কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ‘চরমপন্থী নেতা’ নিহত কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে পলাশ মালিথা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ৩ সদস্য আহত হয়েছেন বলেও দাবি করা হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভাঙ্গাবটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পলাশ মালিথা মিরপুরের আমলা খামারপাড়া গ্রামের আবুল মালিথার ছেলে। পুলিশের দাবি, পলাশ মালিথা নিষিদ্ধ ঘোষিত পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল-লাল পতাকা) আঞ্চলিক নেতা। মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দিন আহমেদ জানান, রাতে ভাঙ্গাবটতলা এলাকার কুষ্টিয়া-মেহেরপুর সড়কে দড়ি বেঁধে একদল ‘চরমপন্থী’ ডাকাতির চেষ্টা করছে- এমন সংবাদের ভিত্তিতে টহলরত পুলিশ তাদের ঘিরে ধরে। এ সময় সেখানে থাকা চরমপন্থী সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে চরমপন্থীরা পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ সেখান থেকে গুলিবিদ্ধ পলাশকে উদ্ধার করে মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ওসি বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ধারালো অস্ত্র, একটি শাটারগান ও তিনটি কার্তুজ উদ্ধার করেছে। ওসি আরো জানান, পলাশ দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিল। তার বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় চারটি হত্যা, দুটি অস্ত্র, দুটি বোমাবাজি ও চাঁদাবাজিসহ প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে।# ২৫ জুলাই (রেডিও তেহরান):

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ‘চরমপন্থী নেতা’ নিহত
 কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে পলাশ মালিথা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ৩ সদস্য আহত হয়েছেন বলেও দাবি করা হয়েছে।



শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভাঙ্গাবটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পলাশ মালিথা মিরপুরের আমলা খামারপাড়া গ্রামের আবুল মালিথার ছেলে। পুলিশের দাবি, পলাশ মালিথা নিষিদ্ধ ঘোষিত পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল-লাল পতাকা) আঞ্চলিক নেতা।



মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দিন আহমেদ জানান, রাতে ভাঙ্গাবটতলা এলাকার কুষ্টিয়া-মেহেরপুর সড়কে দড়ি বেঁধে একদল ‘চরমপন্থী’ ডাকাতির চেষ্টা করছে- এমন সংবাদের ভিত্তিতে টহলরত পুলিশ তাদের ঘিরে ধরে। এ সময় সেখানে থাকা চরমপন্থী সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে চরমপন্থীরা পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ সেখান থেকে গুলিবিদ্ধ পলাশকে উদ্ধার করে মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।



ওসি বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ধারালো অস্ত্র, একটি শাটারগান ও তিনটি কার্তুজ উদ্ধার করেছে।



ওসি আরো জানান, পলাশ দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিল। তার বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় চারটি হত্যা, দুটি অস্ত্র, দুটি বোমাবাজি ও চাঁদাবাজিসহ প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে।#
২৫ জুলাই (রেডিও তেহরান):