শেষ ম্যাচে মুখরক্ষার জয় শ্রীলঙ্কার, ১০ হাজারি ক্লাবে দিলশান
৫ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে সফরকারী পাকিস্তানকে ১৬৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা।
রোববার হাম্মামটোটায় মাহিন্দা রাজাপাকসে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৩৬৮ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের দল। ওপেনিংয়ে কুসল পেরেরা ও তিলকারত্নে দিলশান গড়েন ১৬৪ রানের জুটি। পরে পাঁচ ও ছয় নম্বরে ব্যাট হাতে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন লঙ্কান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস ও মিলিন্ডা সিরিবর্ধনে। ৪০ বলে ৭০ রানের ইনিংসে ম্যাথিউস হাঁকান ৮ বাউন্ডারি ও দুটি ছক্কা। মিলিন্ডা সিরিবর্ধনে ২৬ বলে করেন ৫২ রান। ইনিংসের ৩৫ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১৯/২। তবে লঙ্কান দুই ওপেনার নিজেদের উইকেট খোয়ান রান আউটে। কুসল পেরেরা ১১৬ ও দিলশান করেন ৬৩ রান। ৪৫ বছরের ওয়ানডে ইতিহাসে ব্যক্তিগত ৫০ রান নিয়ে দুই ওপেনারের রান-আউটের মাত্র তৃতীয় ঘটনা এটি।
পাকিস্তানের হয়ে রাহাত আলী দুটি উইকেট নিয়েছেন। বাকি দুইজন রান আউটের শিকার হন।
৩৬৯ রানের জবাবে পাকিস্তানের শুরুটা ভালোই ছিল। উদ্বোধনী জুটিতে ৫১ রান তুলে ফেলে তারা। কিন্তু এর পরই পথ হারায়। শেষ পর্যন্ত ৩৭.২ ওভারে ২০৩ রান তুলে অলআউট হয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পক্ষে ৪৬ বলে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন মোহাম্মদ হাফিজ। এছাড়া, আজহার আলী ৩৫, মোহাম্মদ রিজওয়ান ২৯, সরফরাজ আহমেদ ২৭, আহমেদ শেহজাদ এবং ইমাদ ওয়াসিম ১৫ রান করেন।
শ্রীলঙ্কা সেনানায়েকে তিনটি ও পেরেরা দুটি উইকেট লাভ করেন।
১০ হাজারি ক্লাবে দিলশান
গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাট হাতে অর্ধশতক হাঁকানোয় ওয়ানডে ক্রিকেটে ১০০০০ রান পূর্ণ হয়েছে তিলকারত্নে দিলশানের। এমন কৃতিত্ব দেখানো মাত্র ১১তম ব্যাটসম্যান তিনি। বয়স ৩৯ ছুঁই ছুঁই দিলশান এমন কৃতিত্ব দেখানো চতুর্থ লঙ্কান ব্যাটসম্যান। তার আগে এমন কৃতিত্ব রয়েছে সনৎ জয়াসুরিয়া, মাহেলা জয়াবর্ধনে ও কুমার সাঙ্গাকারার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলা নিশ্চিত পাকিস্তানের
শেষ ম্যাচে হারলেও পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ৩-২ এ সিরিজ জিতে নিয়েছে পাকিস্তান। আর সিরিজ জয় নিশ্চিত হওয়ায় ২০১৭ সালে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ছাড়পত্র পাচ্ছে পাকিস্তান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জয়ে আইসিসির ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টপকে আট নম্বরে পাকিস্তান। # ২৭ জুলাই (রেডিও তেহরান):
শেষ ম্যাচে মুখরক্ষার জয় শ্রীলঙ্কার, ১০ হাজারি ক্লাবে দিলশান ৫ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে সফরকারী পাকিস্তানকে ১৬৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। রোববার হাম্মামটোটায় মাহিন্দা রাজাপাকসে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৩৬৮ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের দল। ওপেনিংয়ে কুসল পেরেরা ও তিলকারত্নে দিলশান গড়েন ১৬৪ রানের জুটি। পরে পাঁচ ও ছয় নম্বরে ব্যাট হাতে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন লঙ্কান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস ও মিলিন্ডা সিরিবর্ধনে। ৪০ বলে ৭০ রানের ইনিংসে ম্যাথিউস হাঁকান ৮ বাউন্ডারি ও দুটি ছক্কা। মিলিন্ডা সিরিবর্ধনে ২৬ বলে করেন ৫২ রান। ইনিংসের ৩৫ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১৯/২। তবে লঙ্কান দুই ওপেনার নিজেদের উইকেট খোয়ান রান আউটে। কুসল পেরেরা ১১৬ ও দিলশান করেন ৬৩ রান। ৪৫ বছরের ওয়ানডে ইতিহাসে ব্যক্তিগত ৫০ রান নিয়ে দুই ওপেনারের রান-আউটের মাত্র তৃতীয় ঘটনা এটি। পাকিস্তানের হয়ে রাহাত আলী দুটি উইকেট নিয়েছেন। বাকি দুইজন রান আউটের শিকার হন। ৩৬৯ রানের জবাবে পাকিস্তানের শুরুটা ভালোই ছিল। উদ্বোধনী জুটিতে ৫১ রান তুলে ফেলে তারা। কিন্তু এর পরই পথ হারায়। শেষ পর্যন্ত ৩৭.২ ওভারে ২০৩ রান তুলে অলআউট হয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পক্ষে ৪৬ বলে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন মোহাম্মদ হাফিজ। এছাড়া, আজহার আলী ৩৫, মোহাম্মদ রিজওয়ান ২৯, সরফরাজ আহমেদ ২৭, আহমেদ শেহজাদ এবং ইমাদ ওয়াসিম ১৫ রান করেন। শ্রীলঙ্কা সেনানায়েকে তিনটি ও পেরেরা দুটি উইকেট লাভ করেন। ১০ হাজারি ক্লাবে দিলশান গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাট হাতে অর্ধশতক হাঁকানোয় ওয়ানডে ক্রিকেটে ১০০০০ রান পূর্ণ হয়েছে তিলকারত্নে দিলশানের। এমন কৃতিত্ব দেখানো মাত্র ১১তম ব্যাটসম্যান তিনি। বয়স ৩৯ ছুঁই ছুঁই দিলশান এমন কৃতিত্ব দেখানো চতুর্থ লঙ্কান ব্যাটসম্যান। তার আগে এমন কৃতিত্ব রয়েছে সনৎ জয়াসুরিয়া, মাহেলা জয়াবর্ধনে ও কুমার সাঙ্গাকারার। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলা নিশ্চিত পাকিস্তানের শেষ ম্যাচে হারলেও পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ৩-২ এ সিরিজ জিতে নিয়েছে পাকিস্তান। আর সিরিজ জয় নিশ্চিত হওয়ায় ২০১৭ সালে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ছাড়পত্র পাচ্ছে পাকিস্তান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জয়ে আইসিসির ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টপকে আট নম্বরে পাকিস্তান। # ২৭ জুলাই (রেডিও তেহরান):
Tag: world
No comments: