপসচিব হতে হয়। এছাড়া মাঠ প্রশাসনে ইউএনও কিংবা এডিসি পদে কমপক্ষে দুবছর দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা থাকাও বাঞ্ছনীয়। ডিসি ফিটলিস্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা হিসেবে মূলত এ দুটি শর্তপূরণকে প্রাধান্য দেয়া হয়। এরপর মৌখিক পরীক্ষায় সাধারণত কিছু প্রশ্ন করা ছাড়াও বিগত কর্মস্থলের রেকর্ড পর্যালোচনা করা হয়। শৃংখলা সংক্রান্ত রিপোর্টও খতিয়ে দেখা হয়। এবার নতুন করে ইংরেজি ও বাংলায় বক্তৃতা দেয়াসহ গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে।
এদিকে অভিযোগ রয়েছে, ডিসি ফিটলিস্টে স্থান পাওয়া থেকে শুরু করে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক কর্মকর্তা তার রাজনৈতিক প্রভাববলয় ব্যবহার করে থাকেন। প্রতিটি সরকারের সময়ে এভাবে অন্তত ৫০ ভাগ কর্মকর্তা ডিসি হিসেবে নিয়োগ পেতে সক্ষম হন। তাই বাস্তবে কারও ডিসি হওয়ার যোগ্যতা না থাকলেও এবং কেউ দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা হলেও তেমন সমস্যা হয় না। মূলত রাজনৈতিক পরিচয় অনুকূলে থাকলে নিয়োগ পাওয়ার সব বাধা দূর হয়ে যায়। এসব কারণে ডিসি ফিটলিস্টে স্থান পেলেও অধিকতর মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তাদের বেশিরভাগ বাদ পড়ে যান। শেষ পর্যন্ত তাদের অনেকে ডিসি হতে পারেন না। এক পর্যায়ে ফিটলিস্ট তামাদি হয়ে যায়।







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply