জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প
: সরকার দেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২০১৮ সালের মধ্যে ৬ হাজার কোটি টাকার কিছু নতুন প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব আবু বকর সিদ্দিক শনিবার এখানে বাসস’কে জানান, নতুন প্রকল্পগুলো জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক উন্নয়নের জন্য দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, সরকার দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আরো উন্নয়নের জন্য বিদেশী আর্থিক সহায়তায় বিভিন্ন ধরনের আরো প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
তিনি জানান, নতুন প্রকল্পগুলোর মধ্যে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের দ্বিতীয় ইউনিটের নির্মাণ কাজও রয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেজিং সফরকালে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং প্রজেক্ট তৈরি করা হবে।
এছাড়া মন্ত্রণালয় ১,২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পেট্রোলিয়াম নির্বিঘ্নে পরিবহনের জন্য ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে ২৫০ কিলোমিটার জ্বালানি পাইপলাইন স্থাপনে অপর একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।
তিনি বলেন, এতে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে বছরে ১৩০ কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে। তিনি আরো জানান, সরকার ভারতের নুমালিগড় থেকে জ্বালানি বাংলাদেশে আনতে একটি জ্বালানি পাইপ লাইনও স্থাপন করবে।
সরকার ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কাঞ্চন সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার পাইপলাইন নির্মাণে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বছরে ২৪ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
এছাড়া সরকার স্থলভিত্তিক একটি লিকুফাইড ন্যাচরাল গ্যাস টার্মিনাল, পেট্রোনাস এবং আরো কয়েকটি বাণিজ্যিক খামার স্থাপন করবে।
দেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের অপচয় রোধে ২২.৮০ লাখ প্রিপেইড গ্যাস মিটার স্থপনেরও একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এছাড়া সরকার ২০১৮ সালের মধ্যে ৭০ ভাগ জনগোষ্ঠীকে এলপিজি সুবিধা প্রদানে আরো একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প : সরকার দেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২০১৮ সালের মধ্যে ৬ হাজার কোটি টাকার কিছু নতুন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব আবু বকর সিদ্দিক শনিবার এখানে বাসস’কে জানান, নতুন প্রকল্পগুলো জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক উন্নয়নের জন্য দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, সরকার দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আরো উন্নয়নের জন্য বিদেশী আর্থিক সহায়তায় বিভিন্ন ধরনের আরো প্রকল্প গ্রহণ করেছে। তিনি জানান, নতুন প্রকল্পগুলোর মধ্যে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের দ্বিতীয় ইউনিটের নির্মাণ কাজও রয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি আরো জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেজিং সফরকালে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং প্রজেক্ট তৈরি করা হবে। এছাড়া মন্ত্রণালয় ১,২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পেট্রোলিয়াম নির্বিঘ্নে পরিবহনের জন্য ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে ২৫০ কিলোমিটার জ্বালানি পাইপলাইন স্থাপনে অপর একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। তিনি বলেন, এতে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে বছরে ১৩০ কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে। তিনি আরো জানান, সরকার ভারতের নুমালিগড় থেকে জ্বালানি বাংলাদেশে আনতে একটি জ্বালানি পাইপ লাইনও স্থাপন করবে। সরকার ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কাঞ্চন সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার পাইপলাইন নির্মাণে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বছরে ২৪ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। এছাড়া সরকার স্থলভিত্তিক একটি লিকুফাইড ন্যাচরাল গ্যাস টার্মিনাল, পেট্রোনাস এবং আরো কয়েকটি বাণিজ্যিক খামার স্থাপন করবে। দেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের অপচয় রোধে ২২.৮০ লাখ প্রিপেইড গ্যাস মিটার স্থপনেরও একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এছাড়া সরকার ২০১৮ সালের মধ্যে ৭০ ভাগ জনগোষ্ঠীকে এলপিজি সুবিধা প্রদানে আরো একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
Tag: national
No comments: