Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুরে পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীন হত্যা কান্ডের ঘটনায় তদন্ত ৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করা হয়। মেহেরপুর প্রতিনিধি।। মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুরে পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীন হত্যা কান্ডের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। হত্যাকান্ডে পুলিশের কোন গাফলতি ছিল কিনা তা তদন্তের জন্য ৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির প্রধান সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেল মুস্তাফিজুর রহমান। সদস্যরা হলেন গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আকরাম হোসেন ও ডিআইও ওয়ান ওসি সলেমান মিয়া। এ কমিটিতে ৫ দিনের মধ্যে রির্পোট দিতে বলা হয়েছে। এ নির্দেশনা পেয়ে ইতো মধ্যে তদন্তে নেমেছে এ কমিটি। পুলিশ কনষ্টেবল হত্যার ঘটনায় কাজিপুর এলাকায় চলছে শুনশান নিরবতা। শোকের মাতম বইছে পরিবার সহ পুলিশ সদস্যদের মধ্যে। এদিকে এএসআই সুবির রায়ের পাশাপশি পীরতলা পুলিশ ক্যাম্পে এসআই কামাল হোসেন কে দ্বায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামান জানান,ইতো মধ্যে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলছে। হত্যাকান্ডের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ন তথ্য পাওয়া গেছে। দ্রত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে। তদন্ত কমিটির প্রধান ও সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেল এএসপি মুস্তাফিজুর রহমান জানান,কিভাবে হত্যাকান্ড ঘটেছে এবং হত্যাকান্ডে কারো গাফলতি ছিল কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে। এছাড়া হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্য পাওয়া গেছে। ইতো মধ্যে মাইক্রোবাস চালক আনিচের বাবা কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার বলিদাপাড়ার কালু মিয়া কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন,আনিচ ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাইক্রোবাস যোগে রুগী নেওয়ার নামে ফেন্সিডিল পাচার করে আসছিল বলে জানা গেছে। আনিচের পিতা কালু মিয়ার বরাত দিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার আরো জানান,আনিচ বেপোরোয়া জীবন যাপন করতো। এসব বিষয়ে নিষেধ করলে পরিবারের সদস্যদের উপর নির্যাতন করতো। একারনে ছেলের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছে। এছাড়া পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীন হত্যা কান্ডের ঘটনায় ছেলে আনিচের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি জানান কালু মিয়া। নিহত পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীনের স্ত্রী পানশী খাতুন তার স্বামীর হত্যাকারীদের দ্রত গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি জানান। স্থানীয়রা জানান,কাজিপুর ও তেঁতুলবাড়িয়া সিমান্ত এলাকা হওয়ার কারনে অপরাধ প্রবনতাটা অনেকটাই বেশি। এ সিমান্ত দিয়ে ফেন্সিডিল,মদ,গাঁজা সহ অস্ত্র পাচার হয়ে আসছে। গত কয়েক বছরে র‌্যাব ও পুলিশ বড় অস্ত্রের চালান আটক করে। এছাড়া বিপুল পরিমান ফেন্সিডিলও উদ্ধার করে আইনশৃংখলা বাহিনী। কিন্তু বামুন্দী,কাজিপুর পুলিশ ক্যাম্পে পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীরা ঐ এলাকায় এখনও সক্রিয় রয়েছে। গাংনী থানার ওসি আকরাম হোসেন জানান, ইতো মধ্যে সিমান্ত এলাকায় র‌্যাব ও বিজিবির পাশাপশি পুলিশ কে সর্তক অবস্থায় রাখা হয়েছে। মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।





  মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুরে পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীন হত্যা কান্ডের ঘটনায় তদন্ত ৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করা হয়।
মেহেরপুর প্রতিনিধি।। মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুরে পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীন হত্যা কান্ডের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। হত্যাকান্ডে পুলিশের কোন গাফলতি ছিল কিনা তা তদন্তের জন্য   ৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির প্রধান সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেল মুস্তাফিজুর রহমান। সদস্যরা হলেন গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আকরাম হোসেন ও  ডিআইও ওয়ান ওসি সলেমান মিয়া। এ কমিটিতে ৫ দিনের মধ্যে রির্পোট দিতে বলা হয়েছে। এ নির্দেশনা পেয়ে ইতো মধ্যে তদন্তে নেমেছে এ কমিটি। পুলিশ কনষ্টেবল হত্যার ঘটনায় কাজিপুর এলাকায় চলছে শুনশান নিরবতা। শোকের মাতম বইছে পরিবার সহ পুলিশ সদস্যদের মধ্যে। এদিকে এএসআই সুবির রায়ের পাশাপশি পীরতলা পুলিশ ক্যাম্পে এসআই কামাল হোসেন কে দ্বায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামান জানান,ইতো মধ্যে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলছে। হত্যাকান্ডের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ন তথ্য পাওয়া গেছে। দ্রত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে। তদন্ত কমিটির প্রধান ও সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেল এএসপি মুস্তাফিজুর রহমান জানান,কিভাবে হত্যাকান্ড ঘটেছে এবং হত্যাকান্ডে কারো গাফলতি ছিল কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে। এছাড়া হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্য পাওয়া গেছে। ইতো মধ্যে মাইক্রোবাস চালক আনিচের বাবা কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার বলিদাপাড়ার কালু মিয়া কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন,আনিচ ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাইক্রোবাস যোগে রুগী নেওয়ার নামে ফেন্সিডিল পাচার করে আসছিল বলে জানা গেছে। আনিচের পিতা কালু মিয়ার বরাত দিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার আরো জানান,আনিচ বেপোরোয়া জীবন যাপন করতো। এসব বিষয়ে নিষেধ করলে পরিবারের সদস্যদের উপর নির্যাতন করতো। একারনে ছেলের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছে। এছাড়া পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীন হত্যা কান্ডের ঘটনায় ছেলে আনিচের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি জানান কালু মিয়া। নিহত পুলিশ কনষ্টেবল আলাউদ্দীনের স্ত্রী পানশী খাতুন তার স্বামীর হত্যাকারীদের দ্রত গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি জানান। স্থানীয়রা জানান,কাজিপুর ও তেঁতুলবাড়িয়া সিমান্ত এলাকা হওয়ার কারনে অপরাধ প্রবনতাটা অনেকটাই বেশি। এ সিমান্ত দিয়ে ফেন্সিডিল,মদ,গাঁজা সহ অস্ত্র পাচার হয়ে আসছে। গত কয়েক বছরে র‌্যাব ও পুলিশ বড় অস্ত্রের চালান আটক করে। এছাড়া বিপুল পরিমান ফেন্সিডিলও উদ্ধার করে আইনশৃংখলা বাহিনী। কিন্তু বামুন্দী,কাজিপুর পুলিশ ক্যাম্পে পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীরা ঐ এলাকায় এখনও সক্রিয় রয়েছে। গাংনী থানার ওসি আকরাম হোসেন জানান, ইতো মধ্যে সিমান্ত এলাকায় র‌্যাব ও বিজিবির পাশাপশি পুলিশ কে সর্তক অবস্থায় রাখা হয়েছে। মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply